নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের ১১৯ জন শ্রমিকের সাত মাস ধরে বেতন হয় না। এই অবস্থায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন শ্রমিকেরা। বকেয়া বেতনের দাবিতে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহীতে বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সামনে সমাবেশ করেছেন তাঁরা।
শ্রমিকেরা জানান, রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ১১৯ জন শ্রমিক দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। প্রতিদিন তাঁরা ৫০০–৫৫০ টাকা মজুরি পান। কিন্তু সাত মাস ধরে তাঁদের মজুরি বন্ধ রয়েছে। এই অবস্থায় তাঁরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
শ্রমিক শামসুল ইসলাম বলেন, ‘নিয়োগের সময় আমাদের কাছ থেকে লিখিত নেওয়া হয়েছে, যখন অর্থের সংস্থান হবে, তখন বেতন দেওয়া হবে। এর বাইরে বেতন দাবি করা যাবে না। এ কারণে মাসের পর মাস অপেক্ষা করেছি। দুই মাস আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে বেতনের জন্য আবেদন করি, কিন্তু বেতনের ব্যবস্থা করেনি।’
আবদুল মালেক নামের আরেক শ্রমিক বলেন, ‘রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট চলে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে। রেশম বোর্ড শ্রমিকদের বেতনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রেশম বোর্ড যেদিন টাকা দেবে, সেদিন শ্রমিকদের বেতন হবে।’
আবদুল কুদ্দুস নামের আরও এক শ্রমিক বলেন, ‘মাসের পর মাস আমরা দোকানে বাকি খেয়েছি। এখন আমরা দোকানের বাকি পরিশোধ করতে পারি না। দ্রব্যমূল্যের এ ঊর্ধ্বগতির বাজারে দোকানে নতুন করে বাকি চাওয়া যায় না। আবার টাকাও পরিশোধ করা যায় না। আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধার-দেনা করে এক বেলা খেয়ে না খেয়ে আমরা দিনাতিপাত করছি।’
কর্মসূচি থেকে শ্রমিকেরা দ্রুত তাঁদের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবি জানান। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দেন। কর্মসূচিতে সাত মাস ধরে বেতনবঞ্চিত সব শ্রমিক অংশ নেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য দুপুরে বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক (গবেষণা ও প্রশিক্ষণ) কাজী রফিকুল ইসলামকে মোবাইলে কল করা হলে তিনি ধরেননি। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী অলি আহমেদ বলেন, ‘পরিচালক মিটিংয়ে বসেছেন। এখন কথা বলা যাবে না।’
বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের ১১৯ জন শ্রমিকের সাত মাস ধরে বেতন হয় না। এই অবস্থায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন শ্রমিকেরা। বকেয়া বেতনের দাবিতে আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহীতে বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সামনে সমাবেশ করেছেন তাঁরা।
শ্রমিকেরা জানান, রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ১১৯ জন শ্রমিক দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। প্রতিদিন তাঁরা ৫০০–৫৫০ টাকা মজুরি পান। কিন্তু সাত মাস ধরে তাঁদের মজুরি বন্ধ রয়েছে। এই অবস্থায় তাঁরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
শ্রমিক শামসুল ইসলাম বলেন, ‘নিয়োগের সময় আমাদের কাছ থেকে লিখিত নেওয়া হয়েছে, যখন অর্থের সংস্থান হবে, তখন বেতন দেওয়া হবে। এর বাইরে বেতন দাবি করা যাবে না। এ কারণে মাসের পর মাস অপেক্ষা করেছি। দুই মাস আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিতভাবে বেতনের জন্য আবেদন করি, কিন্তু বেতনের ব্যবস্থা করেনি।’
আবদুল মালেক নামের আরেক শ্রমিক বলেন, ‘রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট চলে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে। রেশম বোর্ড শ্রমিকদের বেতনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে না। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, রেশম বোর্ড যেদিন টাকা দেবে, সেদিন শ্রমিকদের বেতন হবে।’
আবদুল কুদ্দুস নামের আরও এক শ্রমিক বলেন, ‘মাসের পর মাস আমরা দোকানে বাকি খেয়েছি। এখন আমরা দোকানের বাকি পরিশোধ করতে পারি না। দ্রব্যমূল্যের এ ঊর্ধ্বগতির বাজারে দোকানে নতুন করে বাকি চাওয়া যায় না। আবার টাকাও পরিশোধ করা যায় না। আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধার-দেনা করে এক বেলা খেয়ে না খেয়ে আমরা দিনাতিপাত করছি।’
কর্মসূচি থেকে শ্রমিকেরা দ্রুত তাঁদের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবি জানান। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দেন। কর্মসূচিতে সাত মাস ধরে বেতনবঞ্চিত সব শ্রমিক অংশ নেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য দুপুরে বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক (গবেষণা ও প্রশিক্ষণ) কাজী রফিকুল ইসলামকে মোবাইলে কল করা হলে তিনি ধরেননি। তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী অলি আহমেদ বলেন, ‘পরিচালক মিটিংয়ে বসেছেন। এখন কথা বলা যাবে না।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৮ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে