শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে চাঞ্চল্যকর জুলহাস উদ্দিন হত্যা মামলায় দুই ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুস সবুর মিনা আসামিদ্বয়ের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে একই সঙ্গে দুজনকে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্তরা হচ্ছেন নালিতাবাড়ী উপজেলার তোয়ালকুচি গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম নুরুর ছেলে মো. বাবুল মিয়া (৩৫) ও একই গ্রামের মৃত মতলেব চোরার ছেলে মো. মনু চোরা (৫২)। অন্যদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর নয় আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট ইমাম হোসেন ঠান্ডু। তিনি জানান, ২০১৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার তোয়ালকুচি এলাকায় ৪০ দিনের কর্মসৃজন প্রকল্পের আওতায় একটি রাস্তা সংস্কারের দায়িত্বে কাজ করছিলেন স্থানীয় জুলহাস উদ্দিন (৫৫)। ওই দিন সকাল ১০টায় রাস্তা সংস্কারের কাজে বাধা দেয় স্থানীয় মো. বাবুল মিয়া ও মো. মনু চোরাসহ তাঁদের লোকজন। একপর্যায়ে তাঁরা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে জুলহাস উদ্দিনকে।
পরে গুরুতর অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জুলহাস উদ্দিকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ৩০ ডিসেম্বর রাতে জুলহাস উদ্দিনের ছেলে মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে বাবুল ও মনুসহ ১৯ জনকে আসামি করে নালিতাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট সকল আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন জামালপুর পিবিআইয়ের পরিদর্শক সৈয়দ মঈনুল হোসেন।
পরবর্তীতে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। বিচারিক পর্যায়ে বাদী, চিকিৎসক, তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করে আদালত।
শেরপুরে চাঞ্চল্যকর জুলহাস উদ্দিন হত্যা মামলায় দুই ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে শেরপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুস সবুর মিনা আসামিদ্বয়ের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে একই সঙ্গে দুজনকে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্তরা হচ্ছেন নালিতাবাড়ী উপজেলার তোয়ালকুচি গ্রামের মো. নুরুল ইসলাম নুরুর ছেলে মো. বাবুল মিয়া (৩৫) ও একই গ্রামের মৃত মতলেব চোরার ছেলে মো. মনু চোরা (৫২)। অন্যদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর নয় আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট ইমাম হোসেন ঠান্ডু। তিনি জানান, ২০১৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার তোয়ালকুচি এলাকায় ৪০ দিনের কর্মসৃজন প্রকল্পের আওতায় একটি রাস্তা সংস্কারের দায়িত্বে কাজ করছিলেন স্থানীয় জুলহাস উদ্দিন (৫৫)। ওই দিন সকাল ১০টায় রাস্তা সংস্কারের কাজে বাধা দেয় স্থানীয় মো. বাবুল মিয়া ও মো. মনু চোরাসহ তাঁদের লোকজন। একপর্যায়ে তাঁরা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে জুলহাস উদ্দিনকে।
পরে গুরুতর অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জুলহাস উদ্দিকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ৩০ ডিসেম্বর রাতে জুলহাস উদ্দিনের ছেলে মো. মনিরুজ্জামান বাদী হয়ে বাবুল ও মনুসহ ১৯ জনকে আসামি করে নালিতাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট সকল আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন জামালপুর পিবিআইয়ের পরিদর্শক সৈয়দ মঈনুল হোসেন।
পরবর্তীতে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। বিচারিক পর্যায়ে বাদী, চিকিৎসক, তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করে আদালত।
খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত অভিযান চলে।
১৯ মিনিট আগেসমন্বিত উদ্যোগে মাত্র ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে রাজধানী ঢাকার বিস্তৃত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যারা ঘামের বিনিময়ে এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখেন, তাঁরা আমাদের নীরব নায়ক।
২৭ মিনিট আগেখুলনার রূপসায় একটি ঘর থেকে সুমাইয়া খাতুন জান্নাত (৩০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার আইচগাতীর উত্তর পাড়া এলাকায় প্রবাসী শাওন শেখের বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়। তিনি শাওন শেখের স্ত্রী।
৩৫ মিনিট আগেজোরেশোরে ঘোষণার পরেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন করতে পারেনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক)। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষকে দুর্গন্ধে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঈদের দিন রাত ৮টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কথা থাকলেও পরদিন রোববার দুপুর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করতে দেখা যায় সিটি
১ ঘণ্টা আগে