প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সকাল থেকে সাতক্ষীরায় ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকার নদ-নদীর পানি ৫ থেকে ৬ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। পানির চাপে লেবুনিয়া চেয়ারম্যান বাড়ি চাঁদমুখ ক্লাজবাঁধ নাফিজখাল বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনির কয়েকটি স্থানে বেড়িবাঁধের ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হলেও স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বালি ও মাটির বস্তা দিয়ে তা বন্ধ করতে পেরেছে।
পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় গাবুরা আশ্রয় কেন্দ্রে পাঁচ শতাধিক লোক আশ্রয় নিয়েছে। বহনযোগ্য সম্পদ নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনেকেই প্রস্তুত রয়েছে। উপকূলীয় এলাকা আশাশুনির প্রতাপনগর, শ্রীউলা, আনুলিয়া, খাঁজরা এবং শ্যামনগরের পদ্মপুকুর, গাবুরা, বুড়িগোয়ালিনী, আটুলিয়া, কৈখালি, ঈশ্বরীপুর, রমজাননগর, কাশিমারিসহ সুন্দরবন লাগোয়া মুন্সিগঞ্জ হরিনগর এলাকায় মাইকিং করে জনগণকে সতর্ক করা হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত এ এলাকায় তেমন কাউকে আশ্রয় কেন্দ্রে উঠতে দেখা যায়নি।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় জেলায় ১৪৫টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র ও ১৫০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মজুত রাখা হয়েছে ১৮৩ মেট্রিকটন খাদ্য শস্য; নগদ সহায়তার জন্য রাখা হয়েছে ২ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনিতে ৪ হাজার ৮৮ জন সিপিডি স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। রয়েছে পর্যাপ্ত পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট। এদিকে স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছেন, উপকূলীয় দুই উপজেলায় ৬৫টি মেডিকেল টিম প্রস্তুতি রাখা হয়েছে।
তবে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধগুলি চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলার বেড়িবাঁধের ৪০টি পয়েন্ট খারাপ অবস্থায় রয়েছে। জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে এসব স্থানে ভাঙনের ঝুঁকি রয়েছে।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস দুপুরে দিকে সাতক্ষীরার সুন্দরবন উপকূল অতিক্রম করবে। তখন এটির গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৮০-১০০ কিলোমিটার। তিনি আরও জানান, উপকূলীয় এলাকায় বর্তমানে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত চলছে।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুর রহমান বলেন, দুপুর ১টা নাগাদ ভরা জোয়ার ছিল। সে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ থেকে ৬ ফুট বেশি ছিল পানির উচ্চতা। তবে দুপুরের পর থেকে ভাটার কারণে পানি নামতে শুরু করেছে।
সাতক্ষীরা: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সকাল থেকে সাতক্ষীরায় ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকার নদ-নদীর পানি ৫ থেকে ৬ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। পানির চাপে লেবুনিয়া চেয়ারম্যান বাড়ি চাঁদমুখ ক্লাজবাঁধ নাফিজখাল বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনির কয়েকটি স্থানে বেড়িবাঁধের ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হলেও স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বালি ও মাটির বস্তা দিয়ে তা বন্ধ করতে পেরেছে।
পরিস্থিতি অবনতি হওয়ায় গাবুরা আশ্রয় কেন্দ্রে পাঁচ শতাধিক লোক আশ্রয় নিয়েছে। বহনযোগ্য সম্পদ নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনেকেই প্রস্তুত রয়েছে। উপকূলীয় এলাকা আশাশুনির প্রতাপনগর, শ্রীউলা, আনুলিয়া, খাঁজরা এবং শ্যামনগরের পদ্মপুকুর, গাবুরা, বুড়িগোয়ালিনী, আটুলিয়া, কৈখালি, ঈশ্বরীপুর, রমজাননগর, কাশিমারিসহ সুন্দরবন লাগোয়া মুন্সিগঞ্জ হরিনগর এলাকায় মাইকিং করে জনগণকে সতর্ক করা হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত এ এলাকায় তেমন কাউকে আশ্রয় কেন্দ্রে উঠতে দেখা যায়নি।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় জেলায় ১৪৫টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র ও ১৫০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মজুত রাখা হয়েছে ১৮৩ মেট্রিকটন খাদ্য শস্য; নগদ সহায়তার জন্য রাখা হয়েছে ২ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া উপকূলীয় উপজেলা শ্যামনগর ও আশাশুনিতে ৪ হাজার ৮৮ জন সিপিডি স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। রয়েছে পর্যাপ্ত পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট। এদিকে স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছেন, উপকূলীয় দুই উপজেলায় ৬৫টি মেডিকেল টিম প্রস্তুতি রাখা হয়েছে।
তবে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধগুলি চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলার বেড়িবাঁধের ৪০টি পয়েন্ট খারাপ অবস্থায় রয়েছে। জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে এসব স্থানে ভাঙনের ঝুঁকি রয়েছে।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস দুপুরে দিকে সাতক্ষীরার সুন্দরবন উপকূল অতিক্রম করবে। তখন এটির গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৮০-১০০ কিলোমিটার। তিনি আরও জানান, উপকূলীয় এলাকায় বর্তমানে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত চলছে।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুর রহমান বলেন, দুপুর ১টা নাগাদ ভরা জোয়ার ছিল। সে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ থেকে ৬ ফুট বেশি ছিল পানির উচ্চতা। তবে দুপুরের পর থেকে ভাটার কারণে পানি নামতে শুরু করেছে।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে