খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা সদর থানার সামনে স্টার হোটেলের একটি কক্ষ থেকে তৌহিদুর রহমান তুহিন (৩৫) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই যুবকের বাড়ি লবণচরা থানাধীন মতিয়াখালী পঞ্চম গলি এলাকায়।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার সুদর্শন কুমার রায়।
পুলিশের উপকমিশনার বলেন, আজ বেলা ১১টার দিকে তুহিন এক নারীকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে হোটেল স্টারের চতুর্থ তলার ৪০১ নম্বর কক্ষটি ভাড়া নেন। ওই নারী কিছুক্ষণ কক্ষে অবস্থান করে বাইরে চলে যান। বিকেল ৫টার দিকে তুহিনের স্ত্রী স্বামীকে খুঁজতে ওই হোটেলের কক্ষের দরজায় কড়া নাড়তে থাকেন।
ভেতর থেকে কোনো সাড়াশব্দ না হওয়ায় তাঁর মনে সন্দেহ জাগে। পরে তিনি খুলনা সদর থানা-পুলিশকে বিষয়টি অবগত করেন। রাত সোয়া ৮টার দিকে পুলিশের উপস্থিতিতে হোটেলের স্টাফরা দরজার ছিটকিনি ভেঙে ফেলেন। দেখা যায়, তুহিনের দেহ ঘরের ফ্লোরে পড়ে রয়েছে এবং তাঁর মুখ দিয়ে অনবরত ফেনা বের হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীকে নিয়ে তুহিনের হোটেলে ওঠার বিষয়টি স্ত্রী জেনে যান। পরে তুহিনের স্ত্রী সরাসরি হোটেলে চলে আসেন।
খুলনা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম বলেন, ‘খবর শুনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘটনার পর থেকে তুহিনের কথিত স্ত্রী লাপাত্তা। তার সন্ধানে নগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এটা হত্যাকাণ্ড নাকি অন্য কিছু—তদন্ত রিপোর্ট হাতে না এলে কোনো কিছু বলা সম্ভব নয়।’
খুলনা সদর থানার সামনে স্টার হোটেলের একটি কক্ষ থেকে তৌহিদুর রহমান তুহিন (৩৫) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই যুবকের বাড়ি লবণচরা থানাধীন মতিয়াখালী পঞ্চম গলি এলাকায়।
মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার সুদর্শন কুমার রায়।
পুলিশের উপকমিশনার বলেন, আজ বেলা ১১টার দিকে তুহিন এক নারীকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে হোটেল স্টারের চতুর্থ তলার ৪০১ নম্বর কক্ষটি ভাড়া নেন। ওই নারী কিছুক্ষণ কক্ষে অবস্থান করে বাইরে চলে যান। বিকেল ৫টার দিকে তুহিনের স্ত্রী স্বামীকে খুঁজতে ওই হোটেলের কক্ষের দরজায় কড়া নাড়তে থাকেন।
ভেতর থেকে কোনো সাড়াশব্দ না হওয়ায় তাঁর মনে সন্দেহ জাগে। পরে তিনি খুলনা সদর থানা-পুলিশকে বিষয়টি অবগত করেন। রাত সোয়া ৮টার দিকে পুলিশের উপস্থিতিতে হোটেলের স্টাফরা দরজার ছিটকিনি ভেঙে ফেলেন। দেখা যায়, তুহিনের দেহ ঘরের ফ্লোরে পড়ে রয়েছে এবং তাঁর মুখ দিয়ে অনবরত ফেনা বের হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীকে নিয়ে তুহিনের হোটেলে ওঠার বিষয়টি স্ত্রী জেনে যান। পরে তুহিনের স্ত্রী সরাসরি হোটেলে চলে আসেন।
খুলনা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম বলেন, ‘খবর শুনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘটনার পর থেকে তুহিনের কথিত স্ত্রী লাপাত্তা। তার সন্ধানে নগরীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এটা হত্যাকাণ্ড নাকি অন্য কিছু—তদন্ত রিপোর্ট হাতে না এলে কোনো কিছু বলা সম্ভব নয়।’
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে