পাবনা প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পাবনা-১ আসনে ৪ জন, পাবনা-২ আসনে ৭ জন, পাবনা-৩ আসনে ৫ জন, পাবনা-৪ আসনে ৫ ও পাবনা-৫ আসনে ৪ জন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী সরদার শাহজাহান পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের শামসুল হক পেয়েছেন ২৭৭ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪০১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী পারভীন খাতুন পেয়েছেন ১৯০ ভোট। এই আসনে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-২ (সুজানগর-আমিনপুর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪০৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩ ভোট, জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান রুবেল পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) ফুলের মালা প্রতীকের প্রার্থী মোমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আনিসুজ্জামান পেয়েছেন ২৮১ ভোট। এই আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া-ফরিদপুর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মীর নাদিম মোহাম্মদ ডাবলু পেয়েছেন ৭৩২ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ২৫১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী আবুল বাশার শেখ পেয়েছেন ১৭৫ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কবুতর প্রতীকের প্রার্থী খাইরুল আলম পেয়েছেন ২৭৪ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী বেল্লাল মোল্লা পেয়েছেন ৪৩০ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী পেয়েছেন ৪১২ ভোট। এই আসনের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা প্রতীকের প্রার্থী আতাউল হাসান পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক পেয়েছেন ১০৬০ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের প্রার্থী মনছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম পেয়েছেন ১৫৩৩ ভোট। এই আসনের ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন বটু পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫৯ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আবু দাউদ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৫৪ ভোট এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ী প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। এই আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী তারাই জামানত হারাবেন, যারা গ্রহণ করা বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগেরও কম ভোট পাবেন। সে হিসেবে পাবনার ৫টি সংসদীয় আসনে ৩২ জন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন নির্বাচিত প্রার্থীসহ পাবনা-১ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং পাবনা-৩ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হামিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। বাকি ২৫ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।’
জেলা রিটার্নিং কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাবনা-১ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৬১৮। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ ভোট। ৩৯ দশমিক ৫৩ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-২ আসনে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬২৮ টি। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৯৫২ ভোট। ৫১ দশমিক ৩০ পারসেন্ট ভোট পড়ছে। পাবনা-৩ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৭ টি। বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ ভোট। ৪৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-৪ আসনে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ৬৬৫ ভোট। ৪৬ দশমিক ৫৫ পারসেন্ট ভোট পড়েছে। পাবনা-৫ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৫ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ১০০ ভোট। ৩৫ দশমিক ৩৪ ভাগ ভোট পড়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনার পাঁচটি সংসদীয় আসন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র হিসেবে ৩২ জন প্রার্থী সংসদ সদস্য পদে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ভোট না পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ২৫ জন।
জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পাবনা-১ আসনে ৪ জন, পাবনা-২ আসনে ৭ জন, পাবনা-৩ আসনে ৫ জন, পাবনা-৪ আসনে ৫ ও পাবনা-৫ আসনে ৪ জন।
পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়ার আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী সরদার শাহজাহান পেয়েছেন ৩৭৬ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের শামসুল হক পেয়েছেন ২৭৭ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ৪০১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী পারভীন খাতুন পেয়েছেন ১৯০ ভোট। এই আসনে ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-২ (সুজানগর-আমিনপুর) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) নোঙর প্রতীকের প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৮২ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪০৪ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আব্দুল আজিজ খান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩ ভোট, জাতীয় পাটির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মেহেদী হাসান রুবেল পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের (বিটিএফ) ফুলের মালা প্রতীকের প্রার্থী মোমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৬৬ ভোট এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল–জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আনিসুজ্জামান পেয়েছেন ২৮১ ভোট। এই আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৭ জন প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৩ (চাটমোহর-ভাঙ্গুড়া-ফরিদপুর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মীর নাদিম মোহাম্মদ ডাবলু পেয়েছেন ৭৩২ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের প্রার্থী আজিজুল হক পেয়েছেন ২৫১ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী আবুল বাশার শেখ পেয়েছেন ১৭৫ ভোট, গণতন্ত্রী পার্টির কবুতর প্রতীকের প্রার্থী খাইরুল আলম পেয়েছেন ২৭৪ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী বেল্লাল মোল্লা পেয়েছেন ৪৩০ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টির (বিএসপি) একতারা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী পেয়েছেন ৪১২ ভোট। এই আসনের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা প্রতীকের প্রার্থী আতাউল হাসান পেয়েছেন ৮২৬ ভোট, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মশাল প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক পেয়েছেন ১০৬০ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পাটির আম প্রতীকের প্রার্থী মনছুর রহমান পেয়েছেন ৭৮৭ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম পেয়েছেন ১৫৩৩ ভোট। এই আসনের ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন জামানত হারিয়েছেন।
পাবনা-৫ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল কাদের খান পেয়েছেন ২ হাজার ৭৬৬ ভোট, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন বটু পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫৯ ভোট, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী আবু দাউদ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৫৪ ভোট এবং বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ী প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৩১৬ ভোট। এই আসনে ৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন জামানত হারিয়েছেন।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী তারাই জামানত হারাবেন, যারা গ্রহণ করা বৈধ ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগেরও কম ভোট পাবেন। সে হিসেবে পাবনার ৫টি সংসদীয় আসনে ৩২ জন অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন নির্বাচিত প্রার্থীসহ পাবনা-১ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং পাবনা-৩ আসনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল হামিদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। বাকি ২৫ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।’
জেলা রিটার্নিং কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাবনা-১ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৬১৮। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬৭৩ ভোট। ৩৯ দশমিক ৫৩ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-২ আসনে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬২৮ টি। বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৯৫২ ভোট। ৫১ দশমিক ৩০ পারসেন্ট ভোট পড়ছে। পাবনা-৩ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ২ লাখ ২২ হাজার ৬৪৭ টি। বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ৭৪৫ ভোট। ৪৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। পাবনা-৪ আসনে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ৬৬৫ ভোট। ৪৬ দশমিক ৫৫ পারসেন্ট ভোট পড়েছে। পাবনা-৫ আসনে মোট গ্রহণ করা ভোট ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৫ টি। বাতিল হয়েছে ৪ হাজার ১০০ ভোট। ৩৫ দশমিক ৩৪ ভাগ ভোট পড়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন
১৩ মিনিট আগেবরিশাল নগরের সিঅ্যান্ডবি রোডের বাসিন্দা সুলতান খান। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে গত বুধবার কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা করেছেন। ‘বৈষম্যবিরোধী গণমাধ্যম সাংবাদিক ফোরাম’ নামের সংগঠনের আহ্বায়ক পরিচয়ে তিনি এ মামলা করেন। এতে বরিশালের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি), সিটি করপোরেশনের ম
১৯ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে দুদিনের ব্যবধানে প্রকাশ্যে কয়েক দফা ঝটিকা মিছিল করেছেন ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এরপর তৎপর হয়েছে পুলিশ। তাঁদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। গত দুদিনে আওয়ামী লীগের এক নেতাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের...
২৪ মিনিট আগেময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণকে কেন্দ্র করে ছাত্রদল ও শিবিরকর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে। তবে এতে কেউ আহত হননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে...
২৮ মিনিট আগে