যশোর প্রতিনিধি
‘ক্যাম্পাসে আমাদের একটি আলাদা ফ্রেন্ড সার্কেল ছিল। ক্লাস-পরীক্ষার ফাঁকে এই মাঠে কত খেলা করেছি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা ও খেলা করতে যেয়ে দেরি করে বাসায় ফেরাতে কত মার খেয়েছি। স্কুলের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে আমাদের পদচারণা ছিল না। সেই সব চত্বরগুলো আজও ঘুরে দেখেছি। তারুণ্যদীপ্ত অতীতের সোনালি দিনগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্যই সব বন্ধুদের নিয়ে আজ এখানে মিলিত হয়েছি।’
আজ শনিবার শীতের সকালে যশোর জিলা স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এসে আবেগাপ্লুত হয়ে কথাগুলো বলছিলেন ১৯৬০ সালের এসএসসি ব্যাচের মেজর জেনারেল (অব.) জামিল ডি এহসান। শুধু জামিল নন, অনেকেই শৈশবের বন্ধু-বান্ধব ও সহপাঠীদের কাছে পেয়ে মেতেছিলেন অতীতকে ছুঁয়ে দেখার উচ্ছ্বাসে।
নবীন-প্রবীণ এক প্রাণ—স্লোগানকে সামনে রেখে যশোর জিলা স্কুলের ১৮৬ বছর উদ্যাপন ও প্রাক্তন ছাত্র পুনর্মিলনী উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী মিলনমেলার আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদারসহ অতিথিবৃন্দরা ১৮৬টি বেলুন উড়িয়ে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। যশোর জিলা স্কুল প্রাক্তন ছাত্র সমিতি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আজ অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিনে চলছে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান।
সকাল সাড়ে ৮টা থেকেই জড়ো হতে থাকেন জিলা স্কুলের সাবেক ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে মিলনমেলায় পরিণত হয় জিলা স্কুলের মাঠটি। অনেকেই এসেছিলেন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। তাঁদের আগমনে উৎসবে মেতে উঠে পুরো মাঠ। বিভিন্ন বুথ থেকে টি শার্টসহ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে নির্ধারিত বিভিন্ন উপহার গ্রহণ করেন সবাই।
এরপর বিভিন্ন ব্যাচ ভাগ ভাগ হয়ে বাহারি সাজ, বাঁশি রঙিন বেলুন হাতে নিয়ে বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নেচে গেয়ে স্লোগানে শোভাযাত্রায় অংশ নেয় নবীন-প্রবীণ শিক্ষার্থীরা। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর উচ্চ শব্দে বাজতে থাকে ‘আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’ গানটির সুরে নবীন-প্রবীণরা নাচতে শুরু করেন।
আজ সকালে সরেজমিন দেখা যায়, জিলা স্কুলের মাঠে টানানো হয়েছে শামিয়ানা। বসানো হয়েছে বিশাল মঞ্চ। আলোকসজ্জায় সেজেছে পুরো উৎসবস্থল। মাঠের একপাশে রয়েছে পিঠার স্টল। পুরোনো বন্ধুদের কাছে পেয়ে কেউ কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত। একে অন্যকে বুকে জড়িয়ে ধরছেন কেউ। কেউ খুলেছেন গল্পের ঝাঁপি। নতুন প্রবীণ শিক্ষার্থীরা এই অনুষ্ঠানে এসে যেন ফিরে গিয়েছিলেন সেই ছোটবেলার সোনালি দিনগুলোতে।
অনুষ্ঠানে সরকারি-বেসরকারি উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, অধ্যাপক, চিকিৎসক এককথায় সবাই ছিলেন। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ এসেছেন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে। ছোটবেলার স্কুলের ক্লাসরুম আর বারান্দায় চোখ বুলিয়ে এ সময় অনেকেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। চলে আড্ডা, ছবি তোলা, গানের তালেতালে নাচ আর হই হুল্লোড়।
মিলনমেলায় অংশ নিয়ে জিলা স্কুলে কাটানো স্মৃতিচারণ করে যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের সহকারী অধ্যাপক হামিদুল হক বলেন, ‘বহু বছর পর বিদ্যালয়ের পরিচিত মুখগুলো একসঙ্গে আজ। ছোটবেলার সেই রঙিন দিনগুলো বারবার মনে পড়ছে। এই মিলনমেলা যেন আমাদের সামনে এগিয়ে চলার শক্তি আরও দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।’
স্মৃতিচারণ করে ১৯৬০ ব্যাচের গোলাম ফারুক বলেন, ‘অনেক বয়স হয়ে গেছে। জানি না কত দিন আর বাঁচব। এমন আয়োজন যেন আমাকে আরও বেশি দিন বাঁচিয়ে রাখার প্রেরণা জোগাল।’
যশোর মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডা. আলাউদ্দিন আল মামুন স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘এ আয়োজন ঘিরে যে প্রাণের স্পন্দন তৈরি হয়েছে, সেটি যেন আমাকেও স্পর্শ করছে। এমন আয়োজন জিলা স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করেছে। এ বন্ধন যেন ভবিষ্যতেও অটুট থাকে।’
সেনা কর্মকর্তা নজরুল হামিদ তিনি তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে এসেছেন। মাঠ ঘুরে ঘুরে সাবেক শিক্ষার্থীদের দেখছেন, আনন্দ করছেন। তিনি জানান, ‘প্রাণের এ স্কুলে সব সময় মনটা পড়ে থাকে। স্মৃতিগুলো চোখের সামনে ভেসে আসে। আজ যখন সাবেক শিক্ষার্থীদের দেখছি, খুব ভালো লাগছে।’
যশোর জিলা স্কুল প্রাক্তন ছাত্র সমিতির সভাপতি এ জেড এম সালেক জানান, অনুষ্ঠানে সেনা কর্মকর্তা, আইনজীবীসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত দুই হাজার বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্র ও তাঁদের স্বজনেরা অংশ নিয়েছেন। আজ দুদিনব্যাপী এই মিলনমেলার আজ শেষ দিনে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান। স্মৃতিচারণা, আড্ডা, প্রাক্তন শিক্ষক সংবর্ধনা ও বর্তমান শিক্ষক পরিচিতি, বৃত্তি প্রদান, পৃষ্ঠপোষক সম্মাননা, র্যাফেল ড্র, আতশবাজি। রাতে সাংস্কৃতিক পর্বে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় ব্যান্ড মাইল্স্ সংগীত পরিবেশন করবেন।
‘ক্যাম্পাসে আমাদের একটি আলাদা ফ্রেন্ড সার্কেল ছিল। ক্লাস-পরীক্ষার ফাঁকে এই মাঠে কত খেলা করেছি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা ও খেলা করতে যেয়ে দেরি করে বাসায় ফেরাতে কত মার খেয়েছি। স্কুলের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে আমাদের পদচারণা ছিল না। সেই সব চত্বরগুলো আজও ঘুরে দেখেছি। তারুণ্যদীপ্ত অতীতের সোনালি দিনগুলোতে ফিরে যাওয়ার জন্যই সব বন্ধুদের নিয়ে আজ এখানে মিলিত হয়েছি।’
আজ শনিবার শীতের সকালে যশোর জিলা স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে এসে আবেগাপ্লুত হয়ে কথাগুলো বলছিলেন ১৯৬০ সালের এসএসসি ব্যাচের মেজর জেনারেল (অব.) জামিল ডি এহসান। শুধু জামিল নন, অনেকেই শৈশবের বন্ধু-বান্ধব ও সহপাঠীদের কাছে পেয়ে মেতেছিলেন অতীতকে ছুঁয়ে দেখার উচ্ছ্বাসে।
নবীন-প্রবীণ এক প্রাণ—স্লোগানকে সামনে রেখে যশোর জিলা স্কুলের ১৮৬ বছর উদ্যাপন ও প্রাক্তন ছাত্র পুনর্মিলনী উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী মিলনমেলার আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদারসহ অতিথিবৃন্দরা ১৮৬টি বেলুন উড়িয়ে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। যশোর জিলা স্কুল প্রাক্তন ছাত্র সমিতি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আজ অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিনে চলছে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান।
সকাল সাড়ে ৮টা থেকেই জড়ো হতে থাকেন জিলা স্কুলের সাবেক ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে মিলনমেলায় পরিণত হয় জিলা স্কুলের মাঠটি। অনেকেই এসেছিলেন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। তাঁদের আগমনে উৎসবে মেতে উঠে পুরো মাঠ। বিভিন্ন বুথ থেকে টি শার্টসহ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে নির্ধারিত বিভিন্ন উপহার গ্রহণ করেন সবাই।
এরপর বিভিন্ন ব্যাচ ভাগ ভাগ হয়ে বাহারি সাজ, বাঁশি রঙিন বেলুন হাতে নিয়ে বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নেচে গেয়ে স্লোগানে শোভাযাত্রায় অংশ নেয় নবীন-প্রবীণ শিক্ষার্থীরা। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রাটি শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর উচ্চ শব্দে বাজতে থাকে ‘আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’ গানটির সুরে নবীন-প্রবীণরা নাচতে শুরু করেন।
আজ সকালে সরেজমিন দেখা যায়, জিলা স্কুলের মাঠে টানানো হয়েছে শামিয়ানা। বসানো হয়েছে বিশাল মঞ্চ। আলোকসজ্জায় সেজেছে পুরো উৎসবস্থল। মাঠের একপাশে রয়েছে পিঠার স্টল। পুরোনো বন্ধুদের কাছে পেয়ে কেউ কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত। একে অন্যকে বুকে জড়িয়ে ধরছেন কেউ। কেউ খুলেছেন গল্পের ঝাঁপি। নতুন প্রবীণ শিক্ষার্থীরা এই অনুষ্ঠানে এসে যেন ফিরে গিয়েছিলেন সেই ছোটবেলার সোনালি দিনগুলোতে।
অনুষ্ঠানে সরকারি-বেসরকারি উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তা, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, অধ্যাপক, চিকিৎসক এককথায় সবাই ছিলেন। প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ এসেছেন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে। ছোটবেলার স্কুলের ক্লাসরুম আর বারান্দায় চোখ বুলিয়ে এ সময় অনেকেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। চলে আড্ডা, ছবি তোলা, গানের তালেতালে নাচ আর হই হুল্লোড়।
মিলনমেলায় অংশ নিয়ে জিলা স্কুলে কাটানো স্মৃতিচারণ করে যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের সহকারী অধ্যাপক হামিদুল হক বলেন, ‘বহু বছর পর বিদ্যালয়ের পরিচিত মুখগুলো একসঙ্গে আজ। ছোটবেলার সেই রঙিন দিনগুলো বারবার মনে পড়ছে। এই মিলনমেলা যেন আমাদের সামনে এগিয়ে চলার শক্তি আরও দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।’
স্মৃতিচারণ করে ১৯৬০ ব্যাচের গোলাম ফারুক বলেন, ‘অনেক বয়স হয়ে গেছে। জানি না কত দিন আর বাঁচব। এমন আয়োজন যেন আমাকে আরও বেশি দিন বাঁচিয়ে রাখার প্রেরণা জোগাল।’
যশোর মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডা. আলাউদ্দিন আল মামুন স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘এ আয়োজন ঘিরে যে প্রাণের স্পন্দন তৈরি হয়েছে, সেটি যেন আমাকেও স্পর্শ করছে। এমন আয়োজন জিলা স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করেছে। এ বন্ধন যেন ভবিষ্যতেও অটুট থাকে।’
সেনা কর্মকর্তা নজরুল হামিদ তিনি তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে এসেছেন। মাঠ ঘুরে ঘুরে সাবেক শিক্ষার্থীদের দেখছেন, আনন্দ করছেন। তিনি জানান, ‘প্রাণের এ স্কুলে সব সময় মনটা পড়ে থাকে। স্মৃতিগুলো চোখের সামনে ভেসে আসে। আজ যখন সাবেক শিক্ষার্থীদের দেখছি, খুব ভালো লাগছে।’
যশোর জিলা স্কুল প্রাক্তন ছাত্র সমিতির সভাপতি এ জেড এম সালেক জানান, অনুষ্ঠানে সেনা কর্মকর্তা, আইনজীবীসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত দুই হাজার বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্র ও তাঁদের স্বজনেরা অংশ নিয়েছেন। আজ দুদিনব্যাপী এই মিলনমেলার আজ শেষ দিনে দিনব্যাপী অনুষ্ঠান। স্মৃতিচারণা, আড্ডা, প্রাক্তন শিক্ষক সংবর্ধনা ও বর্তমান শিক্ষক পরিচিতি, বৃত্তি প্রদান, পৃষ্ঠপোষক সম্মাননা, র্যাফেল ড্র, আতশবাজি। রাতে সাংস্কৃতিক পর্বে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় ব্যান্ড মাইল্স্ সংগীত পরিবেশন করবেন।
দিনরাত আলু নিয়ে হিমাগারে অপেক্ষা। তারপরও সেখানে রাখা যাচ্ছে না। বুকিং কার্ড থাকলেও আলু নিয়ে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে কৃষককে। হিমাগারের অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় দালাল ও ফড়িয়াদের সঙ্গে আঁতাত করে ব্যবসায়ীরা অগ্রিম আলু সংরক্ষণের কার্ড হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ মিনিট আগেরোগী ভর্তি, তাঁর জন্য শয্যার ব্যবস্থা, রোগীর প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা, শয্যা পেলে মেঝে থাকার ব্যবস্থা—সবকিছুই হয়ে থাকে দালালকে টাকা দেওয়ার বিনিময়ে। হাসপাতালে নিয়মিত ঘটে চুরির ঘটনাও। এসব নিয়ে কথা বলতে গেলে হাসপাতালের নার্সরাও হয়রানির শিকার হন।
১০ মিনিট আগেসরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে রাজশাহী টেক্সটাইল মিলসের স্বত্ব লাভের পরই গাছ কাটতে শুরু করেছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। গত কয়েক দিনে বিভিন্ন প্রজাতির শতাধিক গাছ কাটা হয়েছে। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ রাজশাহীর বিশিষ্টজনেরা। গতকাল সোমবার সকালে এই কারখানার সামনে তাঁরা মানববন্ধন করেছেন।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে গতকাল সোমবার আগুন লাগে। পৌনে ১ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। আগুনে ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
১৮ মিনিট আগে