কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করে সাতক্ষীরা-১ আসনের (তালা-কলারোয়া) সাবেক সংসদ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সিনিয়র সহসভাপতি আলহাজ বীর মুক্তিযোদ্ধা বি এম নজরুল ইসলামের (৭৫) জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌর সদরের সরকারি জিকেএমকে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শ্যামলী স্পেশালাইজড হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত) ওসি নাসির উদ্দীন মৃধার নেতৃত্বে জেলা পুলিশ লাইনের চৌকস টিম মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা বি এম নজরুল ইসলামের স্মরণে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। পরে একই স্থানে জানাজা পরিচালনা করেন উপজেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল বারী। মরহুমের রুহের আত্মার মাগফিরাত কামনায় জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজারো মানুষ জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। জানাজা শেষে কলারোয়া পৌর সদরের গদখালী ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিজ বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বি এম নজরুল ইসলাম উপজেলার ১০ নম্বর কুশোডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের রায়টা গ্রামের মৃত রাজাউল্লাহ বিশ্বাসের ছেলে।
জানাজার আগে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলিমুর রহমানের সঞ্চালনায় এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন তালা-কলারোয়া-সাতক্ষীরা-১ আসনের সাংসদ অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ কে এম ফজলুল হক, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক হারুন আর রশীদ, কলারোয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক অধ্যক্ষ এম এ ফারুক হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু, তালা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ঘোষ সনদ কুমার, তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম, কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শামিমুজ্জামান টিপুসহ জেলা-উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী ও মুসুল্লিরা।
রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করে সাতক্ষীরা-১ আসনের (তালা-কলারোয়া) সাবেক সংসদ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সিনিয়র সহসভাপতি আলহাজ বীর মুক্তিযোদ্ধা বি এম নজরুল ইসলামের (৭৫) জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় সাতক্ষীরার কলারোয়া পৌর সদরের সরকারি জিকেএমকে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শ্যামলী স্পেশালাইজড হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে তাঁর মৃত্যু হয়।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ভারপ্রাপ্ত) ওসি নাসির উদ্দীন মৃধার নেতৃত্বে জেলা পুলিশ লাইনের চৌকস টিম মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা বি এম নজরুল ইসলামের স্মরণে গার্ড অব অনার প্রদান করেন। পরে একই স্থানে জানাজা পরিচালনা করেন উপজেলা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল বারী। মরহুমের রুহের আত্মার মাগফিরাত কামনায় জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজারো মানুষ জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। জানাজা শেষে কলারোয়া পৌর সদরের গদখালী ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিজ বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বি এম নজরুল ইসলাম উপজেলার ১০ নম্বর কুশোডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের রায়টা গ্রামের মৃত রাজাউল্লাহ বিশ্বাসের ছেলে।
জানাজার আগে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলিমুর রহমানের সঞ্চালনায় এক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন তালা-কলারোয়া-সাতক্ষীরা-১ আসনের সাংসদ অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ কে এম ফজলুল হক, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক হারুন আর রশীদ, কলারোয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক অধ্যক্ষ এম এ ফারুক হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু, তালা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ঘোষ সনদ কুমার, তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম, কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শামিমুজ্জামান টিপুসহ জেলা-উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী ও মুসুল্লিরা।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৯ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৬ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে