ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে হঠাৎ ডায়রিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। জানা গেছে, প্রতিদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালে ৩০-৩৫ জন ডায়রিয়ায় রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।
দুই দিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে ৬২ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে আজ শুক্রবার বেলা ২টা পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন ৪০ জন। আক্রান্তদের বয়স ২০ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে। তাঁদের অর্ধেকই ঈশ্বরদী ইপিজেড কারখানার শ্রমিক-কর্মচারী বলে জানা গেছে।
তবে হঠাৎ ডায়রিয়ার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষণ না থাকলেও প্রাথমিকভাবে দূষিত পানীয় পান করা, খাদ্যদূষণ, আবহাওয়ার পরিবর্তন ও অতিরিক্ত গরম, অপরিচ্ছন্ন খোলা খাবার গ্রহণ ইত্যাদি অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন।
ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ ও আন্তবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে ডায়রিয়ার রোগী আসছে। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বেশ কয়েকজন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি ও চিকিৎসা নিয়েছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১০ জন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাবনা ও রাজশাহীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা থেকে আজ বেলা ২টা পর্যন্ত শুধু ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন ৪০ জন নারী-পুরুষ। এর মধ্যে ২৪ জন নারী ও ১৬ জন পুরুষ। আজ সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন ১৬ ডায়রিয়া রোগী। ভর্তি ছাড়াও প্রতিদিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি ও বহির্বিভাগে পেটের পীড়াসংক্রান্ত রোগে শতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশু চিকিৎসা নিয়েছে।
আজ বেলা ৩টার দিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর অধিকাংশই খেটে খাওয়া মানুষ। তাঁদের মধ্যে রয়েছে ঈশ্বরদী ইপিজেড কারখানার ২০ জন শ্রমিক-কর্মচারী।
কথা হয় হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগী ঈশ্বরদী ইপিজেড কারখানার শ্রমিক রাকিব উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি জানান, দুই দিন আগে ডিউটি শেষে বাড়ি ফিরে রাতে খাওয়াদাওয়ার পর থেকে তাঁর প্রচণ্ড ডায়রিয়া শুরু হয়। সকালে কিছুটা সুস্থবোধ করায় কারখানায় গেলে আরও বেড়ে যাওয়ায় তিনি দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হন। রাকিব জানান, তিনি শুধু একা নন, ইপিজেড অনেকেই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
নারী ওয়ার্ডের এক রোগী জানান, তিনি ইপিজেড কারখানার একজন শ্রমিক। রাতে হঠাৎ পেটে ব্যথা হওয়ার পর থেকে তাঁর প্রচণ্ড ডায়রিয়া শুরু হয়। অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরিবারের সদস্যরা তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছেন।
এদিকে হঠাৎ ডায়রিয়া রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসা দিতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছেন নার্স, চিকিৎসক ও কর্মচারীরা। তাঁরা জানান, গতকাল থেকে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী বেশি আসছে। এই অবস্থায় আজ দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসা দিতে এসে তাঁদের কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে।
কর্তব্যরত নার্সরা বলেন, ‘সেবাশুশ্রূষা করতে এসে দেখছি সহজেই এই ডায়রিয়া ভালো হচ্ছে না। এ জন্য অনেকে উন্নত চিকিৎসা নিতে ঈশ্বরদীর বাইরে চলে গেছেন।’
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হাবিবা বলেন, কী কারণে হঠাৎ ডায়রিয়ার সংক্রমণ বেড়েছে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। ধারণা করা হচ্ছে, খাদ্যে দূষণ, আবহাওয়া পরিবর্তন, অতিরিক্ত গরম, খোলা খাবার গ্রহণ ইত্যাদি কারণে ডায়রিয়া বেড়েছে। এ জন্য তিনি খোলা ও বাসি খাবার পরিহারের পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা ও সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণের পরামর্শ দেন।
এদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি ঈশ্বরদীর বেসরকারি বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁরা ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে পরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।
শহরের রেলগেটে অবস্থিত রূপসী বাংলা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শিমুল বিশ্বাস জানান, ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিনই কিছু রোগী তাঁর ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসছেন। গত দুদিনে পাঁচজন রোগী ক্লিনিকে এসে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আমরা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিয়েছি। পরে রোগীরা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নেন।’
হাসপাতাল সড়কে বেসরকারি আলো জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রায়ই ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী আসছে তাদের এখানে। তবে কাউকে ভর্তি করা হচ্ছে না। সরকারি হাসপাতালে যেতে বলা হচ্ছে।
পাবনার ঈশ্বরদীতে হঠাৎ ডায়রিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। জানা গেছে, প্রতিদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিক ও বেসরকারি হাসপাতালে ৩০-৩৫ জন ডায়রিয়ায় রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।
দুই দিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে ৬২ জন ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে আজ শুক্রবার বেলা ২টা পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন ৪০ জন। আক্রান্তদের বয়স ২০ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে। তাঁদের অর্ধেকই ঈশ্বরদী ইপিজেড কারখানার শ্রমিক-কর্মচারী বলে জানা গেছে।
তবে হঠাৎ ডায়রিয়ার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়া নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষণ না থাকলেও প্রাথমিকভাবে দূষিত পানীয় পান করা, খাদ্যদূষণ, আবহাওয়ার পরিবর্তন ও অতিরিক্ত গরম, অপরিচ্ছন্ন খোলা খাবার গ্রহণ ইত্যাদি অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন।
ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগ ও আন্তবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে ডায়রিয়ার রোগী আসছে। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে বেশ কয়েকজন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি ও চিকিৎসা নিয়েছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১০ জন রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাবনা ও রাজশাহীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা থেকে আজ বেলা ২টা পর্যন্ত শুধু ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছেন ৪০ জন নারী-পুরুষ। এর মধ্যে ২৪ জন নারী ও ১৬ জন পুরুষ। আজ সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত ভর্তি হয়েছেন ১৬ ডায়রিয়া রোগী। ভর্তি ছাড়াও প্রতিদিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি ও বহির্বিভাগে পেটের পীড়াসংক্রান্ত রোগে শতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশু চিকিৎসা নিয়েছে।
আজ বেলা ৩টার দিকে সরেজমিনে দেখা গেছে, ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর অধিকাংশই খেটে খাওয়া মানুষ। তাঁদের মধ্যে রয়েছে ঈশ্বরদী ইপিজেড কারখানার ২০ জন শ্রমিক-কর্মচারী।
কথা হয় হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রোগী ঈশ্বরদী ইপিজেড কারখানার শ্রমিক রাকিব উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি জানান, দুই দিন আগে ডিউটি শেষে বাড়ি ফিরে রাতে খাওয়াদাওয়ার পর থেকে তাঁর প্রচণ্ড ডায়রিয়া শুরু হয়। সকালে কিছুটা সুস্থবোধ করায় কারখানায় গেলে আরও বেড়ে যাওয়ায় তিনি দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হন। রাকিব জানান, তিনি শুধু একা নন, ইপিজেড অনেকেই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
নারী ওয়ার্ডের এক রোগী জানান, তিনি ইপিজেড কারখানার একজন শ্রমিক। রাতে হঠাৎ পেটে ব্যথা হওয়ার পর থেকে তাঁর প্রচণ্ড ডায়রিয়া শুরু হয়। অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরিবারের সদস্যরা তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দিচ্ছেন।
এদিকে হঠাৎ ডায়রিয়া রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসা দিতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছেন নার্স, চিকিৎসক ও কর্মচারীরা। তাঁরা জানান, গতকাল থেকে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী বেশি আসছে। এই অবস্থায় আজ দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসা দিতে এসে তাঁদের কিছুটা হিমশিম খেতে হচ্ছে।
কর্তব্যরত নার্সরা বলেন, ‘সেবাশুশ্রূষা করতে এসে দেখছি সহজেই এই ডায়রিয়া ভালো হচ্ছে না। এ জন্য অনেকে উন্নত চিকিৎসা নিতে ঈশ্বরদীর বাইরে চলে গেছেন।’
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক হাবিবা বলেন, কী কারণে হঠাৎ ডায়রিয়ার সংক্রমণ বেড়েছে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। ধারণা করা হচ্ছে, খাদ্যে দূষণ, আবহাওয়া পরিবর্তন, অতিরিক্ত গরম, খোলা খাবার গ্রহণ ইত্যাদি কারণে ডায়রিয়া বেড়েছে। এ জন্য তিনি খোলা ও বাসি খাবার পরিহারের পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা ও সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণের পরামর্শ দেন।
এদিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি ঈশ্বরদীর বেসরকারি বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁরা ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে পরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।
শহরের রেলগেটে অবস্থিত রূপসী বাংলা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শিমুল বিশ্বাস জানান, ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিনই কিছু রোগী তাঁর ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে আসছেন। গত দুদিনে পাঁচজন রোগী ক্লিনিকে এসে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আমরা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিয়েছি। পরে রোগীরা সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নেন।’
হাসপাতাল সড়কে বেসরকারি আলো জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, প্রায়ই ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী আসছে তাদের এখানে। তবে কাউকে ভর্তি করা হচ্ছে না। সরকারি হাসপাতালে যেতে বলা হচ্ছে।
কোরবানির ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। তবে গাইবান্ধায় পশুর হাটগুলো এখনো জমে ওঠেনি। হাটে দেশি গরুর পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এবারের ঈদের হাটে মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি।
৩৭ মিনিট আগেদেশে আম উৎপাদনের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঞ্চল হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর। এখানে অনেক নামী জাতের আম চাষ হচ্ছে, যা কয়েকবার বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এই ফল রপ্তানিযোগ্য করতে স্থানীয় চাষিরা উৎপাদনে ব্যবহার করছেন ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতি।
৪১ মিনিট আগেরংপুর নগরীর প্রতিটি সড়ক, গলি, মোড় যেন ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। চারপাশে ছড়িয়ে থাকা এসব পচা ময়লা-আবর্জনার উৎকট গন্ধে নাক-মুখ চেপে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারীদের।
৪৪ মিনিট আগেআসন্ন ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে দেশের ৬টি মহাসড়কের ১১৮ স্থানে যানজটের আশঙ্কা করছে পুলিশ। এই ৬ মহাসড়কের পাশেই বসছে ২৩০টি পশুর হাট। এসব হাটকে কেন্দ্র করে পশুবাহী ট্রাকের যাতায়াত, সড়কে দাঁড়িয়ে পশু নামানো-ওঠানো ইত্যাদির কারণে ব্যাপক যানজটের আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশ...
১ ঘণ্টা আগে