দীন ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রথমত ৩৬৩ কোটি টাকা পাস হয়। এই প্রকল্পের আওতায় শেখ হাসিনা (প্রস্তাবিত) হল, এ এইচ এম কামারুজ্জামান হল, ১০ তলা শিক্ষক কোয়ার্টার, ২০ তলা একাডেমিক ভবন, ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুলসহ বেশ কয়েকটি স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনা হয়।
পরে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আনুষঙ্গিক খরচের দিক বিবেচনায় প্রকল্পের সংশোধিত বাজেট পাস হয়। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২০১৯ সালে ৫১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। প্রকল্পের আওতায় ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুল ও অডিটরিয়াম সংস্কারসহ অন্য স্থাপনাগুলোর কাজ শেষ হলেও চারটি বড় ভবনের কাজ চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।
এর মধ্যে ১০ তলাবিশিষ্ট শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান আবাসিক হল এবং ২০ তলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণের কাজ পায় রূপপুরের বালিশ-কাণ্ডে আলোচিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। ১০ তলাবিশিষ্ট শেখ হাসিনা হল নির্মাণের কাজ পায় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড। অন্যদিকে ১০ তলাবিশিষ্ট শিক্ষক কোয়ার্টার নির্মাণের কাজ পায় কেকে এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড কবির সিন্ডিকেট জয়েন্ট ভেনচার।
পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্র আরও জানায়, নির্মাণাধীন এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। তবে করোনা মহামারি, এক শিক্ষার্থী ও দুই শ্রমিকের মৃত্যু এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অবহেলার কারণে অনেক দিন কাজ বন্ধ ছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় সময়সীমা আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণ হিসেবে দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেডের প্রকল্প প্রকৌশলী জাকির আলম বলেন, ‘একটি দুর্ঘটনার কারণে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ ছিল। এ সময়ে গাড়ি ও মালপত্র প্রবেশেও সমস্যা হয়। পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণেও দেরি হয়েছে।’
অন্য ভবনগুলোর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা জানান, যে বাজারমূল্যে টেন্ডার নেওয়া হয়েছিল, সেই মূল্য আর নেই। রড, সিমেন্ট, শ্রমিকের মজুরিসহ সংশ্লিষ্ট জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তাঁরা চাইলেও ঠিকঠাক কাজ করতে পারছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কম টাকার হিসাব দেখিয়ে কাজ বরাদ্দ নেয়। পরে তারা বিভিন্ন অজুহাতে কাজ বন্ধ রাখে। এমনকি অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ ফেলে চলে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।’
কাজের অগ্রগতির বিষয়ে রাবি পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক এস এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের ৯৫ শতাংশ কাজ হয়েছে। এ বছরের শেষভাগে এই হলের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। অন্যদিকে শেখ হাসিনা হলের ৫৫ শতাংশ, একাডেমিক ভবন ও শিক্ষক কোয়ার্টারের ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন করে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পাস হয় গত ২৭ অক্টোবর। যা অনুমোদনের জন্য ইউজিসিতে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পরদিন প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চূড়ান্ত অনুমোদন ও সরকারিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০২৬-২০২৭ অর্থবছর থেকে পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ছয়টি নতুন আবাসিক হল নির্মাণ; শেরে বাংলা ফজলুল হক হল পুনর্নির্মাণ; চিকিৎসাকেন্দ্র, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, জুবেরী ভবনসহ কয়েকটি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন পুনর্নির্মাণ; ইনোভেশন হাব নির্মাণ এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ ও সংস্কার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা শুধু প্রস্তাবনা পেশ করেছি। এটা কতটুকু বরাদ্দ আসে, তা সম্পূর্ণ সরকারের ওপর নির্ভরশীল।’
তবে চলমান প্রকল্পের ধীরগতির কারণে নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
এ বিষয়ে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘সিন্ডিকেট সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তা ইউজিসির ওপর নির্ভর করছে। কত সময়ে ও কত বরাদ্দ পাব তা জানা নেই। এ ছাড়া বরাদ্দ পেলেও তা বাস্তবায়ন কবে হবে তার সময়সীমা বলা যাচ্ছে না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রথমত ৩৬৩ কোটি টাকা পাস হয়। এই প্রকল্পের আওতায় শেখ হাসিনা (প্রস্তাবিত) হল, এ এইচ এম কামারুজ্জামান হল, ১০ তলা শিক্ষক কোয়ার্টার, ২০ তলা একাডেমিক ভবন, ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুলসহ বেশ কয়েকটি স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনা হয়।
পরে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আনুষঙ্গিক খরচের দিক বিবেচনায় প্রকল্পের সংশোধিত বাজেট পাস হয়। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২০১৯ সালে ৫১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। প্রকল্পের আওতায় ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুল ও অডিটরিয়াম সংস্কারসহ অন্য স্থাপনাগুলোর কাজ শেষ হলেও চারটি বড় ভবনের কাজ চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।
এর মধ্যে ১০ তলাবিশিষ্ট শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান আবাসিক হল এবং ২০ তলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণের কাজ পায় রূপপুরের বালিশ-কাণ্ডে আলোচিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। ১০ তলাবিশিষ্ট শেখ হাসিনা হল নির্মাণের কাজ পায় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড। অন্যদিকে ১০ তলাবিশিষ্ট শিক্ষক কোয়ার্টার নির্মাণের কাজ পায় কেকে এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড কবির সিন্ডিকেট জয়েন্ট ভেনচার।
পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্র আরও জানায়, নির্মাণাধীন এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। তবে করোনা মহামারি, এক শিক্ষার্থী ও দুই শ্রমিকের মৃত্যু এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অবহেলার কারণে অনেক দিন কাজ বন্ধ ছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় সময়সীমা আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণ হিসেবে দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেডের প্রকল্প প্রকৌশলী জাকির আলম বলেন, ‘একটি দুর্ঘটনার কারণে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ ছিল। এ সময়ে গাড়ি ও মালপত্র প্রবেশেও সমস্যা হয়। পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণেও দেরি হয়েছে।’
অন্য ভবনগুলোর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা জানান, যে বাজারমূল্যে টেন্ডার নেওয়া হয়েছিল, সেই মূল্য আর নেই। রড, সিমেন্ট, শ্রমিকের মজুরিসহ সংশ্লিষ্ট জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তাঁরা চাইলেও ঠিকঠাক কাজ করতে পারছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কম টাকার হিসাব দেখিয়ে কাজ বরাদ্দ নেয়। পরে তারা বিভিন্ন অজুহাতে কাজ বন্ধ রাখে। এমনকি অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ ফেলে চলে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।’
কাজের অগ্রগতির বিষয়ে রাবি পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক এস এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের ৯৫ শতাংশ কাজ হয়েছে। এ বছরের শেষভাগে এই হলের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। অন্যদিকে শেখ হাসিনা হলের ৫৫ শতাংশ, একাডেমিক ভবন ও শিক্ষক কোয়ার্টারের ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন করে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পাস হয় গত ২৭ অক্টোবর। যা অনুমোদনের জন্য ইউজিসিতে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পরদিন প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চূড়ান্ত অনুমোদন ও সরকারিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০২৬-২০২৭ অর্থবছর থেকে পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ছয়টি নতুন আবাসিক হল নির্মাণ; শেরে বাংলা ফজলুল হক হল পুনর্নির্মাণ; চিকিৎসাকেন্দ্র, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, জুবেরী ভবনসহ কয়েকটি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন পুনর্নির্মাণ; ইনোভেশন হাব নির্মাণ এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ ও সংস্কার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা শুধু প্রস্তাবনা পেশ করেছি। এটা কতটুকু বরাদ্দ আসে, তা সম্পূর্ণ সরকারের ওপর নির্ভরশীল।’
তবে চলমান প্রকল্পের ধীরগতির কারণে নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
এ বিষয়ে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘সিন্ডিকেট সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তা ইউজিসির ওপর নির্ভর করছে। কত সময়ে ও কত বরাদ্দ পাব তা জানা নেই। এ ছাড়া বরাদ্দ পেলেও তা বাস্তবায়ন কবে হবে তার সময়সীমা বলা যাচ্ছে না।’
দীন ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রথমত ৩৬৩ কোটি টাকা পাস হয়। এই প্রকল্পের আওতায় শেখ হাসিনা (প্রস্তাবিত) হল, এ এইচ এম কামারুজ্জামান হল, ১০ তলা শিক্ষক কোয়ার্টার, ২০ তলা একাডেমিক ভবন, ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুলসহ বেশ কয়েকটি স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনা হয়।
পরে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আনুষঙ্গিক খরচের দিক বিবেচনায় প্রকল্পের সংশোধিত বাজেট পাস হয়। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২০১৯ সালে ৫১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। প্রকল্পের আওতায় ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুল ও অডিটরিয়াম সংস্কারসহ অন্য স্থাপনাগুলোর কাজ শেষ হলেও চারটি বড় ভবনের কাজ চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।
এর মধ্যে ১০ তলাবিশিষ্ট শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান আবাসিক হল এবং ২০ তলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণের কাজ পায় রূপপুরের বালিশ-কাণ্ডে আলোচিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। ১০ তলাবিশিষ্ট শেখ হাসিনা হল নির্মাণের কাজ পায় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড। অন্যদিকে ১০ তলাবিশিষ্ট শিক্ষক কোয়ার্টার নির্মাণের কাজ পায় কেকে এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড কবির সিন্ডিকেট জয়েন্ট ভেনচার।
পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্র আরও জানায়, নির্মাণাধীন এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। তবে করোনা মহামারি, এক শিক্ষার্থী ও দুই শ্রমিকের মৃত্যু এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অবহেলার কারণে অনেক দিন কাজ বন্ধ ছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় সময়সীমা আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণ হিসেবে দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেডের প্রকল্প প্রকৌশলী জাকির আলম বলেন, ‘একটি দুর্ঘটনার কারণে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ ছিল। এ সময়ে গাড়ি ও মালপত্র প্রবেশেও সমস্যা হয়। পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণেও দেরি হয়েছে।’
অন্য ভবনগুলোর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা জানান, যে বাজারমূল্যে টেন্ডার নেওয়া হয়েছিল, সেই মূল্য আর নেই। রড, সিমেন্ট, শ্রমিকের মজুরিসহ সংশ্লিষ্ট জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তাঁরা চাইলেও ঠিকঠাক কাজ করতে পারছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কম টাকার হিসাব দেখিয়ে কাজ বরাদ্দ নেয়। পরে তারা বিভিন্ন অজুহাতে কাজ বন্ধ রাখে। এমনকি অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ ফেলে চলে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।’
কাজের অগ্রগতির বিষয়ে রাবি পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক এস এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের ৯৫ শতাংশ কাজ হয়েছে। এ বছরের শেষভাগে এই হলের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। অন্যদিকে শেখ হাসিনা হলের ৫৫ শতাংশ, একাডেমিক ভবন ও শিক্ষক কোয়ার্টারের ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন করে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পাস হয় গত ২৭ অক্টোবর। যা অনুমোদনের জন্য ইউজিসিতে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পরদিন প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চূড়ান্ত অনুমোদন ও সরকারিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০২৬-২০২৭ অর্থবছর থেকে পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ছয়টি নতুন আবাসিক হল নির্মাণ; শেরে বাংলা ফজলুল হক হল পুনর্নির্মাণ; চিকিৎসাকেন্দ্র, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, জুবেরী ভবনসহ কয়েকটি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন পুনর্নির্মাণ; ইনোভেশন হাব নির্মাণ এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ ও সংস্কার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা শুধু প্রস্তাবনা পেশ করেছি। এটা কতটুকু বরাদ্দ আসে, তা সম্পূর্ণ সরকারের ওপর নির্ভরশীল।’
তবে চলমান প্রকল্পের ধীরগতির কারণে নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
এ বিষয়ে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘সিন্ডিকেট সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তা ইউজিসির ওপর নির্ভর করছে। কত সময়ে ও কত বরাদ্দ পাব তা জানা নেই। এ ছাড়া বরাদ্দ পেলেও তা বাস্তবায়ন কবে হবে তার সময়সীমা বলা যাচ্ছে না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রথমত ৩৬৩ কোটি টাকা পাস হয়। এই প্রকল্পের আওতায় শেখ হাসিনা (প্রস্তাবিত) হল, এ এইচ এম কামারুজ্জামান হল, ১০ তলা শিক্ষক কোয়ার্টার, ২০ তলা একাডেমিক ভবন, ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুলসহ বেশ কয়েকটি স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনা হয়।
পরে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আনুষঙ্গিক খরচের দিক বিবেচনায় প্রকল্পের সংশোধিত বাজেট পাস হয়। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২০১৯ সালে ৫১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। প্রকল্পের আওতায় ড্রেন নির্মাণ, শেখ রাসেল মডেল স্কুল ও অডিটরিয়াম সংস্কারসহ অন্য স্থাপনাগুলোর কাজ শেষ হলেও চারটি বড় ভবনের কাজ চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে।
এর মধ্যে ১০ তলাবিশিষ্ট শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান আবাসিক হল এবং ২০ তলাবিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণের কাজ পায় রূপপুরের বালিশ-কাণ্ডে আলোচিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন লিমিটেড। ১০ তলাবিশিষ্ট শেখ হাসিনা হল নির্মাণের কাজ পায় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েট লিমিটেড। অন্যদিকে ১০ তলাবিশিষ্ট শিক্ষক কোয়ার্টার নির্মাণের কাজ পায় কেকে এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড কবির সিন্ডিকেট জয়েন্ট ভেনচার।
পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর সূত্র আরও জানায়, নির্মাণাধীন এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। তবে করোনা মহামারি, এক শিক্ষার্থী ও দুই শ্রমিকের মৃত্যু এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অবহেলার কারণে অনেক দিন কাজ বন্ধ ছিল। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় তিন দফায় সময়সীমা আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণ হিসেবে দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেডের প্রকল্প প্রকৌশলী জাকির আলম বলেন, ‘একটি দুর্ঘটনার কারণে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ ছিল। এ সময়ে গাড়ি ও মালপত্র প্রবেশেও সমস্যা হয়। পাশাপাশি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণেও দেরি হয়েছে।’
অন্য ভবনগুলোর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরা জানান, যে বাজারমূল্যে টেন্ডার নেওয়া হয়েছিল, সেই মূল্য আর নেই। রড, সিমেন্ট, শ্রমিকের মজুরিসহ সংশ্লিষ্ট জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তাঁরা চাইলেও ঠিকঠাক কাজ করতে পারছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কম টাকার হিসাব দেখিয়ে কাজ বরাদ্দ নেয়। পরে তারা বিভিন্ন অজুহাতে কাজ বন্ধ রাখে। এমনকি অনেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ ফেলে চলে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।’
কাজের অগ্রগতির বিষয়ে রাবি পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক এস এম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের ৯৫ শতাংশ কাজ হয়েছে। এ বছরের শেষভাগে এই হলের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। অন্যদিকে শেখ হাসিনা হলের ৫৫ শতাংশ, একাডেমিক ভবন ও শিক্ষক কোয়ার্টারের ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে।’
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে নতুন করে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) পাস হয় গত ২৭ অক্টোবর। যা অনুমোদনের জন্য ইউজিসিতে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পরদিন প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চূড়ান্ত অনুমোদন ও সরকারিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০২৬-২০২৭ অর্থবছর থেকে পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ছয়টি নতুন আবাসিক হল নির্মাণ; শেরে বাংলা ফজলুল হক হল পুনর্নির্মাণ; চিকিৎসাকেন্দ্র, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, জুবেরী ভবনসহ কয়েকটি একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন পুনর্নির্মাণ; ইনোভেশন হাব নির্মাণ এবং ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণ ও সংস্কার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা শুধু প্রস্তাবনা পেশ করেছি। এটা কতটুকু বরাদ্দ আসে, তা সম্পূর্ণ সরকারের ওপর নির্ভরশীল।’
তবে চলমান প্রকল্পের ধীরগতির কারণে নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
এ বিষয়ে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ‘সিন্ডিকেট সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তা ইউজিসির ওপর নির্ভর করছে। কত সময়ে ও কত বরাদ্দ পাব তা জানা নেই। এ ছাড়া বরাদ্দ পেলেও তা বাস্তবায়ন কবে হবে তার সময়সীমা বলা যাচ্ছে না।’

সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
১৯ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহিউদ্দিনের টিনশেড কলোনির শাহনাজ বেগমের কক্ষে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পাশের বায়োজিদ মাস্টারের মালিকানাধীন আরও দুটি কলোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
৩১ মিনিট আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্পিডবোটটিতে নারী, পুরুষ, শিশুসহ মোট সাতজন যাত্রী ছিলেন। সাগরের ঢেউয়ের কারণে বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। পরে পাশের অন্য একটি স্পিডবোট দ্রুত পৌঁছে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
স্পিডবোটের চালক মো. আরিফ জানান, সাগর প্রচণ্ড উত্তাল থাকায় বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশিফ আলভী জানান, দুজনকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি তদন্ত করছে।

সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্পিডবোটটিতে নারী, পুরুষ, শিশুসহ মোট সাতজন যাত্রী ছিলেন। সাগরের ঢেউয়ের কারণে বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। পরে পাশের অন্য একটি স্পিডবোট দ্রুত পৌঁছে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
স্পিডবোটের চালক মো. আরিফ জানান, সাগর প্রচণ্ড উত্তাল থাকায় বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশিফ আলভী জানান, দুজনকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি তদন্ত করছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
৯ দিন আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
১৯ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহিউদ্দিনের টিনশেড কলোনির শাহনাজ বেগমের কক্ষে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পাশের বায়োজিদ মাস্টারের মালিকানাধীন আরও দুটি কলোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
৩১ মিনিট আগেফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় আজ বেলা ১১টা দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আফসার শেখ বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এসে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. নোমান রাসেল জানান, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
কাটাখালী হাইওয়ে থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) এ কে এম হাসনুজ্জামান দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক ও সহযোগী পালিয়ে গেছে।

বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় আজ বেলা ১১টা দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আফসার শেখ বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এসে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. নোমান রাসেল জানান, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
কাটাখালী হাইওয়ে থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) এ কে এম হাসনুজ্জামান দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক ও সহযোগী পালিয়ে গেছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
৯ দিন আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহিউদ্দিনের টিনশেড কলোনির শাহনাজ বেগমের কক্ষে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পাশের বায়োজিদ মাস্টারের মালিকানাধীন আরও দুটি কলোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
৩১ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফয়সাল গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া ইউনিয়নের চর ভূঁইয়াপাড়া গ্রামের মো. এসকেন্দারের ছেলে।
গোপীনাথপুর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম জানান, চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার একটি তুলার মিলে ঝুট থেকে তুলা তৈরির কাজ করতেন ফয়সাল। সকালে তুলা তৈরি করার সময় গলায় থাকা গামছা মেশিনের হলারে পেঁচিয়ে গেলে গলায় ফাঁস লেগে মারাত্মক আহত হন তিনি। পরে তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফয়সাল গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া ইউনিয়নের চর ভূঁইয়াপাড়া গ্রামের মো. এসকেন্দারের ছেলে।
গোপীনাথপুর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম জানান, চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার একটি তুলার মিলে ঝুট থেকে তুলা তৈরির কাজ করতেন ফয়সাল। সকালে তুলা তৈরি করার সময় গলায় থাকা গামছা মেশিনের হলারে পেঁচিয়ে গেলে গলায় ফাঁস লেগে মারাত্মক আহত হন তিনি। পরে তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
৯ দিন আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
১৯ মিনিট আগে
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহিউদ্দিনের টিনশেড কলোনির শাহনাজ বেগমের কক্ষে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পাশের বায়োজিদ মাস্টারের মালিকানাধীন আরও দুটি কলোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
৩১ মিনিট আগেকালিয়াকৈর (গাজীপুর) সংবাদদাতা

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অগ্নিকাণ্ডে তিনটি টিনশেড কলোনির প্রায় ৮০টি কক্ষ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ দীঘিরপাড় এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরূপণ করা না গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো দাবি করেছে, অর্ধকোটি টাকার বেশি মালামাল ও সম্পদ নষ্ট হয়েছে।
ভুক্তভোগী, স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহিউদ্দিনের টিনশেড কলোনির শাহনাজ বেগমের কক্ষে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পাশের বায়োজিদ মাস্টারের মালিকানাধীন আরও দুটি কলোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
সংবাদ পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, কলোনির বেশির ভাগ বাসিন্দাই বিভিন্ন কারখানায় কাজ করেন। সকালে কাজে বের হয়ে যাওয়ায় ঘরে কেউ ছিল না। ফলে কক্ষে থাকা আসবাব, পোশাক, বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ সব ধরনের মালামাল পুড়ে যায়।
কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী বলেন, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অগ্নিকাণ্ডে তিনটি টিনশেড কলোনির প্রায় ৮০টি কক্ষ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ দীঘিরপাড় এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরূপণ করা না গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো দাবি করেছে, অর্ধকোটি টাকার বেশি মালামাল ও সম্পদ নষ্ট হয়েছে।
ভুক্তভোগী, স্থানীয় ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মহিউদ্দিনের টিনশেড কলোনির শাহনাজ বেগমের কক্ষে শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পাশের বায়োজিদ মাস্টারের মালিকানাধীন আরও দুটি কলোনিতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
সংবাদ পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, কলোনির বেশির ভাগ বাসিন্দাই বিভিন্ন কারখানায় কাজ করেন। সকালে কাজে বের হয়ে যাওয়ায় ঘরে কেউ ছিল না। ফলে কক্ষে থাকা আসবাব, পোশাক, বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ সব ধরনের মালামাল পুড়ে যায়।
কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর ইফতেখার হোসেন রায়হান চৌধুরী বলেন, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় চারটি বড় ভবন নির্মাণকাজ শেষ হয়নি কাজ আট বছর পরও। বরং তৃতীয়বারের মতো বাড়ানো হয়েছে সময়। নতুন মেয়াদ অনুযায়ী আগামী বছরের জুনে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা।
৯ দিন আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
১৯ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে