দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনের নব নির্বাচিত সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরীকে উপহার হিসেবে তাঁর ট্রাক প্রতীকের আদলে সোনার ট্রাকের ব্যাজ উপহার দিয়েছেন এক কর্মী। এর কিছু ছবি ফেসবুকে ছড়ে।
মো. আকরাম হোসেন নামে ট্রাক প্রতীকের এক সমর্থকের ভাইরাল হওয়া ফেসবুক পোস্টে দেখা যায়, মো. জনি নামে ওই কর্মী গত রোববার সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরীর বাসায় গিয়ে সোনার ট্রাক ব্যাজটি তাঁর গায়ে থাকা সোয়েটারে গেঁথে দেন।
এর আগে ২০১৪ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করে রেজাউল হক চৌধুরী সোনার নৌকা উপহার নিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন সে সময়।
জানা গেছে, রোববার দৌলতপুরে এমপি রেজাউল হক চৌধুরীর বাসায় বেশ ঘটা করে সোনার ট্রাকের ব্যাজ নিয়ে উপস্থিত হন হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের কর্মী জনি আলী। এ সময় তাঁর সঙ্গে ইউনিয়ন পর্যায়ের কিছু নেতা-কর্মী ছিলেন।
এ বিষয়ে জনির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো স্বার্থ হাসিল বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে নয়, শুধু ভালোবেসে ব্যক্তিগতভাবে সোনার ট্রাকটি তৈরি করে দিয়েছি।’
তবে এটি কুষ্টিয়া জেলার বাইরে থেকে ২১ ক্যারেটের সোনা দিয়ে বানানো। তবে কী পরিমাণ টাকা ব্যয় হয়েছে কিংবা কোথা থেকে বানানো সে বিষয়ে তথ্য দিতে রাজি হননি জনি।
জনি বলেন, ‘খেলায় জিতে অনেকে আনন্দ উপভোগ করেন। আমার এ সোনার ট্রাক দেওয়া তেমনই আনন্দের।’
রেজাউল হক চৌধুরী সোনার ট্রাক উপহার নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘বাসায় অসংখ্য লোক ফুল, ডায়েরি ও অন্যান্য উপহার নিয়ে এসেছেন। তার মধ্যে ট্রাকটি ছিল। এটি সোনার কি না পরে বুঝতে পেরেছি। তবে যে ছেলেটি দিয়েছে তাকে আমি চিনিও না, জানিও না।’
এদিকে ট্রাক উপহারের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে পরে প্রত্যাহারও করেছেন মো. আকরাম হোসেন নামের সেই সমর্থক। তবে তাঁর কাছে পোস্ট কেন প্রত্যাহার করেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এলাকার লোকজনের কথায় পোস্টটি ডিলিট করেছি। তাঁরা বলেছেন এসব পোস্ট না করাই ভালো।’
কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনের নব নির্বাচিত সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরীকে উপহার হিসেবে তাঁর ট্রাক প্রতীকের আদলে সোনার ট্রাকের ব্যাজ উপহার দিয়েছেন এক কর্মী। এর কিছু ছবি ফেসবুকে ছড়ে।
মো. আকরাম হোসেন নামে ট্রাক প্রতীকের এক সমর্থকের ভাইরাল হওয়া ফেসবুক পোস্টে দেখা যায়, মো. জনি নামে ওই কর্মী গত রোববার সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরীর বাসায় গিয়ে সোনার ট্রাক ব্যাজটি তাঁর গায়ে থাকা সোয়েটারে গেঁথে দেন।
এর আগে ২০১৪ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করে রেজাউল হক চৌধুরী সোনার নৌকা উপহার নিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন সে সময়।
জানা গেছে, রোববার দৌলতপুরে এমপি রেজাউল হক চৌধুরীর বাসায় বেশ ঘটা করে সোনার ট্রাকের ব্যাজ নিয়ে উপস্থিত হন হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের কর্মী জনি আলী। এ সময় তাঁর সঙ্গে ইউনিয়ন পর্যায়ের কিছু নেতা-কর্মী ছিলেন।
এ বিষয়ে জনির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো স্বার্থ হাসিল বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে নয়, শুধু ভালোবেসে ব্যক্তিগতভাবে সোনার ট্রাকটি তৈরি করে দিয়েছি।’
তবে এটি কুষ্টিয়া জেলার বাইরে থেকে ২১ ক্যারেটের সোনা দিয়ে বানানো। তবে কী পরিমাণ টাকা ব্যয় হয়েছে কিংবা কোথা থেকে বানানো সে বিষয়ে তথ্য দিতে রাজি হননি জনি।
জনি বলেন, ‘খেলায় জিতে অনেকে আনন্দ উপভোগ করেন। আমার এ সোনার ট্রাক দেওয়া তেমনই আনন্দের।’
রেজাউল হক চৌধুরী সোনার ট্রাক উপহার নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘বাসায় অসংখ্য লোক ফুল, ডায়েরি ও অন্যান্য উপহার নিয়ে এসেছেন। তার মধ্যে ট্রাকটি ছিল। এটি সোনার কি না পরে বুঝতে পেরেছি। তবে যে ছেলেটি দিয়েছে তাকে আমি চিনিও না, জানিও না।’
এদিকে ট্রাক উপহারের ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে পরে প্রত্যাহারও করেছেন মো. আকরাম হোসেন নামের সেই সমর্থক। তবে তাঁর কাছে পোস্ট কেন প্রত্যাহার করেছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এলাকার লোকজনের কথায় পোস্টটি ডিলিট করেছি। তাঁরা বলেছেন এসব পোস্ট না করাই ভালো।’
রিজভী পৌরসভা এলাকার বীরপুর মহল্লার জয়নাল আবেদীনের ছেলে। তিনি রায়পুরা উপজেলার হাসনাবাদ এলাকায় ইন্টারনেট ও ডিসের ব্যবসা করতেন। রিজভীর বিরুদ্ধে ডাকাতি, অপহরণ, অস্ত্র, মাদকসহ বিভিন্ন থানায় অন্তত আটটি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেগাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতাল ২৫০ শয্যায় উন্নীত হয় ২০১৪ সালে। এরপর কেটে গেছে প্রায় ১১ বছর। তবে রয়ে গেছে নানান সংকট। ২০১৮ সালে হাসপাতালটির নতুন ভবন উদ্বোধন করা হলেও জনবলসংকট ও অবকাঠামোর অভাবে সেটি আজও চালু করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বারবার চিঠি দিয়েও কাজ হচ্ছে না। ফলে পুরোনো ভবনে
৬ ঘণ্টা আগেআমের রাজধানী হিসেবে পরিচিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে ক্যারেটের দাম বাড়ানোর অভিযোগ উঠেছে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে। এতে বাড়তি লোকসানের মুখে পড়েছেন আমচাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ক্যারেট ব্যবসায়ীরা। আর নজরদারি বাড়ানোর কথা বলেছে প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের নতুন ভবনে স্থানান্তর করা মেডিসিন ওয়ার্ডে রোগীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। সেখানে নেই পর্যাপ্ত আলো-বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা ও শৌচাগার। বিভিন্ন কক্ষ থাকে অন্ধকার। এমন পরিবেশে দৈনিক চিকিৎসা নেন হাজারখানেক রোগী। যাঁদের একাংশের ঠাঁই হয় মেঝেতে। এমনকি চিকি
৬ ঘণ্টা আগে