শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে নিখোঁজের পাঁচ দিন পর বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের শিংপাড়া মহল্লা থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় স্বামী মাশেকসহ (৩৮) তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহতেরা হলেন রোকসানা বেগম (২৮) ও তাঁর ছেলে জুনায়েদ হাসান রাফিদ (১১)। এদিকে খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদলসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১৪ বছর আগে শেরপুর সদর উপজেলার ভাতশালা ইউনিয়নের মধ্যবয়ড়া গ্রামের মো. জালাল উদ্দিনের ছেলে অটোরিকশাচালক মাশেকের সঙ্গে বিয়ে হয় শেরপুর শহরের খরমপুর টিক্কাপাড়া মহল্লার মো. সুরুজ মিয়ার মেয়ে রোকসানার। বিয়ের পর তাঁদের সংসারে দুই সন্তান জন্ম নেয়।
এদিকে মাশেক মাদক সেবনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ায় রোকসানার সঙ্গে কলহ লেগেই থাকত। রোকসানা শহরের মাধবপুর এলাকার ফ্যামিলি নার্সিং হোমে কাজ করে সংসার খরচ জোগাড় করতেন। পাশাপাশি স্বামীকে সহযোগিতা করে আসছিলেন। এরপরও স্বামী মাশেক প্রায়ই রোকসানাকে মারধর করতেন। এ নিয়ে রোকসানা মাশেকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা দায়ের করলেও পরবর্তীতে উভয় পরিবার মীমাংসা করে দেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা আরও জানান, বেশ কিছুদিন ধরে তারা শিংপাড়া এলাকার একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন। এ বাসা থেকে গত শনিবার রাতে নিখোঁজ হন রোকসানা ও তাঁর ছেলে রাফিদ। এ ঘটনায় রোকসানার বড় বোন সুফিয়া বেগম বাদী হয়ে বুধবার রাতে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে শিংপাড়া মহল্লার ভাড়া বাসার সেপটিক ট্যাংকি থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে রোকসানার স্বামী মাশেকসহ তার মা ও বোনকে আটক করা হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জের ধরেই মা-ছেলেকে হত্যা করে লাশ গুমের উদ্দেশ্যে সেপটিক ট্যাংকিতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। ইতিমধ্যে নিহতের স্বামী মাশেককে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মাশেকের মা ও বোনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
শেরপুরে নিখোঁজের পাঁচ দিন পর বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের শিংপাড়া মহল্লা থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় স্বামী মাশেকসহ (৩৮) তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহতেরা হলেন রোকসানা বেগম (২৮) ও তাঁর ছেলে জুনায়েদ হাসান রাফিদ (১১)। এদিকে খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদলসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১৪ বছর আগে শেরপুর সদর উপজেলার ভাতশালা ইউনিয়নের মধ্যবয়ড়া গ্রামের মো. জালাল উদ্দিনের ছেলে অটোরিকশাচালক মাশেকের সঙ্গে বিয়ে হয় শেরপুর শহরের খরমপুর টিক্কাপাড়া মহল্লার মো. সুরুজ মিয়ার মেয়ে রোকসানার। বিয়ের পর তাঁদের সংসারে দুই সন্তান জন্ম নেয়।
এদিকে মাশেক মাদক সেবনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ায় রোকসানার সঙ্গে কলহ লেগেই থাকত। রোকসানা শহরের মাধবপুর এলাকার ফ্যামিলি নার্সিং হোমে কাজ করে সংসার খরচ জোগাড় করতেন। পাশাপাশি স্বামীকে সহযোগিতা করে আসছিলেন। এরপরও স্বামী মাশেক প্রায়ই রোকসানাকে মারধর করতেন। এ নিয়ে রোকসানা মাশেকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা দায়ের করলেও পরবর্তীতে উভয় পরিবার মীমাংসা করে দেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা আরও জানান, বেশ কিছুদিন ধরে তারা শিংপাড়া এলাকার একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন। এ বাসা থেকে গত শনিবার রাতে নিখোঁজ হন রোকসানা ও তাঁর ছেলে রাফিদ। এ ঘটনায় রোকসানার বড় বোন সুফিয়া বেগম বাদী হয়ে বুধবার রাতে সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে শিংপাড়া মহল্লার ভাড়া বাসার সেপটিক ট্যাংকি থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে রোকসানার স্বামী মাশেকসহ তার মা ও বোনকে আটক করা হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জের ধরেই মা-ছেলেকে হত্যা করে লাশ গুমের উদ্দেশ্যে সেপটিক ট্যাংকিতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। ইতিমধ্যে নিহতের স্বামী মাশেককে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া মাশেকের মা ও বোনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে মুকিত আহমদ (১৮) নামের এক পর্যটক নিখোঁজ হয়েছেন। আজ শুক্রবার জাফলং জিরোপয়েন্ট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (সন্ধ্যা ৭টা) নিখোঁজ ব্যক্তির কোনো সন্ধান মেলেনি।
৭ মিনিট আগেজোটের নেতারা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম কাজ ছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের সুচিকিৎসা ও খুনিদের বিচার করা, দেশটা গুছিয়ে আনা। তা না করে তারা দেশের বাণিজ্য, শিল্প, কৃষি ও জ্বালানি নীতি মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কথামতো বাস্তবায়ন করছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার যা করত, এই
১১ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের সিংগাইরে ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান খানকে শাস্তিমূলকভাবে বদলি করা হয়েছে। তাঁকে পার্বত্য জেলা বান্দরবানে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আজ শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন সিংগাইর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম
১৪ মিনিট আগেনিম্নচাপের প্রভাবে দক্ষিণাঞ্চলের সব নদ–নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে অস্বাভাবিক জোয়ারে নদীর তীরবর্তী জনপদ জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
২৫ মিনিট আগে