ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বর্ষার শুরুতেই সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে গতকাল শনিবার রাত পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। আজ রোববার হঠাৎই দ্বিগুণ দাম বেড়ে গেছে শাক-সবজির। বাজারে শাক-সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঈশ্বরগঞ্জের পৌরবাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির পর শাক-সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, বৃষ্টির কারণে কৃষকের উৎপাদিত ফসল নষ্ট হয়ে গেছে, যে কারণে বাজারে শাক-সবজির আমদানি কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে গেছে।
সরেজমিনে বাজারে গিয়ে দেখা যায়, এক কেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২০০ টাকায়, যা তিন-চার দিন আগে ছিল ১২০-১৪০ টাকা। আগে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতো টমেটো, এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা। এ ছাড়া তিন-চার দিনের ব্যবধানে বেড়েছে বেগুনের দামও। আগে ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতো বেগুন, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা, ১০ টাকা কেজি ঢ্যাঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। এদিকে কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে মিষ্টি কুমড়াও। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। শুধু তা-ই নয়, প্রকারভেদে বেড়েছে লাউ, ডাঁটা, পুঁইশাক, বরবটি, তিতা করলা, পটোল, কচু, কচুর লতিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সব ধরনের শাক-সবজির দাম।
বাজারে তরকারি কিনতে আসা দিনমজুর মো. সত্তর মিয়া বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে গত তিন দিন কাজকামে যাইতে পারি নাই। হাতে তেমন টাকাকড়িও নাই। কিন্তু পেট কি আর এইডা মানে? বাজারে এসে দেখি জিনিসপাতির দামে আগুন।’
ফুটপাতে চানাচুর বিক্রেতা মো. সোহরাব মিয়া বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে ঠিকমতো দোকানই খুলতে পারি না। তাই টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ভীষণ বেকায়দায় পড়ে গেছি। একে তো আয়রোজগার কমে গেছে, অন্যদিকে বাজারে তরকারির আকাশছোঁয়া দাম। সব মিলিয়ে নাজুক অবস্থা তৈরি হয়েছে।’
শাক-সবজি ব্যবসায়ী মো. মালেক মিয়া, বাবুল মিয়াসহ আরও অনেকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে খেতেই কৃষকের শাক-সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। যে কারণে বাজারে তুলনামূলকভাবে তরকারির আমদানি একেবারেই কমে গেছে। তাই দাম কিছুটা বেড়েছে। শাক-সবজির আমদানি বাড়লে ফের দাম কমবে।’
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বর্ষার শুরুতেই সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে গতকাল শনিবার রাত পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। আজ রোববার হঠাৎই দ্বিগুণ দাম বেড়ে গেছে শাক-সবজির। বাজারে শাক-সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।
ঈশ্বরগঞ্জের পৌরবাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির পর শাক-সবজির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, বৃষ্টির কারণে কৃষকের উৎপাদিত ফসল নষ্ট হয়ে গেছে, যে কারণে বাজারে শাক-সবজির আমদানি কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে গেছে।
সরেজমিনে বাজারে গিয়ে দেখা যায়, এক কেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২০০ টাকায়, যা তিন-চার দিন আগে ছিল ১২০-১৪০ টাকা। আগে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতো টমেটো, এখন বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা। এ ছাড়া তিন-চার দিনের ব্যবধানে বেড়েছে বেগুনের দামও। আগে ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতো বেগুন, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা, ১০ টাকা কেজি ঢ্যাঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। এদিকে কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে মিষ্টি কুমড়াও। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। শুধু তা-ই নয়, প্রকারভেদে বেড়েছে লাউ, ডাঁটা, পুঁইশাক, বরবটি, তিতা করলা, পটোল, কচু, কচুর লতিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সব ধরনের শাক-সবজির দাম।
বাজারে তরকারি কিনতে আসা দিনমজুর মো. সত্তর মিয়া বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে গত তিন দিন কাজকামে যাইতে পারি নাই। হাতে তেমন টাকাকড়িও নাই। কিন্তু পেট কি আর এইডা মানে? বাজারে এসে দেখি জিনিসপাতির দামে আগুন।’
ফুটপাতে চানাচুর বিক্রেতা মো. সোহরাব মিয়া বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে ঠিকমতো দোকানই খুলতে পারি না। তাই টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ভীষণ বেকায়দায় পড়ে গেছি। একে তো আয়রোজগার কমে গেছে, অন্যদিকে বাজারে তরকারির আকাশছোঁয়া দাম। সব মিলিয়ে নাজুক অবস্থা তৈরি হয়েছে।’
শাক-সবজি ব্যবসায়ী মো. মালেক মিয়া, বাবুল মিয়াসহ আরও অনেকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে খেতেই কৃষকের শাক-সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। যে কারণে বাজারে তুলনামূলকভাবে তরকারির আমদানি একেবারেই কমে গেছে। তাই দাম কিছুটা বেড়েছে। শাক-সবজির আমদানি বাড়লে ফের দাম কমবে।’
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৪ ঘণ্টা আগে