মিজান মাহী, দুর্গাপুর (রাজশাহী)
রাজশাহীর দুর্গাপুরে কৃষকেরা চাষের জমিতে লবণ প্রয়োগ করছেন। সেই সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডিটারজেন্ট পাউডার, শ্যাম্পুসহ নানা ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ। চাষিরা বলছেন, এতে সাময়িকভাবে ফসলের উৎপাদন বাড়ছে। কিন্তু ধীরে ধীরে লবণাক্ত হয়ে পড়ছে এই অঞ্চলের জমিগুলো। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার দাওকান্দি, জয়নগর, হরিরামপুর, রাতুগ্রাম, ধরমপুর, বেলঘরিয়া, বখতিয়ারপুরসহ বিভিন্ন এলাকার জমিতে প্রচুর পরিমাণ আলু, পেঁয়াজসহ অন্যান্য ফসলের আবাদ হয়। চাষিরা এসব জমিতে জৈব সার ব্যবহার করেন না। তাঁরা শুধু রাসায়নিক সার ব্যবহার করে বছরের পর বছর বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে আসছেন। এখন কয়েক বছর ধরে অধিক ফলনের আশায় জমিগুলোতে লবণ প্রয়োগ করছেন।
কয়েকটি এলাকায় সরেজমিন দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে পেঁয়াজ ও আলুর জমিতে চাষিরা লবণ প্রয়োগ করছেন। কেউ সারের সঙ্গে, কেউ আবার জমি সেচ দেওয়ার আগে মাটিতে লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। পাশাপাশি ডিটারজেন্ট পাউডার ও শ্যাম্পুও দেওয়া হচ্ছে।
লবণ ব্যবহারকারী কয়েকজন চাষি জানান, আলু ও পেঁয়াজ চাষে প্রচুর টাকা খরচ হয়। তারপরও আশানুরূপ ফলন পাওয়া যায় না। কিন্তু জমিগুলোতে লবণ প্রয়োগ করলে উল্টো ফল দেয়।
কিন্তু এভাবে জমিতে লবণসহ অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করায় জমিগুলো লবণাক্ত হয়ে পড়ছে। উপজেলার ধরমপুর মহাবিদ্যালয়ের কৃষিবিষয়ক প্রভাষক দুর্গাদাস প্রামাণিক বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের জমি অত্যন্ত উর্বর। এখনকার চাষিরা জৈব সার ব্যবহার করেন না। অতিরিক্ত মাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন। ফলে উর্বর জমিগুলো ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে পড়ছে। এখন চাষিরা না বুঝে ভালো উৎপাদনের আশায় অন্য পন্থা অবলম্বন করছেন। এতে সচেতন না হলে পরিবেশ ও কৃষি খাতে ভবিষ্যতে বিপর্যয় ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাহারা খাতুন লাবণী বলেন, কোনোক্রমেই জমিতে লবণ ব্যবহার করা যাবে যাবে না। এটি রোধে উঠান বৈঠক ও মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সচেতন করছে কৃষি বিভাগ।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, বিভিন্নভাবে কৃষকদের এ বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে।
রাজশাহীর দুর্গাপুরে কৃষকেরা চাষের জমিতে লবণ প্রয়োগ করছেন। সেই সঙ্গে দেওয়া হচ্ছে ডিটারজেন্ট পাউডার, শ্যাম্পুসহ নানা ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ। চাষিরা বলছেন, এতে সাময়িকভাবে ফসলের উৎপাদন বাড়ছে। কিন্তু ধীরে ধীরে লবণাক্ত হয়ে পড়ছে এই অঞ্চলের জমিগুলো। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয় চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার দাওকান্দি, জয়নগর, হরিরামপুর, রাতুগ্রাম, ধরমপুর, বেলঘরিয়া, বখতিয়ারপুরসহ বিভিন্ন এলাকার জমিতে প্রচুর পরিমাণ আলু, পেঁয়াজসহ অন্যান্য ফসলের আবাদ হয়। চাষিরা এসব জমিতে জৈব সার ব্যবহার করেন না। তাঁরা শুধু রাসায়নিক সার ব্যবহার করে বছরের পর বছর বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে আসছেন। এখন কয়েক বছর ধরে অধিক ফলনের আশায় জমিগুলোতে লবণ প্রয়োগ করছেন।
কয়েকটি এলাকায় সরেজমিন দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে পেঁয়াজ ও আলুর জমিতে চাষিরা লবণ প্রয়োগ করছেন। কেউ সারের সঙ্গে, কেউ আবার জমি সেচ দেওয়ার আগে মাটিতে লবণ ছিটিয়ে দিচ্ছেন। পাশাপাশি ডিটারজেন্ট পাউডার ও শ্যাম্পুও দেওয়া হচ্ছে।
লবণ ব্যবহারকারী কয়েকজন চাষি জানান, আলু ও পেঁয়াজ চাষে প্রচুর টাকা খরচ হয়। তারপরও আশানুরূপ ফলন পাওয়া যায় না। কিন্তু জমিগুলোতে লবণ প্রয়োগ করলে উল্টো ফল দেয়।
কিন্তু এভাবে জমিতে লবণসহ অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করায় জমিগুলো লবণাক্ত হয়ে পড়ছে। উপজেলার ধরমপুর মহাবিদ্যালয়ের কৃষিবিষয়ক প্রভাষক দুর্গাদাস প্রামাণিক বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের জমি অত্যন্ত উর্বর। এখনকার চাষিরা জৈব সার ব্যবহার করেন না। অতিরিক্ত মাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন। ফলে উর্বর জমিগুলো ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে পড়ছে। এখন চাষিরা না বুঝে ভালো উৎপাদনের আশায় অন্য পন্থা অবলম্বন করছেন। এতে সচেতন না হলে পরিবেশ ও কৃষি খাতে ভবিষ্যতে বিপর্যয় ঘটতে পারে।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাহারা খাতুন লাবণী বলেন, কোনোক্রমেই জমিতে লবণ ব্যবহার করা যাবে যাবে না। এটি রোধে উঠান বৈঠক ও মাঠপর্যায়ে কৃষকদের সচেতন করছে কৃষি বিভাগ।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, বিভিন্নভাবে কৃষকদের এ বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে।
একসময় রাজশাহী নগরে পানি সরবরাহের জন্য প্রতিটি পাম্পে একাধিক অপারেটর থাকতে হতো। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই এই পাম্প নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও পাম্পগুলোয় দুই থেকে তিনজন করে পাম্প অপারেটর রাখা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের কানাইঘাটের দরিদ্র পরিবারের সন্তান মো. জাহাঙ্গীর আলম। ২০০৯ সালে যোগ দেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে। এরপর ‘জাল-জালিয়াতি, বদলি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে’ ১৭ বছরে তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নারীদের স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের প্রবণতা বেড়েছে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিজারিয়ান সেকশন (‘সিজার’ বলে পরিচিত) অস্ত্রোপচারের চেয়ে স্বাভাবিক প্রসব ১ হাজার ৫৫২টি বেশি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও পবিত্র রমজানের শুরু থেকে দেশের বৃহত্তম ইফতার মাহফিল চলছে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের নলতা আহ্ছানিয়া মিশনে। প্রায় ৮ হাজার মানুষের ইফতার মাহফিল যেন মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে