মো. বেল্লাল হোসেন, দশমিনা (পটুয়াখালী)

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে। এতে প্রতিবছর কর্মহীন হয়ে পড়ছেন উপজেলার নৌকা তৈরির কারিগরেরা। এখন তাঁরা মূলত জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানিয়ে কোনোরকমে জীবিকা চালাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে চাহিদা বাড়লেও উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় আগের তুলনায় লাভ কমে গেছে কয়েক গুণ। ফলে জেলেদের ওপর নির্ভর করেই নিবু নিবু করে টিকে আছে এই শিল্প।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদসহ অসংখ্য ছোট-বড় নদী ও খালবেষ্টিত এই উপজেলায় একসময় শতাধিক কারিগর নৌকা বানাতেন। এখন সেই সংখ্যা নেমে এসেছে তলানিতে।
কারিগরদের অভিযোগ, একদিকে শ্রম, লোহা ও কাঠের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে কমে গেছে নৌকার চাহিদা। বাধ্য হয়ে অনেকে পেশা বদলে ফেলছেন।
জানা যায়, একসময় উপজেলায় চলাচলের উপযোগী রাস্তাঘাট কম থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে যাতায়াতের একমাত্র বাহন ছিল ‘কেড়া নৌকা’। তখন প্রতিটি গ্রামে ছিল প্রায় অর্ধশত কেড়া নৌকা। কিন্তু পাকা রাস্তা, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণে সড়কপথে যোগাযোগ সহজ হওয়ায় এবং ট্রলার, লঞ্চ ও স্পিডবোট বেড়ে যাওয়ায় সেই সংখ্যা এখন নাই হয়ে গেছে। এখন আর কেড়া নৌকা তৈরির অর্ডার পান না কারিগরেরা। আগে কৃষিপণ্য হাটবাজারে নিতে বিশেষ বড় নৌকা ব্যবহার করা হতো, এখন সেসব সড়কপথে পরিবহন করা হয়। নৌপথে প্রয়োজন হলেও ব্যবহার করা হয় স্টিলবডি ট্রলার বা ছোট কার্গো। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে এসব নৌকা তৈরির কাজ। পাশাপাশি মাঝারি ও ছোট নদীতে সেতু নির্মাণে উপজেলার খেয়াঘাটগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এতে খেয়া নৌকার চাহিদাও শেষ।
তবে সারা বছর চাহিদা আছে জেলে নৌকার। জেলেদের মাছ ধরার নৌকা তৈরি করে কোনোভাবে টিকে আছেন কিছু কারিগর। জানা যায়, উপজেলায় এখন প্রায় ২০টি নৌকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে কাজ করেন প্রায় অর্ধশত কারিগর। আকারভেদে প্রতিটি নৌকা বিক্রি হয় ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়।
রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর জালাল মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বছর ধরে এই পেশায় আছি। আগের মতো অর্ডার নেই। শুধু জেলেরা অর্ডার করে। অর্ডার ছাড়া কিছু নৌকা বানাই। জেলেরা পছন্দমতো কিনে নেয়।’
জালাল মোল্লা আরও বলেন, ‘১৪-১৫ হাত লম্বা ও আড়াই-তিন হাত চওড়া একটি নৌকা তিনজন মিস্ত্রি চার দিনে বানাতে পারে। সর্বোচ্চ ৪৫ হাজার টাকার মতো পাওয়া যায়। খরচ বাদ দিয়ে ৩-৪ হাজার টাকার বেশি লাভ থাকে না। অনেক সময় মাসজুড়ে একটি নৌকাও বিক্রি হয় না। তখন ধারদেনা করতে হয়।’
পূর্ব আউলিয়াপুর গ্রামের আবু কালাম বলেন, ‘বংশপরম্পরায় এই পেশায় আছি। এখন আর আগের মতো চাহিদা নেই। অনেকে পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।’
বাঁশবাড়িয়া লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর লাল মিয়া বলেন, ‘এনজিও থেকে ঋণ এনে নৌকা বানাই। বিক্রি আগের তুলনায় কমেছে। সবকিছুর দাম বাড়ায় লাভও কম। শ্রমিককে দুই বেলা খাওয়ানোসহ দিনে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা মজুরি দিতে হয়। সীমিত লাভের টাকায় ঋণের কিস্তি দিয়ে সংসার চলে কোনোরকমে।’

দশমিনা সদর ইউনিয়নের কাউনিয়া কেদিরহাট এলাকার কারিগর রেজাউল বলেন, ‘আগে বছরে ৫০-৬০টি জেলে নৌকা বিক্রি করতাম। এখন ২০-২৫টির বেশি হয় না। তাই অন্য কাজও শিখছি।’
কারিগরদের প্রত্যাশা, দশমিনার নৌকাশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকার দ্রুত উদ্যোগ নেবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) জানিয়েছে, এই শিল্পটি বাঁচিয়ে রাখতে তারা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
বিসিক পটুয়াখালীর ভারপ্রাপ্ত সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. আলমগীর সিকদার বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে অফিস না থাকায় অনেক কিছু জানা ছিল না। আপনার মাধ্যমে জেনেছি, দশমিনায় এই শিল্প আছে। আমরা শিগগির প্রতিনিধিদল পাঠাব। নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। উদ্যোক্তারা চাইলে ঋণসহায়তাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা হবে। শিল্পটি টিকিয়ে রাখতে যথাযথ উদ্যোগ নেওয়া হবে।’

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে। এতে প্রতিবছর কর্মহীন হয়ে পড়ছেন উপজেলার নৌকা তৈরির কারিগরেরা। এখন তাঁরা মূলত জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানিয়ে কোনোরকমে জীবিকা চালাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে চাহিদা বাড়লেও উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় আগের তুলনায় লাভ কমে গেছে কয়েক গুণ। ফলে জেলেদের ওপর নির্ভর করেই নিবু নিবু করে টিকে আছে এই শিল্প।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদসহ অসংখ্য ছোট-বড় নদী ও খালবেষ্টিত এই উপজেলায় একসময় শতাধিক কারিগর নৌকা বানাতেন। এখন সেই সংখ্যা নেমে এসেছে তলানিতে।
কারিগরদের অভিযোগ, একদিকে শ্রম, লোহা ও কাঠের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে কমে গেছে নৌকার চাহিদা। বাধ্য হয়ে অনেকে পেশা বদলে ফেলছেন।
জানা যায়, একসময় উপজেলায় চলাচলের উপযোগী রাস্তাঘাট কম থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে যাতায়াতের একমাত্র বাহন ছিল ‘কেড়া নৌকা’। তখন প্রতিটি গ্রামে ছিল প্রায় অর্ধশত কেড়া নৌকা। কিন্তু পাকা রাস্তা, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণে সড়কপথে যোগাযোগ সহজ হওয়ায় এবং ট্রলার, লঞ্চ ও স্পিডবোট বেড়ে যাওয়ায় সেই সংখ্যা এখন নাই হয়ে গেছে। এখন আর কেড়া নৌকা তৈরির অর্ডার পান না কারিগরেরা। আগে কৃষিপণ্য হাটবাজারে নিতে বিশেষ বড় নৌকা ব্যবহার করা হতো, এখন সেসব সড়কপথে পরিবহন করা হয়। নৌপথে প্রয়োজন হলেও ব্যবহার করা হয় স্টিলবডি ট্রলার বা ছোট কার্গো। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে এসব নৌকা তৈরির কাজ। পাশাপাশি মাঝারি ও ছোট নদীতে সেতু নির্মাণে উপজেলার খেয়াঘাটগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এতে খেয়া নৌকার চাহিদাও শেষ।
তবে সারা বছর চাহিদা আছে জেলে নৌকার। জেলেদের মাছ ধরার নৌকা তৈরি করে কোনোভাবে টিকে আছেন কিছু কারিগর। জানা যায়, উপজেলায় এখন প্রায় ২০টি নৌকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে কাজ করেন প্রায় অর্ধশত কারিগর। আকারভেদে প্রতিটি নৌকা বিক্রি হয় ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়।
রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর জালাল মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বছর ধরে এই পেশায় আছি। আগের মতো অর্ডার নেই। শুধু জেলেরা অর্ডার করে। অর্ডার ছাড়া কিছু নৌকা বানাই। জেলেরা পছন্দমতো কিনে নেয়।’
জালাল মোল্লা আরও বলেন, ‘১৪-১৫ হাত লম্বা ও আড়াই-তিন হাত চওড়া একটি নৌকা তিনজন মিস্ত্রি চার দিনে বানাতে পারে। সর্বোচ্চ ৪৫ হাজার টাকার মতো পাওয়া যায়। খরচ বাদ দিয়ে ৩-৪ হাজার টাকার বেশি লাভ থাকে না। অনেক সময় মাসজুড়ে একটি নৌকাও বিক্রি হয় না। তখন ধারদেনা করতে হয়।’
পূর্ব আউলিয়াপুর গ্রামের আবু কালাম বলেন, ‘বংশপরম্পরায় এই পেশায় আছি। এখন আর আগের মতো চাহিদা নেই। অনেকে পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।’
বাঁশবাড়িয়া লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর লাল মিয়া বলেন, ‘এনজিও থেকে ঋণ এনে নৌকা বানাই। বিক্রি আগের তুলনায় কমেছে। সবকিছুর দাম বাড়ায় লাভও কম। শ্রমিককে দুই বেলা খাওয়ানোসহ দিনে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা মজুরি দিতে হয়। সীমিত লাভের টাকায় ঋণের কিস্তি দিয়ে সংসার চলে কোনোরকমে।’

দশমিনা সদর ইউনিয়নের কাউনিয়া কেদিরহাট এলাকার কারিগর রেজাউল বলেন, ‘আগে বছরে ৫০-৬০টি জেলে নৌকা বিক্রি করতাম। এখন ২০-২৫টির বেশি হয় না। তাই অন্য কাজও শিখছি।’
কারিগরদের প্রত্যাশা, দশমিনার নৌকাশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকার দ্রুত উদ্যোগ নেবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) জানিয়েছে, এই শিল্পটি বাঁচিয়ে রাখতে তারা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
বিসিক পটুয়াখালীর ভারপ্রাপ্ত সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. আলমগীর সিকদার বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে অফিস না থাকায় অনেক কিছু জানা ছিল না। আপনার মাধ্যমে জেনেছি, দশমিনায় এই শিল্প আছে। আমরা শিগগির প্রতিনিধিদল পাঠাব। নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। উদ্যোক্তারা চাইলে ঋণসহায়তাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা হবে। শিল্পটি টিকিয়ে রাখতে যথাযথ উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
মো. বেল্লাল হোসেন, দশমিনা (পটুয়াখালী)

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে। এতে প্রতিবছর কর্মহীন হয়ে পড়ছেন উপজেলার নৌকা তৈরির কারিগরেরা। এখন তাঁরা মূলত জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানিয়ে কোনোরকমে জীবিকা চালাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে চাহিদা বাড়লেও উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় আগের তুলনায় লাভ কমে গেছে কয়েক গুণ। ফলে জেলেদের ওপর নির্ভর করেই নিবু নিবু করে টিকে আছে এই শিল্প।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদসহ অসংখ্য ছোট-বড় নদী ও খালবেষ্টিত এই উপজেলায় একসময় শতাধিক কারিগর নৌকা বানাতেন। এখন সেই সংখ্যা নেমে এসেছে তলানিতে।
কারিগরদের অভিযোগ, একদিকে শ্রম, লোহা ও কাঠের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে কমে গেছে নৌকার চাহিদা। বাধ্য হয়ে অনেকে পেশা বদলে ফেলছেন।
জানা যায়, একসময় উপজেলায় চলাচলের উপযোগী রাস্তাঘাট কম থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে যাতায়াতের একমাত্র বাহন ছিল ‘কেড়া নৌকা’। তখন প্রতিটি গ্রামে ছিল প্রায় অর্ধশত কেড়া নৌকা। কিন্তু পাকা রাস্তা, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণে সড়কপথে যোগাযোগ সহজ হওয়ায় এবং ট্রলার, লঞ্চ ও স্পিডবোট বেড়ে যাওয়ায় সেই সংখ্যা এখন নাই হয়ে গেছে। এখন আর কেড়া নৌকা তৈরির অর্ডার পান না কারিগরেরা। আগে কৃষিপণ্য হাটবাজারে নিতে বিশেষ বড় নৌকা ব্যবহার করা হতো, এখন সেসব সড়কপথে পরিবহন করা হয়। নৌপথে প্রয়োজন হলেও ব্যবহার করা হয় স্টিলবডি ট্রলার বা ছোট কার্গো। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে এসব নৌকা তৈরির কাজ। পাশাপাশি মাঝারি ও ছোট নদীতে সেতু নির্মাণে উপজেলার খেয়াঘাটগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এতে খেয়া নৌকার চাহিদাও শেষ।
তবে সারা বছর চাহিদা আছে জেলে নৌকার। জেলেদের মাছ ধরার নৌকা তৈরি করে কোনোভাবে টিকে আছেন কিছু কারিগর। জানা যায়, উপজেলায় এখন প্রায় ২০টি নৌকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে কাজ করেন প্রায় অর্ধশত কারিগর। আকারভেদে প্রতিটি নৌকা বিক্রি হয় ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়।
রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর জালাল মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বছর ধরে এই পেশায় আছি। আগের মতো অর্ডার নেই। শুধু জেলেরা অর্ডার করে। অর্ডার ছাড়া কিছু নৌকা বানাই। জেলেরা পছন্দমতো কিনে নেয়।’
জালাল মোল্লা আরও বলেন, ‘১৪-১৫ হাত লম্বা ও আড়াই-তিন হাত চওড়া একটি নৌকা তিনজন মিস্ত্রি চার দিনে বানাতে পারে। সর্বোচ্চ ৪৫ হাজার টাকার মতো পাওয়া যায়। খরচ বাদ দিয়ে ৩-৪ হাজার টাকার বেশি লাভ থাকে না। অনেক সময় মাসজুড়ে একটি নৌকাও বিক্রি হয় না। তখন ধারদেনা করতে হয়।’
পূর্ব আউলিয়াপুর গ্রামের আবু কালাম বলেন, ‘বংশপরম্পরায় এই পেশায় আছি। এখন আর আগের মতো চাহিদা নেই। অনেকে পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।’
বাঁশবাড়িয়া লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর লাল মিয়া বলেন, ‘এনজিও থেকে ঋণ এনে নৌকা বানাই। বিক্রি আগের তুলনায় কমেছে। সবকিছুর দাম বাড়ায় লাভও কম। শ্রমিককে দুই বেলা খাওয়ানোসহ দিনে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা মজুরি দিতে হয়। সীমিত লাভের টাকায় ঋণের কিস্তি দিয়ে সংসার চলে কোনোরকমে।’

দশমিনা সদর ইউনিয়নের কাউনিয়া কেদিরহাট এলাকার কারিগর রেজাউল বলেন, ‘আগে বছরে ৫০-৬০টি জেলে নৌকা বিক্রি করতাম। এখন ২০-২৫টির বেশি হয় না। তাই অন্য কাজও শিখছি।’
কারিগরদের প্রত্যাশা, দশমিনার নৌকাশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকার দ্রুত উদ্যোগ নেবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) জানিয়েছে, এই শিল্পটি বাঁচিয়ে রাখতে তারা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
বিসিক পটুয়াখালীর ভারপ্রাপ্ত সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. আলমগীর সিকদার বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে অফিস না থাকায় অনেক কিছু জানা ছিল না। আপনার মাধ্যমে জেনেছি, দশমিনায় এই শিল্প আছে। আমরা শিগগির প্রতিনিধিদল পাঠাব। নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। উদ্যোক্তারা চাইলে ঋণসহায়তাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা হবে। শিল্পটি টিকিয়ে রাখতে যথাযথ উদ্যোগ নেওয়া হবে।’

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে। এতে প্রতিবছর কর্মহীন হয়ে পড়ছেন উপজেলার নৌকা তৈরির কারিগরেরা। এখন তাঁরা মূলত জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানিয়ে কোনোরকমে জীবিকা চালাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে চাহিদা বাড়লেও উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় আগের তুলনায় লাভ কমে গেছে কয়েক গুণ। ফলে জেলেদের ওপর নির্ভর করেই নিবু নিবু করে টিকে আছে এই শিল্প।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদসহ অসংখ্য ছোট-বড় নদী ও খালবেষ্টিত এই উপজেলায় একসময় শতাধিক কারিগর নৌকা বানাতেন। এখন সেই সংখ্যা নেমে এসেছে তলানিতে।
কারিগরদের অভিযোগ, একদিকে শ্রম, লোহা ও কাঠের দাম বেড়েছে। অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে কমে গেছে নৌকার চাহিদা। বাধ্য হয়ে অনেকে পেশা বদলে ফেলছেন।
জানা যায়, একসময় উপজেলায় চলাচলের উপযোগী রাস্তাঘাট কম থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে যাতায়াতের একমাত্র বাহন ছিল ‘কেড়া নৌকা’। তখন প্রতিটি গ্রামে ছিল প্রায় অর্ধশত কেড়া নৌকা। কিন্তু পাকা রাস্তা, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণে সড়কপথে যোগাযোগ সহজ হওয়ায় এবং ট্রলার, লঞ্চ ও স্পিডবোট বেড়ে যাওয়ায় সেই সংখ্যা এখন নাই হয়ে গেছে। এখন আর কেড়া নৌকা তৈরির অর্ডার পান না কারিগরেরা। আগে কৃষিপণ্য হাটবাজারে নিতে বিশেষ বড় নৌকা ব্যবহার করা হতো, এখন সেসব সড়কপথে পরিবহন করা হয়। নৌপথে প্রয়োজন হলেও ব্যবহার করা হয় স্টিলবডি ট্রলার বা ছোট কার্গো। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে এসব নৌকা তৈরির কাজ। পাশাপাশি মাঝারি ও ছোট নদীতে সেতু নির্মাণে উপজেলার খেয়াঘাটগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এতে খেয়া নৌকার চাহিদাও শেষ।
তবে সারা বছর চাহিদা আছে জেলে নৌকার। জেলেদের মাছ ধরার নৌকা তৈরি করে কোনোভাবে টিকে আছেন কিছু কারিগর। জানা যায়, উপজেলায় এখন প্রায় ২০টি নৌকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে কাজ করেন প্রায় অর্ধশত কারিগর। আকারভেদে প্রতিটি নৌকা বিক্রি হয় ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়।
রণগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর জালাল মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক বছর ধরে এই পেশায় আছি। আগের মতো অর্ডার নেই। শুধু জেলেরা অর্ডার করে। অর্ডার ছাড়া কিছু নৌকা বানাই। জেলেরা পছন্দমতো কিনে নেয়।’
জালাল মোল্লা আরও বলেন, ‘১৪-১৫ হাত লম্বা ও আড়াই-তিন হাত চওড়া একটি নৌকা তিনজন মিস্ত্রি চার দিনে বানাতে পারে। সর্বোচ্চ ৪৫ হাজার টাকার মতো পাওয়া যায়। খরচ বাদ দিয়ে ৩-৪ হাজার টাকার বেশি লাভ থাকে না। অনেক সময় মাসজুড়ে একটি নৌকাও বিক্রি হয় না। তখন ধারদেনা করতে হয়।’
পূর্ব আউলিয়াপুর গ্রামের আবু কালাম বলেন, ‘বংশপরম্পরায় এই পেশায় আছি। এখন আর আগের মতো চাহিদা নেই। অনেকে পেশা ছেড়ে দিয়েছেন।’
বাঁশবাড়িয়া লঞ্চঘাট এলাকার কারিগর লাল মিয়া বলেন, ‘এনজিও থেকে ঋণ এনে নৌকা বানাই। বিক্রি আগের তুলনায় কমেছে। সবকিছুর দাম বাড়ায় লাভও কম। শ্রমিককে দুই বেলা খাওয়ানোসহ দিনে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা মজুরি দিতে হয়। সীমিত লাভের টাকায় ঋণের কিস্তি দিয়ে সংসার চলে কোনোরকমে।’

দশমিনা সদর ইউনিয়নের কাউনিয়া কেদিরহাট এলাকার কারিগর রেজাউল বলেন, ‘আগে বছরে ৫০-৬০টি জেলে নৌকা বিক্রি করতাম। এখন ২০-২৫টির বেশি হয় না। তাই অন্য কাজও শিখছি।’
কারিগরদের প্রত্যাশা, দশমিনার নৌকাশিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকার দ্রুত উদ্যোগ নেবে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) জানিয়েছে, এই শিল্পটি বাঁচিয়ে রাখতে তারা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
বিসিক পটুয়াখালীর ভারপ্রাপ্ত সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. আলমগীর সিকদার বলেন, ‘উপজেলা পর্যায়ে অফিস না থাকায় অনেক কিছু জানা ছিল না। আপনার মাধ্যমে জেনেছি, দশমিনায় এই শিল্প আছে। আমরা শিগগির প্রতিনিধিদল পাঠাব। নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে। উদ্যোক্তারা চাইলে ঋণসহায়তাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা হবে। শিল্পটি টিকিয়ে রাখতে যথাযথ উদ্যোগ নেওয়া হবে।’

নাটোরের গুরুদাসপুরে মাদক কারবারি অভিযোগে দম্পতি ও তাঁদের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন শহিদুল ইসলাম ওরফে ভম্বু (৪৫), তাঁর স্ত্রী তানিয়া আক্তার এবং সহযোগী রুবেল আলী (২৯)। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
৩৮ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেগুরুদাসপুর(নাটোর)প্রতিনিধি

নাটোরের গুরুদাসপুরে মাদক কারবারি অভিযোগে দম্পতি ও তাঁদের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন শহিদুল ইসলাম ওরফে ভম্বু (৪৫), তাঁর স্ত্রী তানিয়া আক্তার এবং সহযোগী রুবেল আলী (২৯)। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন বলেন, দম্পতিটি দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক কারবার করে আসছিল। শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২১টি এবং তাঁর স্ত্রী তানিয়ার বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে। মামলাগুলোতে তাঁরা জামিনে ছিলেন। সহযোগী রুবেল আলী তাঁদের মাদক কারবারে সহায়তা করতেন।
ওসি জানান, পুলিশের বিশেষ অভিযানে তাঁদের কাছ থেকে ১০৭টি ইয়াবা, ২৪৫ পুরিয়া হেরোইন এবং মাদক কারবারের ৫৬ হাজার ৫৭০ টাকা উদ্ধার করা হয়। আজ সোমবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে নাটোর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ব্যক্তিরা বলেন, এক দশকের বেশি সময় ধরে পরিবারটি মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত। রাজনৈতিক প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ও কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে বহুবার আটক হলেও তাঁরা জামিনে মুক্ত হয়ে আবার মাদক কারবারে ফেরেন। এলাকায় মাদক ছড়িয়ে পড়লেও ভয়ের কারণে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেত না। আবারও মাদকসহ দম্পতিকে আটক করায় স্থানীয়রা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
ওসি দুলাল হোসেন আরও বলেন, ‘আগে যেভাবেই রক্ষা পেয়ে থাকুক, এখন মাদক ও সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নাটোরের গুরুদাসপুরে মাদক কারবারি অভিযোগে দম্পতি ও তাঁদের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন শহিদুল ইসলাম ওরফে ভম্বু (৪৫), তাঁর স্ত্রী তানিয়া আক্তার এবং সহযোগী রুবেল আলী (২৯)। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দুলাল হোসেন বলেন, দম্পতিটি দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক কারবার করে আসছিল। শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২১টি এবং তাঁর স্ত্রী তানিয়ার বিরুদ্ধে ৯টি মামলা রয়েছে। মামলাগুলোতে তাঁরা জামিনে ছিলেন। সহযোগী রুবেল আলী তাঁদের মাদক কারবারে সহায়তা করতেন।
ওসি জানান, পুলিশের বিশেষ অভিযানে তাঁদের কাছ থেকে ১০৭টি ইয়াবা, ২৪৫ পুরিয়া হেরোইন এবং মাদক কারবারের ৫৬ হাজার ৫৭০ টাকা উদ্ধার করা হয়। আজ সোমবার তাঁদের আদালতের মাধ্যমে নাটোর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ব্যক্তিরা বলেন, এক দশকের বেশি সময় ধরে পরিবারটি মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত। রাজনৈতিক প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ও কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে বহুবার আটক হলেও তাঁরা জামিনে মুক্ত হয়ে আবার মাদক কারবারে ফেরেন। এলাকায় মাদক ছড়িয়ে পড়লেও ভয়ের কারণে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেত না। আবারও মাদকসহ দম্পতিকে আটক করায় স্থানীয়রা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
ওসি দুলাল হোসেন আরও বলেন, ‘আগে যেভাবেই রক্ষা পেয়ে থাকুক, এখন মাদক ও সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে।
১ দিন আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
৩৮ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্পিডবোটটিতে নারী, পুরুষ, শিশুসহ মোট সাতজন যাত্রী ছিলেন। সাগরের ঢেউয়ের কারণে বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। পরে পাশের অন্য একটি স্পিডবোট দ্রুত পৌঁছে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
স্পিডবোটের চালক মো. আরিফ জানান, সাগর প্রচণ্ড উত্তাল থাকায় বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশিফ আলভী জানান, দুজনকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি তদন্ত করছে।

সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্পিডবোটটিতে নারী, পুরুষ, শিশুসহ মোট সাতজন যাত্রী ছিলেন। সাগরের ঢেউয়ের কারণে বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। পরে পাশের অন্য একটি স্পিডবোট দ্রুত পৌঁছে যাত্রীদের উদ্ধার করে।
স্পিডবোটের চালক মো. আরিফ জানান, সাগর প্রচণ্ড উত্তাল থাকায় বোটটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশিফ আলভী জানান, দুজনকে হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে। স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি তদন্ত করছে।

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে।
১ দিন আগে
নাটোরের গুরুদাসপুরে মাদক কারবারি অভিযোগে দম্পতি ও তাঁদের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন শহিদুল ইসলাম ওরফে ভম্বু (৪৫), তাঁর স্ত্রী তানিয়া আক্তার এবং সহযোগী রুবেল আলী (২৯)। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
৩৮ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় আজ বেলা ১১টা দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আফসার শেখ বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এসে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. নোমান রাসেল জানান, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
কাটাখালী হাইওয়ে থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) এ কে এম হাসনুজ্জামান দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক ও সহযোগী পালিয়ে গেছে।

বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় আজ বেলা ১১টা দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আফসার শেখ বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার উদ্দেশে বের হন। চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এসে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. নোমান রাসেল জানান, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
কাটাখালী হাইওয়ে থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) এ কে এম হাসনুজ্জামান দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক ও সহযোগী পালিয়ে গেছে।

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে।
১ দিন আগে
নাটোরের গুরুদাসপুরে মাদক কারবারি অভিযোগে দম্পতি ও তাঁদের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন শহিদুল ইসলাম ওরফে ভম্বু (৪৫), তাঁর স্ত্রী তানিয়া আক্তার এবং সহযোগী রুবেল আলী (২৯)। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্র দিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফয়সাল গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া ইউনিয়নের চর ভূঁইয়াপাড়া গ্রামের মো. এসকেন্দারের ছেলে।
গোপীনাথপুর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম জানান, চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার একটি তুলার মিলে ঝুট থেকে তুলা তৈরির কাজ করতেন ফয়সাল। সকালে তুলা তৈরি করার সময় গলায় থাকা গামছা মেশিনের হলারে পেঁচিয়ে গেলে গলায় ফাঁস লেগে মারাত্মক আহত হন তিনি। পরে তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

গোপালগঞ্জে তুলার কারখানায় মেশিনের হলারে গলায় থাকা গামছা পেঁচিয়ে মো. ফয়সাল (২০) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার শহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন তুলার কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফয়সাল গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া ইউনিয়নের চর ভূঁইয়াপাড়া গ্রামের মো. এসকেন্দারের ছেলে।
গোপীনাথপুর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক মমিনুল ইসলাম জানান, চন্দ্রদিঘলিয়া এলাকার একটি তুলার মিলে ঝুট থেকে তুলা তৈরির কাজ করতেন ফয়সাল। সকালে তুলা তৈরি করার সময় গলায় থাকা গামছা মেশিনের হলারে পেঁচিয়ে গেলে গলায় ফাঁস লেগে মারাত্মক আহত হন তিনি। পরে তাঁকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

গ্রামীণ এলাকায় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও পাকা হওয়ার ফলে সড়কপথে যোগাযোগের ব্যাপক বিস্তৃতি, ছোট ও মাঝারি নদী বা খালে সেতু নির্মাণে খেয়াঘাট বন্ধ হওয়া, খাল শুকিয়ে যাওয়া, স্বল্প দূরত্বের নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে ইঞ্জিনচালিত স্টিলবডির জলযানের ব্যবহারসহ নানা কারণে নৌকার চাহিদা কমে গেছে।
১ দিন আগে
নাটোরের গুরুদাসপুরে মাদক কারবারি অভিযোগে দম্পতি ও তাঁদের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন শহিদুল ইসলাম ওরফে ভম্বু (৪৫), তাঁর স্ত্রী তানিয়া আক্তার এবং সহযোগী রুবেল আলী (২৯)। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বিয়াঘাট ইউনিয়নের যোগেন্দ্রনগর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
সেন্ট মার্টিন থেকে টেকনাফ ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের ঘোলারচর এলাকায় স্পিডবোট উল্টে দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সেন্ট মার্টিন পূর্বপাড়া এলাকার মরিয়ম খাতুন (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মহিমা (৫)। রোববার (১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটে রাস্তার পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় মো. আফসার শেখ (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। খুলনা-মোংলা মহাসড়কের সদর উপজেলার চুলকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আফসার শেখ ঝালকাঠির সোনাডাঙ্গা এলাকার মৃত মো. রয়েজ শেখের ছেলে।
৩৮ মিনিট আগে