মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে ইগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ইয়াকুব আলীর তিন সমর্থককে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার কুয়াদা বাজারে তাঁদের মারধর করা হয়। এ ঘটনায় নৌকা প্রতীকের এক কর্মীকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
মারধরের শিকার তিনজন হলেন কুয়াদা এলাকার সাবেক যুবলীগ নেতা নজরুল ইসলাম সরদার, লিটন হোসেন ও মকলেস উদ্দিন। এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
খবর পেয়ে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম মেহেদী মাসুদ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
মারধরের শিকার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কুয়াদা বাজারে আমার দোকান ঘরে ইগল প্রতীকের নির্বাচনী অফিস হয়েছে। মকলেস অফিস পরিচালনার দায়িত্বে আছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নৌকা প্রতীকের কর্মী আসিফ কয়েকজনকে নিয়ে মকলেসের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ায়। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে আবারও বাগ্বিতণ্ডা হলে আসিফ তাঁকে চড়থাপ্পড় মারে। আমি প্রতিবাদ করলে আসিফ আমাকে ঘুষি মারে। এ ঘটনা দেখে লিটন এগিয়ে এলে তাঁকেও চড়থাপ্পড় মারে আসিফ।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এরপর আমি পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে থানা থেকে পুলিশ আসে।’
উপজেলা যুবলীগের সদস্য মনজুর আক্তার বলেন, ‘আসিফ যুবলীগের কর্মী। মকলেস বিএনপির সমর্থক। সে ইগলের অফিস করায় বাগ্বিতণ্ডার জেরে আসিফ তাঁকে দুটি চড় মেরেছে। পরে লিটন এগিয়ে গেলে সেও মার খেয়েছে। নজরুল ভাই সিনিয়র মানুষ। আসিফ তাঁকে মারেনি। ঠেকাতে গিয়ে হয়তো তিনি আঘাত পেয়ে থাকতে পারেন। নির্বাচনের আগমুহূর্তে আসিফ এটা ঠিক করেনি। তার এমন কাণ্ডে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।’
ইগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ইয়াকুব আলী এ বিষয়ে বলেন, ‘আমার তিন সমর্থক মারধরের শিকার হয়েছেন। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছি। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
তবে এ বিষয়ে নৌকা প্রতীকের কর্মী আসিফ হোসেনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম মেহেদী মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যশোরের মনিরামপুরে ইগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ইয়াকুব আলীর তিন সমর্থককে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার কুয়াদা বাজারে তাঁদের মারধর করা হয়। এ ঘটনায় নৌকা প্রতীকের এক কর্মীকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
মারধরের শিকার তিনজন হলেন কুয়াদা এলাকার সাবেক যুবলীগ নেতা নজরুল ইসলাম সরদার, লিটন হোসেন ও মকলেস উদ্দিন। এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
খবর পেয়ে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম মেহেদী মাসুদ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
মারধরের শিকার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কুয়াদা বাজারে আমার দোকান ঘরে ইগল প্রতীকের নির্বাচনী অফিস হয়েছে। মকলেস অফিস পরিচালনার দায়িত্বে আছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নৌকা প্রতীকের কর্মী আসিফ কয়েকজনকে নিয়ে মকলেসের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ায়। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে স্থানীয় একটি চায়ের দোকানে আবারও বাগ্বিতণ্ডা হলে আসিফ তাঁকে চড়থাপ্পড় মারে। আমি প্রতিবাদ করলে আসিফ আমাকে ঘুষি মারে। এ ঘটনা দেখে লিটন এগিয়ে এলে তাঁকেও চড়থাপ্পড় মারে আসিফ।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এরপর আমি পুলিশের জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে থানা থেকে পুলিশ আসে।’
উপজেলা যুবলীগের সদস্য মনজুর আক্তার বলেন, ‘আসিফ যুবলীগের কর্মী। মকলেস বিএনপির সমর্থক। সে ইগলের অফিস করায় বাগ্বিতণ্ডার জেরে আসিফ তাঁকে দুটি চড় মেরেছে। পরে লিটন এগিয়ে গেলে সেও মার খেয়েছে। নজরুল ভাই সিনিয়র মানুষ। আসিফ তাঁকে মারেনি। ঠেকাতে গিয়ে হয়তো তিনি আঘাত পেয়ে থাকতে পারেন। নির্বাচনের আগমুহূর্তে আসিফ এটা ঠিক করেনি। তার এমন কাণ্ডে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।’
ইগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ইয়াকুব আলী এ বিষয়ে বলেন, ‘আমার তিন সমর্থক মারধরের শিকার হয়েছেন। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছি। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
তবে এ বিষয়ে নৌকা প্রতীকের কর্মী আসিফ হোসেনের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ বি এম মেহেদী মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৪ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৪ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৫ ঘণ্টা আগে