কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে টমেটো চাষ করে বেকায়দায় পড়েছেন স্থানীয় চাষিরা। উৎপাদন ভালো হলেও এ সবজির দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। আজ শনিবার সকালে স্থানীয় পৌর ভূমি অফিসের সামনের খালে অবিক্রীত পাকা টমেটো ফেলে দিতে দেখা যায়।
স্থানীয় কৃষকদের সূত্রে জানা গেছে, এবার কোটচাঁদপুরে অনেকে টমেটো চাষ করেছিলেন। উৎপাদনও ভালো হয়েছিল। কিন্তু বাজারে দাম পাওয়া যাচ্ছে না।
রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামের চাষি একরামুল হক জানান, প্রতিবছর এ সময় টমেটোর দাম ভালো থাকে। সে আশায় তিনি পাঁচ শতক জমিতে সবজিটির চাষ করেছিলেন। এতে ১০-১২ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিল। তাঁদের গ্রামে তিনি ছাড়া আরও তিনজন টমেটো চাষ করেছেন। সবাই এখন দাম না পেয়ে জমি থেকে টমেটো বাজারে নেওয়ার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছেন।
একরামুল বলেন, ‘তিন দিন আগে টমেটো তুলে বিক্রির জন্য আড়তে দিয়েছিলাম। আজ ভ্যানচালক জানাল সে টমেটো বিক্রি হয়নি। সে কারণে টমেটো খালে ফেলে ক্যারেট বাড়িতে আনতে বললাম। আজ পর্যন্ত ১ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করতে পেরেছি। এখন টমেটো তুলে বাজারে দিলে ভ্যান ভাড়াই উঠছে না। এ কারণে আজকের পর থেকে আর তুলব না।’
খালে টমেটো ফেলে দেওয়া ভ্যানচালক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমি সবজি ভাড়া বহনের কাজ করি। কয়েক দিন আগে আড়তে টমেটো রেখে এসেছিলাম বিক্রির জন্য। আজ সেখানে গেলে তা ফেরত দেয়। আড়তদার বলেছেন টমেটোর কেউ কোনো দামই করেনি। কারণ বাজারে আমদানি অনেক বেশি।’
স্থানীয় সবজি ব্যবসায়ী আকিদুল ইসলাম জানান, টমেটোর সরবরাহ বেশি। সে তুলনায় চাহিদা না থাকায় দাম নেই। আর ওই টমেটোর জাতটা একটু আলাদা। দেখতে ভালো হলেও চাহিদা কম।
এ বিষয়ে কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন বলেন, এ উপজেলায় দুই-তিন হেক্টর জমিতে টমেটোর চাষ হতে পারে। এর মধ্যে বাহুবলী ও স্মার্ট ১২১৭ জাতের টমেটো ভালো হয়েছে।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে টমেটো চাষ করে বেকায়দায় পড়েছেন স্থানীয় চাষিরা। উৎপাদন ভালো হলেও এ সবজির দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। আজ শনিবার সকালে স্থানীয় পৌর ভূমি অফিসের সামনের খালে অবিক্রীত পাকা টমেটো ফেলে দিতে দেখা যায়।
স্থানীয় কৃষকদের সূত্রে জানা গেছে, এবার কোটচাঁদপুরে অনেকে টমেটো চাষ করেছিলেন। উৎপাদনও ভালো হয়েছিল। কিন্তু বাজারে দাম পাওয়া যাচ্ছে না।
রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামের চাষি একরামুল হক জানান, প্রতিবছর এ সময় টমেটোর দাম ভালো থাকে। সে আশায় তিনি পাঁচ শতক জমিতে সবজিটির চাষ করেছিলেন। এতে ১০-১২ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিল। তাঁদের গ্রামে তিনি ছাড়া আরও তিনজন টমেটো চাষ করেছেন। সবাই এখন দাম না পেয়ে জমি থেকে টমেটো বাজারে নেওয়ার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছেন।
একরামুল বলেন, ‘তিন দিন আগে টমেটো তুলে বিক্রির জন্য আড়তে দিয়েছিলাম। আজ ভ্যানচালক জানাল সে টমেটো বিক্রি হয়নি। সে কারণে টমেটো খালে ফেলে ক্যারেট বাড়িতে আনতে বললাম। আজ পর্যন্ত ১ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করতে পেরেছি। এখন টমেটো তুলে বাজারে দিলে ভ্যান ভাড়াই উঠছে না। এ কারণে আজকের পর থেকে আর তুলব না।’
খালে টমেটো ফেলে দেওয়া ভ্যানচালক মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমি সবজি ভাড়া বহনের কাজ করি। কয়েক দিন আগে আড়তে টমেটো রেখে এসেছিলাম বিক্রির জন্য। আজ সেখানে গেলে তা ফেরত দেয়। আড়তদার বলেছেন টমেটোর কেউ কোনো দামই করেনি। কারণ বাজারে আমদানি অনেক বেশি।’
স্থানীয় সবজি ব্যবসায়ী আকিদুল ইসলাম জানান, টমেটোর সরবরাহ বেশি। সে তুলনায় চাহিদা না থাকায় দাম নেই। আর ওই টমেটোর জাতটা একটু আলাদা। দেখতে ভালো হলেও চাহিদা কম।
এ বিষয়ে কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন বলেন, এ উপজেলায় দুই-তিন হেক্টর জমিতে টমেটোর চাষ হতে পারে। এর মধ্যে বাহুবলী ও স্মার্ট ১২১৭ জাতের টমেটো ভালো হয়েছে।
পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘পার্বত্য এলাকার মধ্যে বান্দরবান অনেক পিছিয়ে রয়েছে। তার জন্য সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে এই মন্ত্রণালয়। পার্বত্য এলাকায় গুণগত শিক্ষা, আর্থ সামাজিক ও টেকসই উন্নয়নে কাজ করছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।’ আজ রোববার সকালে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে...
১ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার খোকসায় বিয়ের আগের দিন কনের পরিবারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার জানিপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামে বিধান রায়ের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। বাড়ির মালিকের দাবি, নগদ টাকাসহ তিন লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
২ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সারা দেশে পদযাত্রা করছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এরই ধারাবাহিকতায় আগামীকাল সোমবার (২১ জুলাই) খাগড়াছড়িতে পদযাত্রা ও সমাবেশ করবেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সোমবার সকালে চট্টগ্রাম থেকে রওনা দিয়ে সকাল ১০টার দিকে খাগড়াছড়িতে পৌঁছানোর কথা রয়েছে এনসিপির নেতাদের।
৩ মিনিট আগেতাঁরা জানান, গত ৩ জুলাই পঞ্চগড়ে অনুষ্ঠিত ‘জুলাই পদযাত্রা’ চলাকালে এক বক্তব্যে সারজিস বান্দরবানকে ‘শাস্তিস্বরূপ চাঁদাবাজ ও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের পাঠানোর জায়গা’ হিসেবে উল্লেখ করেন। ছাত্রনেতাদের ভাষ্য, এই মন্তব্য চরম নিন্দনীয় ও অবমাননাকর।
৭ মিনিট আগে