কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে দ্রুতগামী বাস ও মিনি পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২২ জন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে সংঘর্ষে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন মৃধা।
পৌর সদরের তুলসীডাঙ্গা সোনিয়া তেল পাম্প সংলগ্ন যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত যাত্রীদের সূত্রে জানা গেছে, কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড ছেড়ে আসা বাস (সাতক্ষীরা জ ০৪-০০২৩) এবং সামনের দিক থেকে আসা মাছ বোঝাই মিনি পিকআপের (খুলনা মেট্রো ন ১১-১৮০৭) মাঝখানে একটি মোটরসাইকেল রাস্তা পার হচ্ছিল। মোটরসাইকেলের চালককে বাঁচাতে গিয়ে বাস ও পিকআপ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনা পর ফায়ার সার্ভিসের টিম ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
আহত যাত্রী আবুবকর হোসেন বলেন, কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড ছেড়ে আসার পরে বাসের গতি বেশি ছিল আবার সামনের দিক থেকে আসা মাছ বোঝাই পিকআপের গতিও অনেক বেশি ছিল। হঠাৎ মাঝখান দিয়ে একটি মোটরসাইকেল ক্রস করছিল। মোটরসাইকেলের চালককে বাঁচাতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় কফি হাউসের মালিক শেখ নুরুল আলম বলেন, এই জায়গার রাস্তাটা বাঁকা হওয়ায় দ্রুতগতিতে কোনো যানবাহন ক্রস করলে প্রায় দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সংঘর্ষে পিকআপ পাশের ঐশী গ্লাস হাউস দোকানের সামনে আছড়ে পড়ে। এতে দোকানের কয়েক লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন মৃধা বলেন, তুলসীডাঙ্গা এলাকায় বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে যারা আহত হয়েছে তাদের উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ বিষয়ে কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তা অপু বলেন, দুর্ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে দ্রুতগামী বাস ও মিনি পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২২ জন যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে সংঘর্ষে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন মৃধা।
পৌর সদরের তুলসীডাঙ্গা সোনিয়া তেল পাম্প সংলগ্ন যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত যাত্রীদের সূত্রে জানা গেছে, কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড ছেড়ে আসা বাস (সাতক্ষীরা জ ০৪-০০২৩) এবং সামনের দিক থেকে আসা মাছ বোঝাই মিনি পিকআপের (খুলনা মেট্রো ন ১১-১৮০৭) মাঝখানে একটি মোটরসাইকেল রাস্তা পার হচ্ছিল। মোটরসাইকেলের চালককে বাঁচাতে গিয়ে বাস ও পিকআপ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনা পর ফায়ার সার্ভিসের টিম ঘটনাস্থল থেকে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়।
আহত যাত্রী আবুবকর হোসেন বলেন, কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড ছেড়ে আসার পরে বাসের গতি বেশি ছিল আবার সামনের দিক থেকে আসা মাছ বোঝাই পিকআপের গতিও অনেক বেশি ছিল। হঠাৎ মাঝখান দিয়ে একটি মোটরসাইকেল ক্রস করছিল। মোটরসাইকেলের চালককে বাঁচাতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় কফি হাউসের মালিক শেখ নুরুল আলম বলেন, এই জায়গার রাস্তাটা বাঁকা হওয়ায় দ্রুতগতিতে কোনো যানবাহন ক্রস করলে প্রায় দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সংঘর্ষে পিকআপ পাশের ঐশী গ্লাস হাউস দোকানের সামনে আছড়ে পড়ে। এতে দোকানের কয়েক লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন মৃধা বলেন, তুলসীডাঙ্গা এলাকায় বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে যারা আহত হয়েছে তাদের উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ বিষয়ে কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তা অপু বলেন, দুর্ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে