নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ফসল রক্ষা বাঁধ কেটে মাছ শিকার করার লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বাঁধ কেটে দেওয়ায় হাওরের হাজারো হেক্টর জমির বোরো ফসল উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে।
গত ১৪ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর অভিযোগ দেওয়া হয়। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট গ্রামের আপনুজ্জামান আপন নামে এক ব্যক্তি এই অভিযোগ দেন।
লিখিত অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পাঁচহাট গ্রামের সামনে বিশাল হাওর নামে একটি হাওর রয়েছে। ওই হাওরে পাঁচহাট গ্রামসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের কৃষকদের হাজারো হেক্টর ফসলি জমি আছে। হাওরে কেওরালা নামের একটি জলমহাল রয়েছে। ওই জলমহালে মাছ ধরার জন্য বয়রা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি ছয় বছরের জন্য ইজারা পায়।
জলমহালের পাশেই রয়েছে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ। মাছ ধরার জন্য ওই ফসল রক্ষা বাঁধ কেটে ভীম জাল দিয়ে মাছ শিকার করছে জলমহালের দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সামাদ। এতে করে ফসল রক্ষা বাঁধ ও হাওরের কয়েক হাজারো বোরো ফসলের জমি চাষাবাদের হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রভাবশালীদের মাছের লোভে স্থানীয় কৃষকেরা তাঁদের জমি আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সামাদ বলেন, ‘বর্ষার পানিতে ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। আমার জলমহালের পাশেও বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় জাল দিয়ে মাছ আটকে রেখেছি। আমি কোনো বাঁধ কেটে দিইনি। শত্রুতা করে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।’
খালিয়াজুরী ইউএনও’র দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. হাসিব উল আহসান বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সারোয়ার জাহান বলেন, ‘বাঁধ পরিদর্শনের করে সত্যতা পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার খালিয়াজুরীতে ফসল রক্ষা বাঁধ কেটে মাছ শিকার করার লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, বাঁধ কেটে দেওয়ায় হাওরের হাজারো হেক্টর জমির বোরো ফসল উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে।
গত ১৪ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর অভিযোগ দেওয়া হয়। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের পাঁচহাট গ্রামের আপনুজ্জামান আপন নামে এক ব্যক্তি এই অভিযোগ দেন।
লিখিত অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পাঁচহাট গ্রামের সামনে বিশাল হাওর নামে একটি হাওর রয়েছে। ওই হাওরে পাঁচহাট গ্রামসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামের কৃষকদের হাজারো হেক্টর ফসলি জমি আছে। হাওরে কেওরালা নামের একটি জলমহাল রয়েছে। ওই জলমহালে মাছ ধরার জন্য বয়রা মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি ছয় বছরের জন্য ইজারা পায়।
জলমহালের পাশেই রয়েছে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ। মাছ ধরার জন্য ওই ফসল রক্ষা বাঁধ কেটে ভীম জাল দিয়ে মাছ শিকার করছে জলমহালের দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সামাদ। এতে করে ফসল রক্ষা বাঁধ ও হাওরের কয়েক হাজারো বোরো ফসলের জমি চাষাবাদের হুমকিতে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রভাবশালীদের মাছের লোভে স্থানীয় কৃষকেরা তাঁদের জমি আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সামাদ বলেন, ‘বর্ষার পানিতে ফসল রক্ষা বাঁধ ভেঙে যায়। আমার জলমহালের পাশেও বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় জাল দিয়ে মাছ আটকে রেখেছি। আমি কোনো বাঁধ কেটে দিইনি। শত্রুতা করে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।’
খালিয়াজুরী ইউএনও’র দায়িত্বে থাকা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. হাসিব উল আহসান বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সারোয়ার জাহান বলেন, ‘বাঁধ পরিদর্শনের করে সত্যতা পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে