ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশালের একই এলাকায় পরপর তিন খুনে আতঙ্কিত এলাকাবাসী। প্রধানমন্ত্রীর কাছে খুনের বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকার সহস্রাধিক লোক। আজ রোববার উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়নের খাগাটি গ্রামের ঈদগাহ বাজারে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা তিন খুনের সঙ্গে জড়িত জিলানী, লাল মিয়া ও তাফাজ্জল বাহিনীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসির দাবি জানান। এ ছাড়া মানববন্ধনে এলাকার ভীতসন্ত্রস্ত নারী-পুরুষ ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের দুর্বিষহ দিনযাপনের কথা তুলে ধরেন।
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন মাস্টারকে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এই সন্ত্রাসী কার্যকলাপের শেষ পরিণতি আবুল কালামকে হত্যা। সর্বশেষ খুন হওয়া আবুল কালাম (৫৮) উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়নের জামতলী গ্রামের বাসিন্দা। গত শুক্রবার রাতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে আবুল কালামকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়।
নিহত আবুল কালামের সন্তানেরা বলেন, ‘আমাদের বাবা একজন নিরীহ মানুষ। আমাদের চাচাতো ভাইকে রাস্তায় আটকে জিলানী বাহিনী মারধর করে। আমার বাবা ফেরাতে গেলে পরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।’
মানববন্ধনে আবুল কালামের মেয়ে বলেন, ‘জিলানী বাহিনীর কারণে আমরা ভাইবোন পিতৃহারা হয়েছি। তারা আমার বাবাকে অনেক কষ্ট দিয়ে মেরেছে। সরকারের কাছে আমার বাবার হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানাই। আমরা যেভাবে পিতৃহারা হয়েছি, আর কেউ যেন সন্ত্রাসীদের নৃশংসতায় এমনভাবে পিতৃহারা না হয়।’
নিহতের ভাতিজা মো. সোহাগ মিয়া বলেন, ‘২০১৮ সালের জুন মাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিন মাস্টারকে হত্যা করে তোফাজ্জল হোসেনসহ অন্য আসামিরা। ওই মামলায় দপ্তরি রফিকুল ইসলাম বিভিন্ন সময়ে বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে মতিন মাস্টার হত্যার বিচার দাবি করেন। এ ঘটনার জেরে মতিন মাস্টার হত্যা মামলার আসামির ভাই আব্দুল কাদির জিলানী ২০১৯ সালের মার্চ মাসে দপ্তরি রফিকুল ইসলামকে হত্যা করে। মতিন মাস্টার হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন আমার শ্বশুর। ওই সময় থেকেই আমাকে বিভিন্নভাবে আসামিরা হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে। এ ছাড়া ওই মারধরের ঘটনায় চাচা আবুল কালাম মামলা করেন। এসব মামলায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল রাতে আমি বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় তিন রাস্তার মোড়ে আসামিরা আমার ওপর অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এ ঘটনার খবর পেয়ে আমার চাচা ও ভাইয়েরা ছুটে এলে আসামিরা আমার চাচা আবুল কালামকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে। পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে গত শুক্রবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আমরা আমাদের জীবনের নিরাপত্তা চাই। আমার চাচাসহ সকল হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে ফাঁসি দেওয়ার দাবি জানাই।’
ময়মনসিংহের ত্রিশালের একই এলাকায় পরপর তিন খুনে আতঙ্কিত এলাকাবাসী। প্রধানমন্ত্রীর কাছে খুনের বিচার চেয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে এলাকার সহস্রাধিক লোক। আজ রোববার উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়নের খাগাটি গ্রামের ঈদগাহ বাজারে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা তিন খুনের সঙ্গে জড়িত জিলানী, লাল মিয়া ও তাফাজ্জল বাহিনীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসির দাবি জানান। এ ছাড়া মানববন্ধনে এলাকার ভীতসন্ত্রস্ত নারী-পুরুষ ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের দুর্বিষহ দিনযাপনের কথা তুলে ধরেন।
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন মাস্টারকে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এই সন্ত্রাসী কার্যকলাপের শেষ পরিণতি আবুল কালামকে হত্যা। সর্বশেষ খুন হওয়া আবুল কালাম (৫৮) উপজেলার মঠবাড়ী ইউনিয়নের জামতলী গ্রামের বাসিন্দা। গত শুক্রবার রাতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে আবুল কালামকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়।
নিহত আবুল কালামের সন্তানেরা বলেন, ‘আমাদের বাবা একজন নিরীহ মানুষ। আমাদের চাচাতো ভাইকে রাস্তায় আটকে জিলানী বাহিনী মারধর করে। আমার বাবা ফেরাতে গেলে পরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।’
মানববন্ধনে আবুল কালামের মেয়ে বলেন, ‘জিলানী বাহিনীর কারণে আমরা ভাইবোন পিতৃহারা হয়েছি। তারা আমার বাবাকে অনেক কষ্ট দিয়ে মেরেছে। সরকারের কাছে আমার বাবার হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানাই। আমরা যেভাবে পিতৃহারা হয়েছি, আর কেউ যেন সন্ত্রাসীদের নৃশংসতায় এমনভাবে পিতৃহারা না হয়।’
নিহতের ভাতিজা মো. সোহাগ মিয়া বলেন, ‘২০১৮ সালের জুন মাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিন মাস্টারকে হত্যা করে তোফাজ্জল হোসেনসহ অন্য আসামিরা। ওই মামলায় দপ্তরি রফিকুল ইসলাম বিভিন্ন সময়ে বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে মতিন মাস্টার হত্যার বিচার দাবি করেন। এ ঘটনার জেরে মতিন মাস্টার হত্যা মামলার আসামির ভাই আব্দুল কাদির জিলানী ২০১৯ সালের মার্চ মাসে দপ্তরি রফিকুল ইসলামকে হত্যা করে। মতিন মাস্টার হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন আমার শ্বশুর। ওই সময় থেকেই আমাকে বিভিন্নভাবে আসামিরা হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে। এ ছাড়া ওই মারধরের ঘটনায় চাচা আবুল কালাম মামলা করেন। এসব মামলায় আসামিরা জামিনে রয়েছে। সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল রাতে আমি বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় তিন রাস্তার মোড়ে আসামিরা আমার ওপর অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এ ঘটনার খবর পেয়ে আমার চাচা ও ভাইয়েরা ছুটে এলে আসামিরা আমার চাচা আবুল কালামকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে। পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে গত শুক্রবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আমরা আমাদের জীবনের নিরাপত্তা চাই। আমার চাচাসহ সকল হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে ফাঁসি দেওয়ার দাবি জানাই।’
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৩ ঘণ্টা আগে