প্রতিনিধি, কালাই (জয়পুরহাট)
তরল দুধে নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরি করে রাতারাতি ধনী হচ্ছেন জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার দক্ষিণ পাঁচগ্রামের ছানাপাড়ার ছানার ব্যবসায়ীরা। এ যেন আঙুল ফুলে কলাগাছ। এক সময় অভাবগ্রস্ত থাকা এ পাড়ার লোকেরা এখন ভেজাল ছানার ব্যবসা করে বাড়ি, জায়গা, ফ্ল্যাটসহ অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন।
এক মন দুধে ৮ কেজির মত ছানা উৎপাদন হয়। তাঁরা প্রতি কেজি ছানা ২০০ টাকা থেকে ২৩০ টাকায় বিক্রি করেন। বেশি মুনাফা লাভের জন্য প্রতি মন দুধে প্রায় ১০ কেজি নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মেশানো হচ্ছে। কেননা তরল দুধে ১ কেজি গুঁড়ো দুধ মেশানো হলে ২ কেজি ছানা উৎপাদন করা যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ছানাপাড়া হিসেবে পরিচিত ওই পাড়ার প্রায় ২০টি পরিবার প্রত্যক্ষভাবে এ পেশার সঙ্গে জড়িত। ছানার চাহিদা বেশি থাকলে তরল দুধে গুঁড়ো দুধ (পাউডার) ব্যবহার করার কথা বললেও তাঁরা প্রতিনিয়ত নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরি করছেন। এতে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে।
ছানা ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। আগে খুব কষ্টে সংসার চালিয়েছি। এই ব্যবসা করেই ১০ বিঘা (৩৩ শতক প্রতি বিঘা) জমি কিনেছি।’
ছানা ব্যবসায়ী আব্দুল রহিম বলেন, ‘কোন কোন সময় ছানার চাহিদা বেশি থাকলে তরল দুধে গুঁড়ো দুধ (পাউডার) ব্যবহার করে থাকি।’
উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন মো. নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, ছানা তৈরির জন্য কেবলমাত্র তরল দুধ ব্যবহার করতে হবে। অধিক মুনাফার জন্য নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরি করলে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হবে। তরল দুধে নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরির কারণে এই উপজেলার দুধের বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার ফলে প্রান্তিক খামারিরা দুধের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না।
তরল দুধে নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরি করে রাতারাতি ধনী হচ্ছেন জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার দক্ষিণ পাঁচগ্রামের ছানাপাড়ার ছানার ব্যবসায়ীরা। এ যেন আঙুল ফুলে কলাগাছ। এক সময় অভাবগ্রস্ত থাকা এ পাড়ার লোকেরা এখন ভেজাল ছানার ব্যবসা করে বাড়ি, জায়গা, ফ্ল্যাটসহ অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন।
এক মন দুধে ৮ কেজির মত ছানা উৎপাদন হয়। তাঁরা প্রতি কেজি ছানা ২০০ টাকা থেকে ২৩০ টাকায় বিক্রি করেন। বেশি মুনাফা লাভের জন্য প্রতি মন দুধে প্রায় ১০ কেজি নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মেশানো হচ্ছে। কেননা তরল দুধে ১ কেজি গুঁড়ো দুধ মেশানো হলে ২ কেজি ছানা উৎপাদন করা যায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ছানাপাড়া হিসেবে পরিচিত ওই পাড়ার প্রায় ২০টি পরিবার প্রত্যক্ষভাবে এ পেশার সঙ্গে জড়িত। ছানার চাহিদা বেশি থাকলে তরল দুধে গুঁড়ো দুধ (পাউডার) ব্যবহার করার কথা বললেও তাঁরা প্রতিনিয়ত নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরি করছেন। এতে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়েছে।
ছানা ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। আগে খুব কষ্টে সংসার চালিয়েছি। এই ব্যবসা করেই ১০ বিঘা (৩৩ শতক প্রতি বিঘা) জমি কিনেছি।’
ছানা ব্যবসায়ী আব্দুল রহিম বলেন, ‘কোন কোন সময় ছানার চাহিদা বেশি থাকলে তরল দুধে গুঁড়ো দুধ (পাউডার) ব্যবহার করে থাকি।’
উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন মো. নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, ছানা তৈরির জন্য কেবলমাত্র তরল দুধ ব্যবহার করতে হবে। অধিক মুনাফার জন্য নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরি করলে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হবে। তরল দুধে নিম্নমানের গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে ছানা তৈরির কারণে এই উপজেলার দুধের বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার ফলে প্রান্তিক খামারিরা দুধের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না।
গাজীপুরের টঙ্গীতে ঢাকনাবিহীন ম্যানহোলে পড়ে মারা যাওয়া ফারিয়া তাসনিম জ্যোতির (৩২) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। তিনি চুয়াডাঙ্গা শহরের বাগানপাড়া এলাকার বাসিন্দা ও পৌরসভার সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার মৃত বাবলুর মেয়ে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে চুয়াডাঙ্গা শহরে জ্যোতির মরদেহ নিয়ে পৌঁছান স্বজনেরা। এ সময় স্বজনদের...
২৮ মিনিট আগেচাঁদাবাজি, দখলদারি, ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির তিন নেতাকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব ধরনের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিএনপির বেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিজ্ঞপ্তিতে...
৩৭ মিনিট আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে সাবেক সংসদ সদস্য রুহুল আমীন মাদানীর নামে প্রতিষ্ঠিত একটি মসজিদের উন্নয়নে দুই অর্থবছরে তিনটি প্রকল্পের আওতায় প্রায় কোটি টাকা বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রকল্পের কাজই পূর্ণতা পায়নি। একটির কাজ করাই হয়নি, অন্যটির কাজ আংশিক হয়ে থেমে আছে, আরেকটিতে কেবল নামফলক বসিয়েই..
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুর পৌরসভায় গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় বরাদ্দ পাওয়া সাতটি প্রকল্পের কাজের মেয়াদ শেষ হলেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি অধিকাংশ প্রকল্পের কাজ। যদিও দাপ্তরিক নথিতে সব প্রকল্পই ‘প্রায় সম্পন্ন’ হিসেবে দেখানো হয়েছে, তবে মাঠপর্যায়ে বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।
৩ ঘণ্টা আগে