কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর (যশোর)
বিকেল হতেই একে একে ছাগল নিয়ে মাঠে প্রবেশ করতে থাকেন মালিকেরা। চেনার সুবিধার্থে ছাগলগুলোকে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয় কাগজ। সেখানে সিরিয়াল নম্বর ও ছাগলের মালিকের নাম লেখা। কেননা, কিছুক্ষণ পরই তাদের নিয়ে শুরু হবে দৌড় প্রতিযোগিতা।
এলাকাবাসীকে বিনোদন দিতে আজ শুক্রবার এমন ব্যতিক্রমী আয়োজন করা হয় যশোরের কেশবপুরে। উপজেলার আটন্ডা যুবসমাজের আয়োজনে পোষা ছাগলের এমন প্রতিযোগিতা দেখতে দুপুরের পরপরই স্থানীয় মাঠে ভিড় করেন নারী-পুরুষ শিশুসহ শত শত উৎসুক মানুষ। পাঁচ ধাপে প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় দেয়াল ঘড়ি, সাবান, বই, খাতা ও কলম।
ওই এলাকায় প্রতিযোগিতা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় এলাকার অন্তত ৩০টি পোষা ছাগল।
উপজেলার আটন্ডা এলাকার হাসিবুল হাসান শান্ত এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজ সেবক ফেরদৌস রহমান।
ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতা দেখতে আসা উপজেলা শ্রীফলা গ্রামের সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবারই প্রথম ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতা দেখলাম। খুবই ভালো লেগেছে।’
উপজেলার লক্ষ্মীনাথকাটি গ্রামের সাঈদুর রহমান বলেন, গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী অনেক আয়োজন হারিয়ে যেতে বসেছে। মানুষকে বিনোদন দেওয়ার জন্য এমন আয়োজন ধরে রাখতে প্রয়োজন সম্মিলিত উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে ছাগলের মালিকদের উপস্থিতিতে স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তায় পাঁচটি ধাপে ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়। প্রতিযোগিতায় সাইফুল্লাহ ইসলামের ছাগল প্রথম, আব্দুর রহিমের দ্বিতীয় ও রিফাত হোসেনের ছাগল তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
বিজয়ী ছাগলের মালিকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। এসবের মধ্যে প্রথম পুরস্কার দেয়াল ঘড়ি দেওয়া হয়। এ ছাড়া সাবান, বই, খাতা ও কলমও ছিল পুরস্কারের তালিকায়।
আয়োজক কমিটির সভাপতি হাসিবুল হাসান শান্ত বলেন, ‘এলাকার মানুষকে বিনোদন দেওয়ার জন্য এমন ব্যতিক্রম ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ভবিষ্যতেও এলাকাবাসীকে বিনোদন দিতে এমন আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
বিকেল হতেই একে একে ছাগল নিয়ে মাঠে প্রবেশ করতে থাকেন মালিকেরা। চেনার সুবিধার্থে ছাগলগুলোকে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হয় কাগজ। সেখানে সিরিয়াল নম্বর ও ছাগলের মালিকের নাম লেখা। কেননা, কিছুক্ষণ পরই তাদের নিয়ে শুরু হবে দৌড় প্রতিযোগিতা।
এলাকাবাসীকে বিনোদন দিতে আজ শুক্রবার এমন ব্যতিক্রমী আয়োজন করা হয় যশোরের কেশবপুরে। উপজেলার আটন্ডা যুবসমাজের আয়োজনে পোষা ছাগলের এমন প্রতিযোগিতা দেখতে দুপুরের পরপরই স্থানীয় মাঠে ভিড় করেন নারী-পুরুষ শিশুসহ শত শত উৎসুক মানুষ। পাঁচ ধাপে প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার হিসেবে দেওয়া হয় দেয়াল ঘড়ি, সাবান, বই, খাতা ও কলম।
ওই এলাকায় প্রতিযোগিতা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় এলাকার অন্তত ৩০টি পোষা ছাগল।
উপজেলার আটন্ডা এলাকার হাসিবুল হাসান শান্ত এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজ সেবক ফেরদৌস রহমান।
ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতা দেখতে আসা উপজেলা শ্রীফলা গ্রামের সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবারই প্রথম ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতা দেখলাম। খুবই ভালো লেগেছে।’
উপজেলার লক্ষ্মীনাথকাটি গ্রামের সাঈদুর রহমান বলেন, গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী অনেক আয়োজন হারিয়ে যেতে বসেছে। মানুষকে বিনোদন দেওয়ার জন্য এমন আয়োজন ধরে রাখতে প্রয়োজন সম্মিলিত উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে ছাগলের মালিকদের উপস্থিতিতে স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তায় পাঁচটি ধাপে ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতা সম্পন্ন হয়। প্রতিযোগিতায় সাইফুল্লাহ ইসলামের ছাগল প্রথম, আব্দুর রহিমের দ্বিতীয় ও রিফাত হোসেনের ছাগল তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
বিজয়ী ছাগলের মালিকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। এসবের মধ্যে প্রথম পুরস্কার দেয়াল ঘড়ি দেওয়া হয়। এ ছাড়া সাবান, বই, খাতা ও কলমও ছিল পুরস্কারের তালিকায়।
আয়োজক কমিটির সভাপতি হাসিবুল হাসান শান্ত বলেন, ‘এলাকার মানুষকে বিনোদন দেওয়ার জন্য এমন ব্যতিক্রম ছাগলের দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ভবিষ্যতেও এলাকাবাসীকে বিনোদন দিতে এমন আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ৭৫টি ওয়ার্ডে একযোগে কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণ কার্যক্রম সরেজমিন দেখতে কলাবাগান শিশু পার্ক সংলগ্ন সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
৫ মিনিট আগে১৩ ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার মেঘনা ফেরিঘাটে অটোরিকশা নদীতে পড়ে নিখোঁজ দুই যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেঘনা নদী থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে