ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
কোনোটা হলুদ, আবার বেগুনি, রক্তের মতো গাঢ় লাল, আছে বাদামি রঙেরও। এমন কয়েকটি রঙের ফুলকপি ধরেছে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার হাজরাতলা গ্রামে এক কৃষকের খেতে। রংবেরঙের ফুলকপি দেখতে ভিড় করছে মানুষ। কিনছেন প্রিয় মানুষকে উপহার দেওয়ার জন্য।
সুশেন বালা ও তাঁর স্ত্রী দিপা বালার ঝুঁকি নিয়ে রঙিন ফুলকপি চাষ এখন সফল। কৃষি কার্যালয় থেকে শুরু করে সমাজের নানা পর্যায়ের মানুষ দেখতে আসে তাঁদের রঙিন ফুলকপি। প্রশংসায় ভাসছেন তাঁরা।
সুশেন বালা বলেন, ‘আমাদের খেতে বেগুনি, লাল, হলুদ ও বাদামি ফুলকপি চাষ হয়েছে। হালকা লাল ও গাঢ় লাল ধরেছে মাত্র। বড় হলে রং আরও স্পষ্ট হবে।’
সুশেন বালার জমিতে গিয়ে দেখা গেছে থরে থরে রঙিন ফুলকপি ধরে আছে। তবে পাতাগুলো বেশি বড় হওয়ায় ফুলকপিগুলো দূর থেকে দেখা যায় না। ফুলকপির পাশেই রয়েছে বাঁধাকপির চাষ। সেগুলোও রঙিন। খয়েরি ও গোলাপি রঙের বাঁধাকপি কেবল বড় হচ্ছে।
সুশেন বালা জানান, ফেসবুকে প্রথম দেখন রঙিন ফুলকপির চাষ। দেখতে ভালো লাগায় ইন্টারনেটে বীজ খোঁজেন। একজনের পরামর্শে কৃষি কার্যালয়ে যোগাযোগ করে সেখান থেকে কিছু বীজ পান। তাদের দেখাশোনা ও সহযোগিতায় তিনি প্রথমে ৪০ শতক জমিতে এই রঙিন ফুলকপির চাষ শুরু করেন।
সুশেন বালা বলেন, ‘কৃষি কার্যালয় থেকে সার ও বীজ দেওয়া হয় আমাকে। এরপর নিজের থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ করে শুরু করলাম এই সবজির চাষ। শুরুতে খুব ঝুঁকি ছিল চাষাবাদ করতে পারব কি না। কিন্তু আমি বিফল হইনি। সাধারণ ফুলকপির মতোই এর পরিচর্যা করলে হয়। এখন ফুলকপি বিক্রি শুরু করেছি। পিস হিসেবে অনেকে ফুলকপি কিনছেন। অনেকে একে অপরকে এই রঙিন ফুলকপি কিনে গিফট করছেন দেখে ভালো লাগছে। অনেকে খেতে এসে ছবি তুলছে।’
সুশেন বালার স্ত্রী দিপা বালা বলেন, ‘রঙিন ফুলকপি কিনতে অনেকে বায়না দিয়ে গেছে। প্রতিটি ফুলকপি ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করছি। কয়েকজন অগ্রিম টাকা দিয়ে গেছে। ফুলকপি বড় হলে তারা চাহিদামতো নিয়ে যাবে। বাজারে এখন সাধারণ ফুলকপির কেজি ১ থেকে ১৮ টাকা। সেখানে আমরা রঙিন ফুলকপিতে পাচ্ছি তিন গুণ টাকা। এতে আমরা বেজায় খুশি।’
ফুলকপির খেত দেখতে শাহীন আলম তুহিন এসেছেন মাগুরা শহর থেকে। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে ফেসবুকে দেখলাম এই রঙিন ফুলকপির কথা। দেখে ভালো লাগল। এমন রঙের কপি আমরা দেখি না। কিনে নিয়ে বাড়িতে সবাইকে দেখাব। খেতে কেমন হবে জানি না। তবে দেখতে ভালো লাগছে।’
এই ফুলকপির পুষ্টিগুণ নিয়ে বললেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক সুফি মো. রফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, রঙিন ফুলকপিতে রয়েছে নানা রকম ভিটামিন। বিটা কেরোটিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকার কারণে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এমনকি ক্যানসার ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমায়।
কোনোটা হলুদ, আবার বেগুনি, রক্তের মতো গাঢ় লাল, আছে বাদামি রঙেরও। এমন কয়েকটি রঙের ফুলকপি ধরেছে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার হাজরাতলা গ্রামে এক কৃষকের খেতে। রংবেরঙের ফুলকপি দেখতে ভিড় করছে মানুষ। কিনছেন প্রিয় মানুষকে উপহার দেওয়ার জন্য।
সুশেন বালা ও তাঁর স্ত্রী দিপা বালার ঝুঁকি নিয়ে রঙিন ফুলকপি চাষ এখন সফল। কৃষি কার্যালয় থেকে শুরু করে সমাজের নানা পর্যায়ের মানুষ দেখতে আসে তাঁদের রঙিন ফুলকপি। প্রশংসায় ভাসছেন তাঁরা।
সুশেন বালা বলেন, ‘আমাদের খেতে বেগুনি, লাল, হলুদ ও বাদামি ফুলকপি চাষ হয়েছে। হালকা লাল ও গাঢ় লাল ধরেছে মাত্র। বড় হলে রং আরও স্পষ্ট হবে।’
সুশেন বালার জমিতে গিয়ে দেখা গেছে থরে থরে রঙিন ফুলকপি ধরে আছে। তবে পাতাগুলো বেশি বড় হওয়ায় ফুলকপিগুলো দূর থেকে দেখা যায় না। ফুলকপির পাশেই রয়েছে বাঁধাকপির চাষ। সেগুলোও রঙিন। খয়েরি ও গোলাপি রঙের বাঁধাকপি কেবল বড় হচ্ছে।
সুশেন বালা জানান, ফেসবুকে প্রথম দেখন রঙিন ফুলকপির চাষ। দেখতে ভালো লাগায় ইন্টারনেটে বীজ খোঁজেন। একজনের পরামর্শে কৃষি কার্যালয়ে যোগাযোগ করে সেখান থেকে কিছু বীজ পান। তাদের দেখাশোনা ও সহযোগিতায় তিনি প্রথমে ৪০ শতক জমিতে এই রঙিন ফুলকপির চাষ শুরু করেন।
সুশেন বালা বলেন, ‘কৃষি কার্যালয় থেকে সার ও বীজ দেওয়া হয় আমাকে। এরপর নিজের থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ করে শুরু করলাম এই সবজির চাষ। শুরুতে খুব ঝুঁকি ছিল চাষাবাদ করতে পারব কি না। কিন্তু আমি বিফল হইনি। সাধারণ ফুলকপির মতোই এর পরিচর্যা করলে হয়। এখন ফুলকপি বিক্রি শুরু করেছি। পিস হিসেবে অনেকে ফুলকপি কিনছেন। অনেকে একে অপরকে এই রঙিন ফুলকপি কিনে গিফট করছেন দেখে ভালো লাগছে। অনেকে খেতে এসে ছবি তুলছে।’
সুশেন বালার স্ত্রী দিপা বালা বলেন, ‘রঙিন ফুলকপি কিনতে অনেকে বায়না দিয়ে গেছে। প্রতিটি ফুলকপি ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি করছি। কয়েকজন অগ্রিম টাকা দিয়ে গেছে। ফুলকপি বড় হলে তারা চাহিদামতো নিয়ে যাবে। বাজারে এখন সাধারণ ফুলকপির কেজি ১ থেকে ১৮ টাকা। সেখানে আমরা রঙিন ফুলকপিতে পাচ্ছি তিন গুণ টাকা। এতে আমরা বেজায় খুশি।’
ফুলকপির খেত দেখতে শাহীন আলম তুহিন এসেছেন মাগুরা শহর থেকে। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে ফেসবুকে দেখলাম এই রঙিন ফুলকপির কথা। দেখে ভালো লাগল। এমন রঙের কপি আমরা দেখি না। কিনে নিয়ে বাড়িতে সবাইকে দেখাব। খেতে কেমন হবে জানি না। তবে দেখতে ভালো লাগছে।’
এই ফুলকপির পুষ্টিগুণ নিয়ে বললেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক সুফি মো. রফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, রঙিন ফুলকপিতে রয়েছে নানা রকম ভিটামিন। বিটা কেরোটিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকার কারণে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এমনকি ক্যানসার ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমায়।
বরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৪ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার ছাতিয়ানতলীতে গড়ে উঠছে অন্যতম বৃহৎ বিসিক শিল্পপার্ক। উত্তরবঙ্গকে দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চলে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন ছিল এ প্রকল্প ঘিরে। তবে ৭১৯ কোটি টাকার এ প্রকল্পের কাজ শেষ না করেই উদ্যোক্তাদের কাছে প্লট হস্তান্তর করায় ক্ষোভে ফুঁসছেন শিল্পোদ্যোক্তারা।
৪ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো (পণ্য) কমপ্লেক্সে বিভিন্ন আমদানি পণ্যের পাশাপাশি মেয়াদোত্তীর্ণ রাসায়নিক দ্রব্যও মজুত ছিল। স্তূপাকারে ছিল দীর্ঘ দিন ধরে বাজেয়াপ্ত পুরোনো ও নষ্ট মালামাল। ঢাকা কাস্টমস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়ী এলাকায় একটি কারখানার ফটকে দায়িত্ব পালন করেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ফোরকান মোল্লা। ছয় দিন আগে পাশের রাস্তায় রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার পরদিন তাঁর চোখে জ্বালাপোড়া, শ্বাসকষ্ট ও বমিভাব দেখা দেয়। চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে