Ajker Patrika

খুলনায় মাহেন্দ্রচালক হত্যায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

খুলনা প্রতিনিধি
আপডেট : ২৯ মার্চ ২০২২, ১৫: ৫৬
খুলনায় মাহেন্দ্রচালক হত্যায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

খুলনায় মাহেন্দ্রচালক শেখ ওহিদুর রহমান রিপন হত্যার দায়ে চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। 

সাজাপ্রাপ্ত আসামির হলেন কিশোরগঞ্জ জেলার ইলচ্চা বাজার সাদির চর গ্রামের ইব্রাহিম খলিলুল্লাহর ছেলে মোহাম্মদ নুর ইসলাম, একই এলাকার হরিদাসের ছেলে জনি দাস, চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার ফল সমস্যা বাজার এলাকার আব্দুর রউফ সিকদারের ছেলে মো. রনি শিকদার ও বটিয়াঘাটা উপজেলা আইয়ুব আলী মোল্লার ছেলে মোহাম্মদ মাসুদ রানা মোল্লা। 

ওই আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাজী সাব্বির আহমেদ জানান, ওহিদুর রহমান রিপন একজন মাহেন্দ্রচালক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার লাবশা এলাকার শেখ তৌহিদুর রহমানের ছেলে। ২০১৬ সালের ১১ জানুয়ারি সকালে গাড়ি চালানোর উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। রাতে বাড়ি ফিরে না এলে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি করে। পরদিন নিহতের ছোট ভাই জানতে পারেন লবণচরা থানাধীন ডা. দিপু নামে এক ব্যক্তির জমিতে একজন মাহেন্দ্রচালকের মরদেহ পাওয়া গেছে। সংবাদ পেয়ে নিহতের ভাই খুলনায় এসে তাঁর মরদেহ শনাক্ত করেন। 

মরদেহ দাফন শেষে তিনি জানতে পারেন গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থেকে মাহেন্দ্রসহ চারজন আটক হয়েছে। পরদিন তিনি লবণচরা থানায় এসে চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। 

আইনজীবী সাব্বির আহমেদ ঘটনার বিবরণ দিয়ে আরও বলেন, ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৬টার দিকে উল্লেখিত আসামিরা পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী মাহেন্দ্র ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্য খুলনায় আসার জন্য ৭০০ টাকা ভাড়ায় চুক্তিতে রওনা হন। রাত ৯টার দিকে নগরীর লবণচরা থানাধীন ডা. দিপু সাহেবের জমির কাছে পৌঁছালে আসামি মাসুদ ও রনি রশি দিয়ে ড্রাইভারকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টা করে। শ্বাসরোধে তাঁর মৃত্যু না হলে নুর ইসলাম রিপনকে ছুরি দিয়ে আঘাত করতে থাকে। মৃত্যু নিশ্চিত করে আসামিরা মরদেহ ওই স্থানে ফেলে মাহেন্দ্র নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে গোপালগঞ্জ এলাকার কাশিয়ানী পুলিশের চেকপোস্টে গিয়ে তারা আটক হয়। একপর্যায়ে তারা হত্যাকাণ্ডের কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করে। উল্লেখিত আসামিরা হত্যাকাণ্ডে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। একই বছরের ৩১ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশ পরিদর্শক মীর আতাহার আলী চারজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলা চলাকালীন ১৫ জন সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনায় চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

খুলনা প্রতিনিধি
বোমাসদৃশ বস্তু। ছবি: সংগৃহীত
বোমাসদৃশ বস্তু। ছবি: সংগৃহীত

খুলনার তেরখাদা উপজেলা থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া একই উপজেলার মধুপুরে একটি বাড়ির সামনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সকালে তেরখাদা সদর ইউনিয়নের নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকার আব্দুর রউফ ফকিরের বাড়িতে তিনটি লাল কৌটা পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয় ওয়ালিদ নামের এক ব্যক্তি।

তিনি প্রতিদিনের মতো কোচিং করানোর উদ্দেশ্যে সকাল সোয়া ৬টার দিকে বাড়ির পাশে পৌঁছালে ঘরের সানসেটের ওপর লাল রঙের কৌটা দেখতে পান, যা বোমাসদৃশ মনে হয়। সঙ্গে সঙ্গে তিনি পুলিশে খবর দিলে তেরখাদা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনটি ককটেলসদৃশ বস্তু উদ্ধার করে।

এর কিছুক্ষণ পর উপজেলার বাইপাস সড়কের পাশে কচুগাছের নিচে আরও একটি লাল কৌটা দেখতে পান এক পথচারী নারী। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কৌটাটি উদ্ধার করে। একই দিনে তেরখাদা নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা ‘ঢাকা লকডাউন’ শিরোনামে কিছু লিফলেটও টানিয়ে যায়।

অপর দিকে বুধবার রাতে তেরখাদা উপজেলার মধুপুর ইউনিয়নের পারহাজিগ্রাম কাটাশিয়া বাজার এলাকায় ইউপি সদস্য বেল্লাল মোল্লার বাড়ির প্রবেশপথে তিন দফায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। প্রথম বিস্ফোরণের শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা বাইরে বেরিয়ে এলে কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি পালিয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পর আরও বিকট শব্দে আরও দুটি বিস্ফোরণ হয়।

এ ব্যাপারে তেরখাদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী হাসান বলেন, পরিত্যক্ত অবস্থায় চারটি ককটেলসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি জানান, উদ্ধার করা বস্তুগুলো বালতিতে ভিজিয়ে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা হচ্ছে এবং ঘটনাটির উৎস ও উদ্দেশ্য অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাতীবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে কফর উদ্দিন (৫০) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার বড়খাতা রেলগেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। কফর উদ্দিন বড়খাতা ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর পিতার নাম মৃত আবুল হোসেন।

রেলওয়ে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কফর উদ্দিন বড়খাতা বাজার রেলগেট পথ হয়ে হেঁটে রেললাইন পার হচ্ছিলেন। এ সময় বুড়িমারী থেকে ছেড়ে আসা ৬৬ নম্বর ডাউন কমিউটার দিনাজপুরের পার্বতীপুরগামী ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কফর উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় বড়খাতা বাজার ও আশপাশের এলাকায় ঘুরে বেড়াতেন। স্টেশনের পাশে মাঝেমধ্যে রাতে থাকতেন। পরিবারের লোকজনেরা তাঁর চিকিৎসা করেও সুস্থ করতে পারেননি। তাঁকে বাড়িতে রাখার চেষ্টা করলেও তিনি বাড়িতে থাকতেন না।

এ বিষয়ে লালমনিরহাট রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লালমনিরহাট থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বার্ষিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের (বিআইআরসি) শহীদ কর্নেল নকীব হলে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

সম্মেলনে সেনাপ্রধান রেজিমেন্টের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য ও দেশমাতৃকার সেবায় অবদানের কথা উল্লেখ করেন। সে সঙ্গে আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জন করে একবিংশ শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার জন্য বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান।

এ ছাড়া বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের অধিনায়কদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সেনাপ্রধান এ রেজিমেন্টের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, গবেষণা, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেন।

অনুষ্ঠানে জিওসি, আর্টডক; কমান্ড্যান্ট, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টার; জিওসি ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, বগুড়া এরিয়া; সেনাসদরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টার ও রাজশাহী স্টেশনে কর্মরত সব কর্মকর্তাসহ বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারের সব ইউনিটের অধিনায়কেরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সেনাপ্রধান বিআইআরসি সম্মেলনকক্ষে পৌঁছালে তাঁকে জিওসি, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ড (আর্টডক); কমান্ড্যান্ট, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টার; জিওসি, ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার এবং বগুড়া এরিয়া অভ্যর্থনা জানায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ময়মনসিংহে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল, আওয়ামী লীগের ২০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
নগরীর নতুন বাজার এলাকায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল। ছবি: আজকের পত্রিকা
নগরীর নতুন বাজার এলাকায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহে ফ‍্যাসিস্ট প্রতিহতের ডাক দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর নতুন বাজার এলাকায় ফ‍্যাসিস্টবিরোধী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে মহানগর বিএনপি। এদিকে নাশকতার চেষ্টা ও পরিকল্পনার অভিযোগে গত ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ জেলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ২০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ আজ দুপুরে দলীয় বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন। বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী এতে অংশ নেন। নগরীর বিভিন্ন সড়কে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মোটরসাইকেল মহড়া দিতেও দেখা গেছে।

বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে আবু ওয়াহাব আকন্দ বলেন, পলাতক ফ‍্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তথাকথিত লকডাউনের নামে দেশে অস্থিতিশীলতা পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে তারা চোরাগোপ্তা হামলায় যানবাহনে আগুন দিয়ে সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষতি করেছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড আর বরদাশত করা হবে না। রাজপথে তাদের কঠোর হাতে মোকাবিলা করা হবে।

জেলায় ২০ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার:

সিটি করপোরেশনসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের ২০ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) কাজী আখতার উল আলম এসব তথ‍্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সুপার বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় ২৭টি স্পটে চেকপোস্ট বসিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হচ্ছে। এ ছাড়া নগরীসহ জেলার প্রতিটি উপজেলায় পর্যন্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে। তিনি আরও বলেন, পুলিশের কঠোর নজরদারির কারণে এখন পযর্ন্ত জেলার কোথাও কোনো ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। তবে গত রাতে জেলার দু-একটি স্থানে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা মিছিলের চেষ্টা করলেও পুলিশের ধাওয়ায় তারা পালিয়ে যায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত