জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর পৌরসভার মেয়রের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে জখম, মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে মিছিল, ডিসি অফিস ঘেরাও করে ছাত্রলীগ নেতার মুক্তির দাবিতে জেলা প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় পাথালিয়া গ্রামের শতাধিক নারী-পুরুষ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নূর হোসেন আবাহনীর বাবা আব্দুর রশিদ, বোন রিক্তা বেগম এবং এলাকাবাসী মো. সাজু মিয়া ও সুমন মিয়া প্রমুখ।
ভুক্তভোগী সাবেক ছাত্রলীগ নেতার নাম নূর হোসেন আবাহনী।
এ মানববন্ধনে উপস্থিত নারী-পুরুষ মেয়রের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে সাবেক ছাত্রনেতা আবাহনীর বাবাসহ স্থানীয় কয়েকজন জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারক প্রদান করেন। জেলা প্রশাসকের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল হক মৃদুল। পরে তাঁরা মেয়রের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন এবং বিক্ষুব্ধ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় এলাকাবাসী প্রায় দুই ঘণ্টা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রধান ফটকের সামনে পুলিশি ব্যারিকেড উপেক্ষা করে মিছিল সমাবেশ করে।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, ‘সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি নূর হোসেন আবাহনীকে মেয়রের বাড়ির পাশে হাত-পা বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। পরে তাঁকে পুনরায় ইটের ভাটায় নিয়ে নির্যাতন করে এবং ন্যাড়া করে দেওয়াসহ ভ্রু ফেলে দেওয়া হয়েছে। আমরা এ ভূমিদস্যু, পৌর মেয়রকে দেখতে চাই না।’
তাঁরা সাবেক ছাত্রনেতা নূর হোসেন আবাহনীর ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ জানান এবং মেয়রের বিচার দাবি করেন।
স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, জামালপুর পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ফেসবুক লাইভে বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সাবেক শহর ছাত্রলীগের সভাপতি নূর হোসেন আবাহনীকে পিটিয়ে জখম ও মাথার চুল কেটে দেওয়া হয়েছে। পরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ওই নেতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে জামালপুর শহরের পাথলিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জামালপুর পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন ছানুকে ভূমিদস্যু-সন্ত্রাসী বলেন শহর ওই সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নূর হোসেন আবাহনী। ফেসবুক লাইভে এসে মেয়রের জমি দখলসংক্রান্ত বিষয় তুলে ধরেন ওই নেতা। মেয়রের অপকর্মের বিরুদ্ধে জনগণকে রাস্তায় দাঁড়ানোর আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে তিনি পৌরসভার মধ্যবর্তী নির্বাচনও দাবি করেছেন। গতকাল দুপুরে ওই ছাত্রলীগ নেতা তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে গিয়ে এসব বক্তব্য দেন।
পরে ওই দিন সন্ধ্যার দিকে মেয়রের লোকজন তাঁকে ধরে নিয়ে ব্যাপক নির্যাতন ও পিটিয়ে দুই পা ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম করেন। সন্ধ্যার পর খবর পেয়ে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে থানায় নিয়ে যায়। পরে তাঁকে চিকিৎসার জন্য শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় মেয়র ছানোয়ার হোসেন নিজেই বাদী হয়ে ওই নেতার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে।
২ মিনিট ৪১ সেকেন্ডের লাইভ ভিডিওতে বলতে শোনা যায়, ‘প্রিয় জামালপুরবাসী, আজকে আপনাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেখাব। আপনারা অতীতে দেখেছেন যে কীভাবে পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন এবং শোষণ করেছে। এখন আপনারা দেখতে পারবেন পাথালিয়া পশ্চিমপাড়া যে কীভাবে শাসন এবং শোষণ হচ্ছে। সেই পাকিস্তানি স্টাইলে, সেই স্টাইলটা আপনারা দেখতে পারবেন। এদিকে যা দেখতেছেন, এটা হচ্ছে যে আমাদের মেয়র মহোদয় ছানোয়ার হোসেন ছানু বাড়ি করবে বলে, এই জমিগুলা নিয়েছে। প্রথমে সে (মেয়র) স্টাইলটা কী করছে, সে (মেয়র) স্টাইলটা করেছে, তার বাবার একমাত্র একটা সেচ পাম্প (মেশিনপাড়) ছিল, ওই সেচ পাম্পটা দিয়ে, (মেশিনপাড়টা) তিনি কৃষকদের আগে পানি দেওয়া বন্ধ করেছে। পানি দেওয়া বন্ধ করার ফলে আমাদের কৃষক যারা ছিল, তারা সেখানে আবাদ করতে পারে নাই। আবাদ না করার ফলে ওই যে ছোট ছোট খুঁটিগুলা দেখতেছেন এই খুঁটিগুলা লক্ষ্য করে সে একদমই বাছাই করে নিয়েছে যে, সে এইভাবেই জমিজমা দখল করে নেবে। মাঝখানে কার জমি পড়েছে, সেটা তার দেখার বিষয় নাই।’
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানু বিরুদ্ধে ফেসবুকে বক্তব্যে দেওয়ার ঘটনায় এলাকাবাসী নূর হোসেন আবাহনীর ওপর চড়াও হয়। তাঁকে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ করে। তাঁর বিরুদ্ধে মেয়র ছানোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন। আমরা তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করি। আজ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছি।’
জামালপুর পৌরসভার মেয়রের বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে জখম, মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে মিছিল, ডিসি অফিস ঘেরাও করে ছাত্রলীগ নেতার মুক্তির দাবিতে জেলা প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন এলাকাবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় পাথালিয়া গ্রামের শতাধিক নারী-পুরুষ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নূর হোসেন আবাহনীর বাবা আব্দুর রশিদ, বোন রিক্তা বেগম এবং এলাকাবাসী মো. সাজু মিয়া ও সুমন মিয়া প্রমুখ।
ভুক্তভোগী সাবেক ছাত্রলীগ নেতার নাম নূর হোসেন আবাহনী।
এ মানববন্ধনে উপস্থিত নারী-পুরুষ মেয়রের শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে সাবেক ছাত্রনেতা আবাহনীর বাবাসহ স্থানীয় কয়েকজন জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারক প্রদান করেন। জেলা প্রশাসকের পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহণ করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুল হক মৃদুল। পরে তাঁরা মেয়রের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন এবং বিক্ষুব্ধ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেন। এ সময় এলাকাবাসী প্রায় দুই ঘণ্টা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রধান ফটকের সামনে পুলিশি ব্যারিকেড উপেক্ষা করে মিছিল সমাবেশ করে।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, ‘সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি নূর হোসেন আবাহনীকে মেয়রের বাড়ির পাশে হাত-পা বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। পরে তাঁকে পুনরায় ইটের ভাটায় নিয়ে নির্যাতন করে এবং ন্যাড়া করে দেওয়াসহ ভ্রু ফেলে দেওয়া হয়েছে। আমরা এ ভূমিদস্যু, পৌর মেয়রকে দেখতে চাই না।’
তাঁরা সাবেক ছাত্রনেতা নূর হোসেন আবাহনীর ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ জানান এবং মেয়রের বিচার দাবি করেন।
স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, জামালপুর পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ফেসবুক লাইভে বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সাবেক শহর ছাত্রলীগের সভাপতি নূর হোসেন আবাহনীকে পিটিয়ে জখম ও মাথার চুল কেটে দেওয়া হয়েছে। পরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ওই নেতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে। গতকাল বুধবার রাতে জামালপুর শহরের পাথলিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জামালপুর পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন ছানুকে ভূমিদস্যু-সন্ত্রাসী বলেন শহর ওই সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নূর হোসেন আবাহনী। ফেসবুক লাইভে এসে মেয়রের জমি দখলসংক্রান্ত বিষয় তুলে ধরেন ওই নেতা। মেয়রের অপকর্মের বিরুদ্ধে জনগণকে রাস্তায় দাঁড়ানোর আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে তিনি পৌরসভার মধ্যবর্তী নির্বাচনও দাবি করেছেন। গতকাল দুপুরে ওই ছাত্রলীগ নেতা তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে গিয়ে এসব বক্তব্য দেন।
পরে ওই দিন সন্ধ্যার দিকে মেয়রের লোকজন তাঁকে ধরে নিয়ে ব্যাপক নির্যাতন ও পিটিয়ে দুই পা ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম করেন। সন্ধ্যার পর খবর পেয়ে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে থানায় নিয়ে যায়। পরে তাঁকে চিকিৎসার জন্য শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় মেয়র ছানোয়ার হোসেন নিজেই বাদী হয়ে ওই নেতার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে।
২ মিনিট ৪১ সেকেন্ডের লাইভ ভিডিওতে বলতে শোনা যায়, ‘প্রিয় জামালপুরবাসী, আজকে আপনাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দেখাব। আপনারা অতীতে দেখেছেন যে কীভাবে পাকিস্তানিরা আমাদের শাসন এবং শোষণ করেছে। এখন আপনারা দেখতে পারবেন পাথালিয়া পশ্চিমপাড়া যে কীভাবে শাসন এবং শোষণ হচ্ছে। সেই পাকিস্তানি স্টাইলে, সেই স্টাইলটা আপনারা দেখতে পারবেন। এদিকে যা দেখতেছেন, এটা হচ্ছে যে আমাদের মেয়র মহোদয় ছানোয়ার হোসেন ছানু বাড়ি করবে বলে, এই জমিগুলা নিয়েছে। প্রথমে সে (মেয়র) স্টাইলটা কী করছে, সে (মেয়র) স্টাইলটা করেছে, তার বাবার একমাত্র একটা সেচ পাম্প (মেশিনপাড়) ছিল, ওই সেচ পাম্পটা দিয়ে, (মেশিনপাড়টা) তিনি কৃষকদের আগে পানি দেওয়া বন্ধ করেছে। পানি দেওয়া বন্ধ করার ফলে আমাদের কৃষক যারা ছিল, তারা সেখানে আবাদ করতে পারে নাই। আবাদ না করার ফলে ওই যে ছোট ছোট খুঁটিগুলা দেখতেছেন এই খুঁটিগুলা লক্ষ্য করে সে একদমই বাছাই করে নিয়েছে যে, সে এইভাবেই জমিজমা দখল করে নেবে। মাঝখানে কার জমি পড়েছে, সেটা তার দেখার বিষয় নাই।’
জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানু বিরুদ্ধে ফেসবুকে বক্তব্যে দেওয়ার ঘটনায় এলাকাবাসী নূর হোসেন আবাহনীর ওপর চড়াও হয়। তাঁকে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ করে। তাঁর বিরুদ্ধে মেয়র ছানোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন। আমরা তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করি। আজ তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করেছি।’
এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে স্বামীকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন গৃহবধূ মিতু খাতুন। এখন এনজিওর টাকা ফেরত দিতে না পেরে হয়েছেন মামলার আসামি। অন্যদিকে স্বামী দিয়েছেন তালাক। তাই প্রতিকার চেয়ে সম্প্রতি কোটচাঁদপুর থানায় অভিযোগ করেন তিনি।
৩ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা অনেক বেশি ভোগবিলাসে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম। তিনি বলেন, ‘আমরা জুলাই শহীদদের রক্তের ওপরে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছি। তাঁরা জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করছেন না। তাঁরা অনেক বেশি ভোগবিলাসে
১২ মিনিট আগেকক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী গ্রামের জাফর আলমের মেয়ে আসমাউল হোসনা অটোরিকশায় করে পাশের ঈদগাঁও উপজেলার কালিরছড়ায় শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন। সঙ্গে ছিল দুই নাতি ও তাঁর আরেক মেয়ে। পথিমধ্যে রামু উপজেলার রশিদ নগরের ধলিরছড়া রেলক্রসিং পার হতেই তাঁদের বহন করা অটোরিকশাটি চট্টগ্রামমুখী কক্সবাজার এক্সপ্রেসের
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর খিলগাঁও সিপাহীবাগ এলাকার একটি বাসা থেকে নজরুল ইসলাম মোল্লা (৪৩) নামের পুরি ও শিঙাড়া ব্যবসায়ীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিচয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। তাঁরা বলছেন, ওই ব্যক্তিকে নির্যাতন করে অচেতন অবস্থায় তাঁদের কাছে ফেরত দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগে