জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নুরুল হক (৬৬) নামের এক দিনমজুর হত্যা মামলায় নয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার করে টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুজনকে বেখসুর খালাস দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন–জয়পুরহাট সদর উপজেলার সোটাহার ধারকী গ্রামের আব্দুর রউফ (৬৬), আলী হোসেন (৩৩) ও খোকন হোসেন (৩১), একই গ্রামের রুহুল আমিন (৪১), বেলাল হোসেন (৪৬), রোকন হোসেন (৩৩), বাবু হোসেন (৩১), মিজানুর রহমান (৫৬) এবং সিরাজুল (৪১)।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালতের নথি থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১১ জানুয়ারি সকালে দিনমজুর নুরুল হক অন্য শ্রমিকদের সঙ্গে জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিচমী এলাকায় ধান কাটছিলেন। এ সময় আসামি আব্দুর রউফ, আলী হোসেন, খোকন হোসেন, রুহুল আমিন, বেলাল হোসেন, রোকন হোসেন, বাবু হোসেন, মিজানুর রহমান, সিরাজুল, সানোয়ার এবং কেতাব্বর দিনমজুর নুরুল হককে লাঠিসোটা দিয়ে মারপিট করেন। এতে নুরুল হক গুরুতর আহত হোন।
স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন দুপুরেই তিনি নুরুল হকের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মাছুম বাদী হয়ে ওই দিনই জয়পুরহাট সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার তৎকালীন তদন্তকারী কর্মকর্তা জয়পুরহাট সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মমিনুল হক ২০১৪ সালের ৩০ মার্চ আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালতের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
একই আদেশে সানোয়ার এবং কেতাব্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায়, তাঁদেরকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি, শামীমুল ইসলাম শামীম এপিপি এবং গকুল চন্দ্র মণ্ডল এপিপি। আর আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন হেনা কবির ও শাহানুর রহমান শাহিন।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী শামীমুল ইসলাম শামীম এপিপি জানান, দিনমজুর নুরুল হক হত্যা মামলায় ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফলে বাদী পক্ষ সঠিক রায় পেয়েছেন। এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।
অপরদিকে, আসামি পক্ষের আইনজীবী হেনা কবির জানান, নুরুল হক হত্যা মামলার যে রায় ঘোষণা করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
জয়পুরহাটে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নুরুল হক (৬৬) নামের এক দিনমজুর হত্যা মামলায় নয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার করে টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় দুজনকে বেখসুর খালাস দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন–জয়পুরহাট সদর উপজেলার সোটাহার ধারকী গ্রামের আব্দুর রউফ (৬৬), আলী হোসেন (৩৩) ও খোকন হোসেন (৩১), একই গ্রামের রুহুল আমিন (৪১), বেলাল হোসেন (৪৬), রোকন হোসেন (৩৩), বাবু হোসেন (৩১), মিজানুর রহমান (৫৬) এবং সিরাজুল (৪১)।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালতের নথি থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১১ জানুয়ারি সকালে দিনমজুর নুরুল হক অন্য শ্রমিকদের সঙ্গে জয়পুরহাট সদর উপজেলার হিচমী এলাকায় ধান কাটছিলেন। এ সময় আসামি আব্দুর রউফ, আলী হোসেন, খোকন হোসেন, রুহুল আমিন, বেলাল হোসেন, রোকন হোসেন, বাবু হোসেন, মিজানুর রহমান, সিরাজুল, সানোয়ার এবং কেতাব্বর দিনমজুর নুরুল হককে লাঠিসোটা দিয়ে মারপিট করেন। এতে নুরুল হক গুরুতর আহত হোন।
স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তাঁর অবস্থার অবনতি হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন দুপুরেই তিনি নুরুল হকের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে মাছুম বাদী হয়ে ওই দিনই জয়পুরহাট সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। এরপর মামলার তৎকালীন তদন্তকারী কর্মকর্তা জয়পুরহাট সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মমিনুল হক ২০১৪ সালের ৩০ মার্চ আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আদালতের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
একই আদেশে সানোয়ার এবং কেতাব্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায়, তাঁদেরকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি, শামীমুল ইসলাম শামীম এপিপি এবং গকুল চন্দ্র মণ্ডল এপিপি। আর আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন হেনা কবির ও শাহানুর রহমান শাহিন।
রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী শামীমুল ইসলাম শামীম এপিপি জানান, দিনমজুর নুরুল হক হত্যা মামলায় ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফলে বাদী পক্ষ সঠিক রায় পেয়েছেন। এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।
অপরদিকে, আসামি পক্ষের আইনজীবী হেনা কবির জানান, নুরুল হক হত্যা মামলার যে রায় ঘোষণা করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
পাঁচ ঘণ্টা পর আজ সোমবার বেলা আড়াইটার দিকে ইঞ্জিনটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশনে ৩ নম্বর লাইনে ইঞ্জিনটি লাইনচ্যুত হয়।
১ মিনিট আগেসিলেট থেকে নবীগঞ্জে ফেরার পথে চলন্ত বাসে এক তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে বাসচালককে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নিজে বাদী হয়ে দুজনের নাম উল্লেখ করে নবীগঞ্জ থানায় ধর্ষণের মামলা করেছেন। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা
৩ মিনিট আগেবরিশালে এ বছর প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। গত শনিবার বরিশাল জেনারেল (সদর) হাসপাতালে কোভিড পরীক্ষায় এমন এক ব্যক্তির করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। তবে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্তের দুদিন পরেও বিষয়টি নিয়ে লুকোচুরি খেলছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আক্রান্ত ব্যক্তির পরিচয় জানাতে পারেননি সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য
৬ মিনিট আগেভোলার বোরহানউদ্দিনে বিএনপির দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওয়ার্ড বিএনপির এক নেতার হাতের কবজি কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আহত ব্যক্তির নাম আনিসুর রহমান। তিনি উপজেলার দেউলা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি।
১২ মিনিট আগে