দেবহাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সৌদ বংশের শাসকদের হাতে জান্নাতুল বাকি ধ্বংসের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে স্থাপনাগুলো পুনর্নির্মাণের দাবিতে সাতক্ষীরার দেবহাটায় মানববন্ধন হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমা শেষে উপজেলার পারুলিয়া ইউনিয়নে শিয়া সম্প্রদায় এই মানববন্ধন করে।
পারুলিয়া বাসস্ট্যান্ডে হওয়া এই মানববন্ধনে নেতৃত্ব দেন উপজেলার মসজিদ আল-মোস্তফার সভাপতি মাওলানা শেখ মোস্তাক আহমেদ। এতে সর্বস্তরের মুসল্লিরা অংশ নেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, মসজিদ আল মেহেদির পেশ ইমাম শেখ সেলিম উল্লাহ, মাওলানা আবুজর গিফারি, ফরহাদ হোসেন, শেখ মোক্তার আলী, আলী আশরাফ, আইয়ুব হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা জান্নাতুল বাকি পুনর্নির্মাণের দাবি করেন এবং বিশ্ব মুসলিমের ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় চলমান পদক্ষেপগুলোর কার্যকর সাফল্য কামনা করেন। এ ছাড়া বক্তারা দ্রুত জান্নাতুল বাকি পুনর্নির্মাণ করে মুসলিম জাহানের সবার জিয়ারতের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে সৌদি আরবের শাসকদের প্রতি আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, ১০০ বছর আগে তৎকালীন আল-ই-সৌদ দ্বারা মদিনায় জান্নাতুল বাকি ধ্বংস করা হয়। এ বিষয়ে বক্তারা বলেন, ৮ শাওয়াল ১৩৪৪ হিজরিতে (২১ এপ্রিল, ১৯২৫) সৌদি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল আজিজ আল সাউদের সহায়তায় ওয়াহাবিদের দুষ্ট হাত বিশ্বের অন্যতম পবিত্র ইসলামিক স্থান ধ্বংসের দুঃসাহস দেখিয়েছিল। এসবের মধ্য ছিল ইমাম হাসান আল-মুজতবা (রহ.), ইমাম জয়নুল-আবিদিন (রহ.), ইমাম মুহাম্মদ আল-বাকির (রহ.) এবং ইমাম জাফর আস-সাদিক (রহ.) এর পবিত্র মাজার।
একই বছরে সৌদি সরকার অন্যান্য সমাধি ধ্বংস করে, যেমন—মুহাম্মদ (সা.)-এর মা, স্ত্রী, পিতামহ এবং অন্যান্য পূর্বপুরুষের মাজার। তারা সমস্ত ঐতিহাসিক ইসলামিক স্থান ও স্মৃতিস্তম্ভের নিদর্শন মুছে ফেলতে সক্ষম হয় এবং দুই শতাধিক বিখ্যাত সাহাবি ও মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবাদের কবর ভেঙে ফেলেন।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত সবাইকে জান্নাতুল বাকি পুনর্নির্মাণের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে।
সৌদ বংশের শাসকদের হাতে জান্নাতুল বাকি ধ্বংসের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে স্থাপনাগুলো পুনর্নির্মাণের দাবিতে সাতক্ষীরার দেবহাটায় মানববন্ধন হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমা শেষে উপজেলার পারুলিয়া ইউনিয়নে শিয়া সম্প্রদায় এই মানববন্ধন করে।
পারুলিয়া বাসস্ট্যান্ডে হওয়া এই মানববন্ধনে নেতৃত্ব দেন উপজেলার মসজিদ আল-মোস্তফার সভাপতি মাওলানা শেখ মোস্তাক আহমেদ। এতে সর্বস্তরের মুসল্লিরা অংশ নেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, মসজিদ আল মেহেদির পেশ ইমাম শেখ সেলিম উল্লাহ, মাওলানা আবুজর গিফারি, ফরহাদ হোসেন, শেখ মোক্তার আলী, আলী আশরাফ, আইয়ুব হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা জান্নাতুল বাকি পুনর্নির্মাণের দাবি করেন এবং বিশ্ব মুসলিমের ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় চলমান পদক্ষেপগুলোর কার্যকর সাফল্য কামনা করেন। এ ছাড়া বক্তারা দ্রুত জান্নাতুল বাকি পুনর্নির্মাণ করে মুসলিম জাহানের সবার জিয়ারতের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে সৌদি আরবের শাসকদের প্রতি আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, ১০০ বছর আগে তৎকালীন আল-ই-সৌদ দ্বারা মদিনায় জান্নাতুল বাকি ধ্বংস করা হয়। এ বিষয়ে বক্তারা বলেন, ৮ শাওয়াল ১৩৪৪ হিজরিতে (২১ এপ্রিল, ১৯২৫) সৌদি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল আজিজ আল সাউদের সহায়তায় ওয়াহাবিদের দুষ্ট হাত বিশ্বের অন্যতম পবিত্র ইসলামিক স্থান ধ্বংসের দুঃসাহস দেখিয়েছিল। এসবের মধ্য ছিল ইমাম হাসান আল-মুজতবা (রহ.), ইমাম জয়নুল-আবিদিন (রহ.), ইমাম মুহাম্মদ আল-বাকির (রহ.) এবং ইমাম জাফর আস-সাদিক (রহ.) এর পবিত্র মাজার।
একই বছরে সৌদি সরকার অন্যান্য সমাধি ধ্বংস করে, যেমন—মুহাম্মদ (সা.)-এর মা, স্ত্রী, পিতামহ এবং অন্যান্য পূর্বপুরুষের মাজার। তারা সমস্ত ঐতিহাসিক ইসলামিক স্থান ও স্মৃতিস্তম্ভের নিদর্শন মুছে ফেলতে সক্ষম হয় এবং দুই শতাধিক বিখ্যাত সাহাবি ও মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবাদের কবর ভেঙে ফেলেন।
এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত সবাইকে জান্নাতুল বাকি পুনর্নির্মাণের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে।
নাটোরের লালপুরে পদ্মার শাখানদীতে স্পিডবোটে এসে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের পেছনে পদ্মার শাখানদীতে এ ঘটনা ঘটে। এতে ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
৪ মিনিট আগেঢাকায় মাইলস্টোন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আফসান ওহির মা আফসানা প্রিয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিমানবাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল আজ সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে প্রিয়ার স্বামীর বাড়ি যায়। সেখানে তারা তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানায়। এ সময় বিমানবাহিনীর সদস্যরা নিহত ব্যক্তির কবরের পাশে গিয়ে গার্ড অব...
১৪ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘তরুণদের নেতৃত্ব ও তাদের ক্ষমতায় আনতে চাই। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে রকম দেশের মানুষদের হতাশ করেনি ছাত্র-জনতা, ঠিক তেমনি আগামী বাংলাদেশের মানুষদেরও হতাশ করবে না।’
২১ মিনিট আগেকারণ দর্শানোর নোটিশপ্রাপ্তরা হলেন ইউনিটেক্স স্টিলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হানিফ চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ কায়সার, পরিচালক বেলাল আহমেদ (এস আলমের জামাতা), পরিচালক মাইমুনা খানম (এস আলমের মেয়ে), পরিচালক মো. মোহাইমিনুল ইসলাম চৌধুরী, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদ, ছেলে
২৬ মিনিট আগে