খুবি প্রতিনিধি
গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড-২০২০ ও ২০২১ পেয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সাত শিক্ষক। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবনের সম্মেলনকক্ষে গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ওই সাত শিক্ষককে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। অ্যাওয়ার্ডে ২০২০ সালের জন্য চারজন এবং ২০২১ সালের জন্য তিনজন শিক্ষক মনোনীত হয়েছেন।
২০২০ সালের জন্য মনোনীত শিক্ষকেরা হলেন গণিত ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বিশ্বাস, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি (ফউটে) ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান, বাংলা ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. রুবেল আনছার ও অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের প্রভাষক সৈয়দ আফরোজ কেরামত।
২০২১ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ-আল নাহিদ, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি (ফউটে) ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম ও ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ডিসিপ্লিনের প্রভাষক মো. আশফিকুর রহমান।
অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘শিক্ষকদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড চালু করা একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তবে মানুষ কাজ করে নেশায়, স্বীকৃতির জন্য নয়। গবেষণা ঠিক সেই রকম। গবেষণার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা ও সাধনার দরকার হয়। তবে উৎসাহ বৃদ্ধিতে কাজের স্বীকৃতি প্রয়োজন। স্বীকৃতি মানুষকে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে, উদ্যমকে বাড়িয়ে দেয়। এটি দেখে অন্যরাও গবেষণায় আরও বেশি উৎসাহিত হয়। এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এটি প্রেরণা জোগায়।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা ও গবেষণায় উন্নীত করতে গৃহীত পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মান উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যেতেও কাজ করা হচ্ছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ভবিষ্যতে এপিএর স্কোর না বাড়লে আমরা পর্যাপ্ত বাজেট পাব না।’
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, ‘এই অ্যাওয়ার্ডের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে। আমরাও প্রশাসনের পক্ষ থেকে গবেষণায় সাধ্যমতো সহযোগিতা করব। তবে শুধু ইউজিসি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আন্তর্জাতিক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান থেকে গবেষণার অর্থসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।’
বক্তব্যের শুরুতে অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক শিক্ষককে ৫০ হাজার টাকার একটি চেক, একটি সনদপত্র ও একটি মেডেল প্রদান করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।
গবেষণা সেলের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. কাজী মোহাম্মদ দিদারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস, গবেষণা সেলের যুগ্ম পরিচালক অধ্যাপক ড. লস্কর এরশাদ আলী, সেলের যুগ্ম পরিচালক প্রফেসর ড. তুহিন রায়, প্রফেসর ড. মো. হায়দার আলী বিশ্বাস, প্রভাষক মো. আশফিকুর রহমান, বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, প্রভোস্ট, পরিচালকেরা।
গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড-২০২০ ও ২০২১ পেয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সাত শিক্ষক। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবনের সম্মেলনকক্ষে গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ওই সাত শিক্ষককে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। অ্যাওয়ার্ডে ২০২০ সালের জন্য চারজন এবং ২০২১ সালের জন্য তিনজন শিক্ষক মনোনীত হয়েছেন।
২০২০ সালের জন্য মনোনীত শিক্ষকেরা হলেন গণিত ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বিশ্বাস, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি (ফউটে) ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান, বাংলা ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. রুবেল আনছার ও অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের প্রভাষক সৈয়দ আফরোজ কেরামত।
২০২১ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ-আল নাহিদ, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি (ফউটে) ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম ও ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ডিসিপ্লিনের প্রভাষক মো. আশফিকুর রহমান।
অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘শিক্ষকদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড চালু করা একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তবে মানুষ কাজ করে নেশায়, স্বীকৃতির জন্য নয়। গবেষণা ঠিক সেই রকম। গবেষণার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা ও সাধনার দরকার হয়। তবে উৎসাহ বৃদ্ধিতে কাজের স্বীকৃতি প্রয়োজন। স্বীকৃতি মানুষকে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে, উদ্যমকে বাড়িয়ে দেয়। এটি দেখে অন্যরাও গবেষণায় আরও বেশি উৎসাহিত হয়। এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এটি প্রেরণা জোগায়।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা ও গবেষণায় উন্নীত করতে গৃহীত পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মান উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যেতেও কাজ করা হচ্ছে। আমাদের মনে রাখতে হবে, ভবিষ্যতে এপিএর স্কোর না বাড়লে আমরা পর্যাপ্ত বাজেট পাব না।’
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, ‘এই অ্যাওয়ার্ডের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে। আমরাও প্রশাসনের পক্ষ থেকে গবেষণায় সাধ্যমতো সহযোগিতা করব। তবে শুধু ইউজিসি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আন্তর্জাতিক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান থেকে গবেষণার অর্থসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে।’
বক্তব্যের শুরুতে অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক শিক্ষককে ৫০ হাজার টাকার একটি চেক, একটি সনদপত্র ও একটি মেডেল প্রদান করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন।
গবেষণা সেলের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. কাজী মোহাম্মদ দিদারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস, গবেষণা সেলের যুগ্ম পরিচালক অধ্যাপক ড. লস্কর এরশাদ আলী, সেলের যুগ্ম পরিচালক প্রফেসর ড. তুহিন রায়, প্রফেসর ড. মো. হায়দার আলী বিশ্বাস, প্রভাষক মো. আশফিকুর রহমান, বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, প্রভোস্ট, পরিচালকেরা।
গাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
৪ মিনিট আগেবিশ্ব হিজাব দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র্যালি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের ভিসি চত্বর থেকে র্যালিটি শুরু হয়। টিএসসি হয়ে রাসেল টাওয়ার ঘুরে আবারও রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে এটি শেষ হয়। এরপর সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
২২ মিনিট আগেঅবৈধপথে ইতালি যাওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে গিয়ে ফরিদপুরের দুই যুবককে হত্যার ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরিবারের অভিযোগ, ইতালি যাওয়ার জন্য প্রত্যেক পরিবার দালাল চক্রকে ১৬ লাখ টাকা দেয়। কিন্তু সেই টাকা লিবিয়ার মাফিয়াদের দেওয়া হয়নি বলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যা করে। হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা
৩২ মিনিট আগেকাগজ দিয়ে পরিবেশবান্ধব কলম তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার এক শিক্ষার্থী। তাঁর নাম মো. আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার সেকান্দারখালী গ্রামের মো. মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং আমতলী এমইউ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। জানা গেছে, প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে শিক্ষার্থী আমিরুল এই উদ্যোগ নিয়েছেন। ক
৪৪ মিনিট আগে