নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
পাঁচ লাখ টাকা দিলে মাদকের কারবার করতে দিতে চাওয়া পুলিশ পরিদর্শক মাহবুবুল আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রাজশাহীর চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) থাকার সময় সম্প্রতি এক নারীকে এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি। এ নিয়ে জেলার পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন ওই নারী। দিয়েছিলেন অডিও রেকর্ডও।
১৯ অক্টোবর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে মাহবুবুল আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। একই প্রজ্ঞাপনে তাঁকে পুলিশের খুলনা রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, বরখাস্তের সময় তিনি শুধু খোরাকি ভাতা পাবেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহীর পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মাহবুবুল আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এখন বিভাগীয় মামলা হবে। তারপর সে অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।’
এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর ওসি মাহবুবুল আলমের বিরুদ্ধে এসপির কাছে লিখিত অভিযোগ দেন সাহারা খাতুন (২৮) নামে এক নারী। তিনি ওসির কথোপকথনের ৬ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের অডিও রেকর্ডও দেন এসপিকে। তিনি ওসির শাস্তি দাবি করেন অভিযোগপত্রে।
ওই অডিও রেকর্ডে শোনা যায়, পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে ওই নারীকে ব্যবসা (মাদক কারবার) করতে বলছেন ওসি। ওসি এ কথাও বলছেন, জেলার সবাই (সব ওসি) টাকা খাচ্ছে। নির্বাচন করার জন্য মন্ত্রী (স্থানীয় এমপি ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী) তাঁকে এই থানায় এনেছেন। তিনি মন্ত্রী ছাড়া কারও কথা শোনেন না।
ওসি বলেন, ‘নির্বাচন করতে মন্ত্রী আমাকে এনেছেন, অন্য কারও কথা শুনি না।’ মন্ত্রী বলতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের এমপি শাহরিয়ার আলমের কথা বোঝান ওসি। তবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এ কথা অস্বীকার করেন।
এদিকে এই অভিযোগ পাওয়ার পর সেদিন রাতেই ওসি মাহবুবুলকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। রাজশাহীর এসপি বিষয়টির তদন্তে একটি কমিটিও করে দেন। সেই কমিটি তদন্ত করে এসপির কাছে প্রতিবেদন দেন। এতে ওসির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সত্য বলে উঠে আসে।
এসপি ওই প্রতিবেদন পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠান। এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ওসিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
পাঁচ লাখ টাকা দিলে মাদকের কারবার করতে দিতে চাওয়া পুলিশ পরিদর্শক মাহবুবুল আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। রাজশাহীর চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) থাকার সময় সম্প্রতি এক নারীকে এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি। এ নিয়ে জেলার পুলিশ সুপারের (এসপি) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন ওই নারী। দিয়েছিলেন অডিও রেকর্ডও।
১৯ অক্টোবর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে মাহবুবুল আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। একই প্রজ্ঞাপনে তাঁকে পুলিশের খুলনা রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, বরখাস্তের সময় তিনি শুধু খোরাকি ভাতা পাবেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহীর পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমান বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মাহবুবুল আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এখন বিভাগীয় মামলা হবে। তারপর সে অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।’
এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর ওসি মাহবুবুল আলমের বিরুদ্ধে এসপির কাছে লিখিত অভিযোগ দেন সাহারা খাতুন (২৮) নামে এক নারী। তিনি ওসির কথোপকথনের ৬ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের অডিও রেকর্ডও দেন এসপিকে। তিনি ওসির শাস্তি দাবি করেন অভিযোগপত্রে।
ওই অডিও রেকর্ডে শোনা যায়, পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে ওই নারীকে ব্যবসা (মাদক কারবার) করতে বলছেন ওসি। ওসি এ কথাও বলছেন, জেলার সবাই (সব ওসি) টাকা খাচ্ছে। নির্বাচন করার জন্য মন্ত্রী (স্থানীয় এমপি ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী) তাঁকে এই থানায় এনেছেন। তিনি মন্ত্রী ছাড়া কারও কথা শোনেন না।
ওসি বলেন, ‘নির্বাচন করতে মন্ত্রী আমাকে এনেছেন, অন্য কারও কথা শুনি না।’ মন্ত্রী বলতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের এমপি শাহরিয়ার আলমের কথা বোঝান ওসি। তবে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এ কথা অস্বীকার করেন।
এদিকে এই অভিযোগ পাওয়ার পর সেদিন রাতেই ওসি মাহবুবুলকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। রাজশাহীর এসপি বিষয়টির তদন্তে একটি কমিটিও করে দেন। সেই কমিটি তদন্ত করে এসপির কাছে প্রতিবেদন দেন। এতে ওসির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সত্য বলে উঠে আসে।
এসপি ওই প্রতিবেদন পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠান। এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ওসিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৬ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে