বাগেরহাট ও ফকিরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ফকিরহাটে জাল–জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের মামলায় কারামতিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এ বি এম আব্দুল মান্নানকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার তিনি অর্থ আত্মসাতের মামলায় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বাগেরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওসমান গনি তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী কাজী ইয়াছিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিবিআইয়ের তদন্তে জাল-জালিয়াতি ও ভুয়া ভাউচার তৈরির বিষয়ে সত্যতা পাওয়ায় আদালত তাঁর বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। পরে ওয়ারেন্টও জারি হয় অধ্যক্ষের নামে। আজকে জামিন নিতে আসলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ২০১৭-১৮ এবং ১৮-১৯ অর্থবছরে কারামতিয়া এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের ব্যয় বাবদ এতিমখানার ব্যাংক হিসাবে ১ লাখ ১৯ হাজার ২৫০ টাকা প্রদান করা হয়। আসলে ওই সময়ে এতিমখানায় কোনো এতিম ছিল না। অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ সমাজসেবা অধিদপ্তরে ভুয়া বিল-ভাউচার জমা দিয়েছেন, এমন অভিযোগ এনে ২০১৯ সালে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন ফকিরহাট উপজেলার মোল্লা আনিসুর রহমান রাসেল নামে এক ব্যক্তি।
আদালত অভিযোগটি আমলে নিয়ে ফকিরহাট থানার পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্ত করে ফকিরহাট থানা-পুলিশ বাদীর অভিযোগ সত্য নয়, মর্মে আদালতে প্রতিবেদন দেন। পরবর্তীতে বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বাগেরহাটকে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ভুয়া ও জাল ভাউচার তৈরি হয়েছে মর্মে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দেয় বাগেরহাট পিবিআই। এই তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে আদালত মামলার একমাত্র আসামি অধ্যক্ষ এ বি এম আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন নেন। জামিন শেষে আজ নিম্ন আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবী কাজী ইয়াছিন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ আলমগীর হোসেন মুকুল ও আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আব্দুল ওয়াদুদ।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে জাল–জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের মামলায় কারামতিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এ বি এম আব্দুল মান্নানকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার তিনি অর্থ আত্মসাতের মামলায় আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বাগেরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওসমান গনি তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী কাজী ইয়াছিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিবিআইয়ের তদন্তে জাল-জালিয়াতি ও ভুয়া ভাউচার তৈরির বিষয়ে সত্যতা পাওয়ায় আদালত তাঁর বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। পরে ওয়ারেন্টও জারি হয় অধ্যক্ষের নামে। আজকে জামিন নিতে আসলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ২০১৭-১৮ এবং ১৮-১৯ অর্থবছরে কারামতিয়া এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের ব্যয় বাবদ এতিমখানার ব্যাংক হিসাবে ১ লাখ ১৯ হাজার ২৫০ টাকা প্রদান করা হয়। আসলে ওই সময়ে এতিমখানায় কোনো এতিম ছিল না। অর্থ আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ সমাজসেবা অধিদপ্তরে ভুয়া বিল-ভাউচার জমা দিয়েছেন, এমন অভিযোগ এনে ২০১৯ সালে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন ফকিরহাট উপজেলার মোল্লা আনিসুর রহমান রাসেল নামে এক ব্যক্তি।
আদালত অভিযোগটি আমলে নিয়ে ফকিরহাট থানার পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্ত করে ফকিরহাট থানা-পুলিশ বাদীর অভিযোগ সত্য নয়, মর্মে আদালতে প্রতিবেদন দেন। পরবর্তীতে বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বাগেরহাটকে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ভুয়া ও জাল ভাউচার তৈরি হয়েছে মর্মে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দেয় বাগেরহাট পিবিআই। এই তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে আদালত মামলার একমাত্র আসামি অধ্যক্ষ এ বি এম আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন নেন। জামিন শেষে আজ নিম্ন আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবী কাজী ইয়াছিন ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ আলমগীর হোসেন মুকুল ও আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন আব্দুল ওয়াদুদ।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে