খুলনা প্রতিনিধি
‘শিশুদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা অপরিহার্য, যেন তারা সমান অধিকার ও সব ধরনের সুযোগ পায়। শিশুরা নিরাপদ থাকলে, তারা পরে সমাজ ও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।’
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জনউদ্যোগ, খুলনার উদ্যোগে নগরীর একটি সেমিনার কক্ষে ‘শিশুদের হাসি রক্ষা করুন-নির্যাতন ও সহিংসতার অবসান ঘটান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
সভায় বক্তারা আরও বলেন, ‘শিশু নির্যাতন বন্ধে সরকার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সামাজিক সংগঠন ও সাধারণ জনগণকে একযোগে কাজ করতে হবে। শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে জাতীয় উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই এই সমস্যা সমাধানে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে, শিশুরা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত এবং বৈষম্য, সামাজিক কলঙ্ক ও বিচ্ছিন্নতার সম্মুখীন হচ্ছে। যাদের দ্বারা শিশুরা সুরক্ষিত ও নিরাপদ থাকার কথা, তাদের হাতেই শিশু প্রতিনিয়ত সহিংসতা, ভর্ৎসনা ও শোষণের শিকার হচ্ছে।’
বক্তারা আরও বলেন, প্রতি ১০ শিশুর মধ্যে ৯টিই তাদের বাবা-মা, শিক্ষকসহ সেবাদানকারীদের দ্বারা শারীরিক শাস্তি বা মানসিক আগ্রাসনের শিকার হচ্ছে। অনেক শিশু সময়ের আগে বড় হয়ে যেতে বাধ্য হয়। নিজেদের পরিবারের বেঁচে থাকার কৌশলের অংশ হিসেবে অনেক কিশোর-কিশোরীকে প্রায়ই কাজে পাঠানো হয় বা তাদের অপরিণত বয়সে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পাঁচ থেকে ১৭ বছর বয়সী প্রায় সাত শতাংশ শিশু কোনো না কোনো ধরনের শিশুশ্রমে জড়িত।
এ ছাড়া খুব অল্পবয়সী শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিযুক্ত করা অব্যাহত রয়েছে। বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে আইন থাকা সত্ত্বেও এর হার কমছে না। ফলে শিশুর হাসি ফিরিয়ে আনতে হলে শিশু বিকাশের জন্য সময় দিতে হবে। তাদের সব ধরনের ভয় থেকে দূরে রাখতে হবে। লাখ লাখ শিশুর মাথার ওপর ছাদ নেই। তারা রাস্তায় বসবাস করে ও শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। শিশুদের আরেকটি অংশ প্রতিবন্ধীত্বের শিকার। তাই সরকারকে এই নতুনদের দিকে নজর দিতে হবে। সিডো সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জনউদ্যোগ, খুলনার আহ্বায়ক শিক্ষক মানস রায়। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সদস্যসচিব সাংবাদিক মহেন্দ্রনাথ সেন। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন খুলনা সিভিল সোসাইটির আহ্বায়ক এস এম শাহনেওয়াজ আলী, মানবাধিকারকর্মী মোমিনুল ইসলাম, মো. হুমায়ূন কবীর, নারীনেত্রী মমতাজ সুলতানা কবিতা, নূরুন নাহার হীরা, রুখসানা পারভীন, কৃষ্ণা দাশ, উম্মে উমামা, নাইয়ার নাহার যুথী, খুলনা আর্ট স্কুলের পরিচালক বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ।
‘শিশুদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা অপরিহার্য, যেন তারা সমান অধিকার ও সব ধরনের সুযোগ পায়। শিশুরা নিরাপদ থাকলে, তারা পরে সমাজ ও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।’
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জনউদ্যোগ, খুলনার উদ্যোগে নগরীর একটি সেমিনার কক্ষে ‘শিশুদের হাসি রক্ষা করুন-নির্যাতন ও সহিংসতার অবসান ঘটান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
সভায় বক্তারা আরও বলেন, ‘শিশু নির্যাতন বন্ধে সরকার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সামাজিক সংগঠন ও সাধারণ জনগণকে একযোগে কাজ করতে হবে। শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে জাতীয় উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হবে। তাই এই সমস্যা সমাধানে আমাদের সবাইকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে, শিশুরা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত এবং বৈষম্য, সামাজিক কলঙ্ক ও বিচ্ছিন্নতার সম্মুখীন হচ্ছে। যাদের দ্বারা শিশুরা সুরক্ষিত ও নিরাপদ থাকার কথা, তাদের হাতেই শিশু প্রতিনিয়ত সহিংসতা, ভর্ৎসনা ও শোষণের শিকার হচ্ছে।’
বক্তারা আরও বলেন, প্রতি ১০ শিশুর মধ্যে ৯টিই তাদের বাবা-মা, শিক্ষকসহ সেবাদানকারীদের দ্বারা শারীরিক শাস্তি বা মানসিক আগ্রাসনের শিকার হচ্ছে। অনেক শিশু সময়ের আগে বড় হয়ে যেতে বাধ্য হয়। নিজেদের পরিবারের বেঁচে থাকার কৌশলের অংশ হিসেবে অনেক কিশোর-কিশোরীকে প্রায়ই কাজে পাঠানো হয় বা তাদের অপরিণত বয়সে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পাঁচ থেকে ১৭ বছর বয়সী প্রায় সাত শতাংশ শিশু কোনো না কোনো ধরনের শিশুশ্রমে জড়িত।
এ ছাড়া খুব অল্পবয়সী শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিযুক্ত করা অব্যাহত রয়েছে। বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে আইন থাকা সত্ত্বেও এর হার কমছে না। ফলে শিশুর হাসি ফিরিয়ে আনতে হলে শিশু বিকাশের জন্য সময় দিতে হবে। তাদের সব ধরনের ভয় থেকে দূরে রাখতে হবে। লাখ লাখ শিশুর মাথার ওপর ছাদ নেই। তারা রাস্তায় বসবাস করে ও শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। শিশুদের আরেকটি অংশ প্রতিবন্ধীত্বের শিকার। তাই সরকারকে এই নতুনদের দিকে নজর দিতে হবে। সিডো সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জনউদ্যোগ, খুলনার আহ্বায়ক শিক্ষক মানস রায়। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সদস্যসচিব সাংবাদিক মহেন্দ্রনাথ সেন। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন খুলনা সিভিল সোসাইটির আহ্বায়ক এস এম শাহনেওয়াজ আলী, মানবাধিকারকর্মী মোমিনুল ইসলাম, মো. হুমায়ূন কবীর, নারীনেত্রী মমতাজ সুলতানা কবিতা, নূরুন নাহার হীরা, রুখসানা পারভীন, কৃষ্ণা দাশ, উম্মে উমামা, নাইয়ার নাহার যুথী, খুলনা আর্ট স্কুলের পরিচালক বিধান চন্দ্র রায় প্রমুখ।
চার দিনেও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি খাগড়াছড়িতে অপহৃত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পাঁচ শিক্ষার্থীকে। এ নিয়ে পরিবারে উদ্বেগ বাড়ছে। তবে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে যৌথ বাহিনী। আজ শনিবার সকাল থেকে সদর উপজেলার ভাইবোনছড়া ইউনিয়নের সুরেন্দ্র মাস্টার কাবারিপাড়াসহ বিভিন্ন পাড়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযান পরিচালনা কর
২ মিনিট আগেছয় দফা দাবিতে আন্দোলনরত বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাভুক্ত শিক্ষার্থীদের জোট কারিগরি ছাত্র আন্দোলন আগামীকাল রোববার মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে দাবি আদায় ও কুমিল্লার কর্মসূচিতে ‘হামলার’ প্রতিবাদে ঢাকা সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এ ঘোষণা দেন শিক্ষার্
৭ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে অনুমোদনহীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ না করলে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় ঘেরাও করার ঘোষণা দিয়েছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকেরা।
১০ মিনিট আগেকাকে কখন কুপিয়ে রক্তাক্ত করবেন, তা আগেই ফেসবুক লাইভে এসে জানিয়ে দিতেন ওয়াহিদুজ্জামান তানভীর নামে এক যুবক। শুধু জানান দিয়েই নীরব থাকেননি, এ পর্যন্ত সাত-আটজনকে কুপিয়ে পঙ্গু করার মতো ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি। তানভীরের ভয়ে দিনের পর দিন ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের ধুরুয়া, চণ্ডীপাশা ও রসুলপুর
১৮ মিনিট আগে