খুবি প্রতিনিধি
বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) ক্যাম্পাসের সড়ক, ভবন, মাঠে। কাদাপানি মাড়িয়ে শিক্ষার্থীদের যেতে হয় ক্লাসে। শুধু তাই নয়, বেশ কিছু আবাসিক হলের নিচতলার কক্ষ পর্যন্ত পৌঁছে যায় পানি। কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুত এটি সমাধানে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ সোমবার ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, রাতে ও সকালে বৃষ্টির ফলে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠ এলাকা, একাডেমিক ভবনগুলোর পাশে, একাধিক হলের সামনে জমে আছে হাঁটু পরিমাণ পানি। কেউ জুতা হাতে কিংবা ভ্যানগাড়িতে চড়ে পানি পার হচ্ছেন। এর মধ্যে খান জাহান আলী আবাসিক হলের নিচতলা তলিয়ে গেছে পানিতে। পানি জমে বন্ধ রয়েছে চলাচলের একাধিক রাস্তা। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যাম্পাসে উপযুক্ত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার ফলে একটু ভারী বৃষ্টি হলে শিক্ষার্থীদের এ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ড্রেনেজ-ব্যবস্থা নিয়ে প্রশাসনের সুষ্ঠু কোনো পরিকল্পনা না থাকায় এমন অবস্থা। আবাসিক হলের কক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। দ্রুত ড্রেনেজ-ব্যবস্থার সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘আমাদের হলের নিচতলার রুমগুলোতে পানি ঢুকেছে। এ ছাড়া হলের সামনে অনেক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত পানি অপসারণ করে জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মুহিবুল্লাহ বলেন, ‘এবার বৃষ্টিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ রকম বৃষ্টি ক্যাম্পাসে আগে কখনো দেখা যায়নি। ক্যাম্পাসে জলাবদ্ধতা নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে এ বিষয়ে অবগত হয়েছি। ক্যাম্পাসে সাধারণত সব সময় এমন হয় না। প্রথমত জলাবদ্ধতার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। ক্যাম্পাসে কোথাও ড্রেনেজ ব্লক হয়েছে কি না, সেটা বের করতে হবে। ড্রেনেজ কোথাও ব্লক হলে সেটা খুঁজে বের করে ব্লক খুলে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাস যেহেতু ময়ূর নদীর পাশে অবস্থিত, সেহেতু নদীর পানির লেভেলের ওপর ক্যাম্পাসের জলাবদ্ধতা নির্ভর করে। নদীর পানির লেভেলের চেয়ে যদি ক্যাম্পাসে পানির লেভেল বেশি থাকে তাহলে কোথাও ব্লক হয়ে আটকে আছে। সেটা খুঁজে বের করে সমাধান করা হবে।’
বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) ক্যাম্পাসের সড়ক, ভবন, মাঠে। কাদাপানি মাড়িয়ে শিক্ষার্থীদের যেতে হয় ক্লাসে। শুধু তাই নয়, বেশ কিছু আবাসিক হলের নিচতলার কক্ষ পর্যন্ত পৌঁছে যায় পানি। কর্তৃপক্ষ বলছে, দ্রুত এটি সমাধানে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ সোমবার ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, রাতে ও সকালে বৃষ্টির ফলে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠ এলাকা, একাডেমিক ভবনগুলোর পাশে, একাধিক হলের সামনে জমে আছে হাঁটু পরিমাণ পানি। কেউ জুতা হাতে কিংবা ভ্যানগাড়িতে চড়ে পানি পার হচ্ছেন। এর মধ্যে খান জাহান আলী আবাসিক হলের নিচতলা তলিয়ে গেছে পানিতে। পানি জমে বন্ধ রয়েছে চলাচলের একাধিক রাস্তা। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যাম্পাসে উপযুক্ত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকার ফলে একটু ভারী বৃষ্টি হলে শিক্ষার্থীদের এ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ড্রেনেজ-ব্যবস্থা নিয়ে প্রশাসনের সুষ্ঠু কোনো পরিকল্পনা না থাকায় এমন অবস্থা। আবাসিক হলের কক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। দ্রুত ড্রেনেজ-ব্যবস্থার সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘আমাদের হলের নিচতলার রুমগুলোতে পানি ঢুকেছে। এ ছাড়া হলের সামনে অনেক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত পানি অপসারণ করে জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মুহিবুল্লাহ বলেন, ‘এবার বৃষ্টিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ রকম বৃষ্টি ক্যাম্পাসে আগে কখনো দেখা যায়নি। ক্যাম্পাসে জলাবদ্ধতা নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে এ বিষয়ে অবগত হয়েছি। ক্যাম্পাসে সাধারণত সব সময় এমন হয় না। প্রথমত জলাবদ্ধতার কারণ খুঁজে বের করতে হবে। ক্যাম্পাসে কোথাও ড্রেনেজ ব্লক হয়েছে কি না, সেটা বের করতে হবে। ড্রেনেজ কোথাও ব্লক হলে সেটা খুঁজে বের করে ব্লক খুলে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাস যেহেতু ময়ূর নদীর পাশে অবস্থিত, সেহেতু নদীর পানির লেভেলের ওপর ক্যাম্পাসের জলাবদ্ধতা নির্ভর করে। নদীর পানির লেভেলের চেয়ে যদি ক্যাম্পাসে পানির লেভেল বেশি থাকে তাহলে কোথাও ব্লক হয়ে আটকে আছে। সেটা খুঁজে বের করে সমাধান করা হবে।’
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৭ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে