কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
এবার কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের ১২ জন সদস্য। আজ বুধবার দুপুরে এ অভিযোগ করেন তাঁরা। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার দোড়া ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে লুটেপুটে খেতে না পারায় মিথ্যা অভিযোগ করছে বলে দাবি অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের।
জানা যায়, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ২ নম্বর দোড়া ইউনিয়ন পরিষদ। সম্প্রতি গঠিত হয়েছে এ পরিষদ। ওই পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বিশ্বাস। পরিষদে রয়েছেন তিনজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য, আর ৯ জন সাধারণ সদস্য। যার মধ্যে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলেছেন ১২ জনই। এঁরা হলেন ওই পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোছাম্মৎ হাসিনা খাতুন, মোছাম্মৎ জল্পনা খাতুন, মোছাম্মৎ হালিমা বেগম। সাধারণ সদস্যের মধ্যে রয়েছেন জিল্লুর রহমান, জনি ইসলাম, সবুজ আলী, জুল হক, রোকনুজ্জামান, শাহাজুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, আমিনুর রহমান, বাবুল রানা।
অভিযোগে ইউপি সদস্যরা বলছেন, চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বিশ্বাস করোনা মহামারির সময় ৮০০ কেজি চাল, টিআর এর ৩ লাখ টাকা, ১০ টাকা কেজি চালের কার্ডে অনিয়ম করেছেন।
তাঁরা আরও বলেন, এই চাল ইউনিয়নের হতদরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ করার কথা। চেয়ারম্যান সচিবের সহযোগিতায় ইউপি সদস্যদের কাছ থেকে মিথ্যা বলে রেজল্যুশনে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলতে গেলে চেয়ারম্যান তাঁদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন, এমন অভিযোগ ইউপি সদস্যদের। পরে কোনো উপায় না পেয়ে আজ বুধবার দুপুরে কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে তাঁরা লিখিত অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে দোড়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বিশ্বাস পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ‘ওই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এ ছাড়া কাবিখা-টিআরের টাকার কাজ ভাগাভাগি করা হয়েছে।’
চেয়ারম্যান বলেন, ‘অভিযোগে তাঁরা উল্লেখ করেছেন স্বেচ্ছাচারিতার কথা। এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। ‘‘এ ছাড়া মিথ্যা বলে রেজল্যুশনে স্বাক্ষর নিয়েছি’’- এটা কি সম্ভব! আর তাঁরা কী সব পাগল, যে বললে স্বাক্ষর করে দিয়েছেন।’
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘মূল কথা পরিষদ থেকে তাঁরা লুটেপুটে খেতে না পারায় এসব মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ করছেন আমার বিরুদ্ধে।’
এদিকে এর আগে গত ৬ মার্চ কোটচাঁদপুরের বলুহর ইউপির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একই ধরনে অভিযোগ করেছিলেন ওই পরিষদের ৯ জন সদস্য। যা কয়েক দিন থেকে মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
তবে বিষয়টি এখনো মেটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন কোটচাঁদপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. দেলোয়ার হোসেন। এ বিষয়ে ইউএনও বলেন, বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার বসা হয়েছিল। সবার কাছ থেকে শোনা হয়েছে। তবে এখানো সমাধান হয়নি।
ইউএনও আরও বলেন, ‘আজ বুধবার দুপুরের একই ধরনের অভিযোগ তুলেছেন দোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা। এটা আমি জেনেছি। পরে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এবার কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের ১২ জন সদস্য। আজ বুধবার দুপুরে এ অভিযোগ করেন তাঁরা। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার দোড়া ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে লুটেপুটে খেতে না পারায় মিথ্যা অভিযোগ করছে বলে দাবি অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের।
জানা যায়, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার ২ নম্বর দোড়া ইউনিয়ন পরিষদ। সম্প্রতি গঠিত হয়েছে এ পরিষদ। ওই পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বিশ্বাস। পরিষদে রয়েছেন তিনজন সংরক্ষিত মহিলা সদস্য, আর ৯ জন সাধারণ সদস্য। যার মধ্যে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলেছেন ১২ জনই। এঁরা হলেন ওই পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোছাম্মৎ হাসিনা খাতুন, মোছাম্মৎ জল্পনা খাতুন, মোছাম্মৎ হালিমা বেগম। সাধারণ সদস্যের মধ্যে রয়েছেন জিল্লুর রহমান, জনি ইসলাম, সবুজ আলী, জুল হক, রোকনুজ্জামান, শাহাজুল ইসলাম, আশরাফুল ইসলাম, আমিনুর রহমান, বাবুল রানা।
অভিযোগে ইউপি সদস্যরা বলছেন, চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বিশ্বাস করোনা মহামারির সময় ৮০০ কেজি চাল, টিআর এর ৩ লাখ টাকা, ১০ টাকা কেজি চালের কার্ডে অনিয়ম করেছেন।
তাঁরা আরও বলেন, এই চাল ইউনিয়নের হতদরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ করার কথা। চেয়ারম্যান সচিবের সহযোগিতায় ইউপি সদস্যদের কাছ থেকে মিথ্যা বলে রেজল্যুশনে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলতে গেলে চেয়ারম্যান তাঁদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন, এমন অভিযোগ ইউপি সদস্যদের। পরে কোনো উপায় না পেয়ে আজ বুধবার দুপুরে কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে তাঁরা লিখিত অভিযোগ করেন।
এ ব্যাপারে দোড়া ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল বিশ্বাস পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ‘ওই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এ ছাড়া কাবিখা-টিআরের টাকার কাজ ভাগাভাগি করা হয়েছে।’
চেয়ারম্যান বলেন, ‘অভিযোগে তাঁরা উল্লেখ করেছেন স্বেচ্ছাচারিতার কথা। এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। ‘‘এ ছাড়া মিথ্যা বলে রেজল্যুশনে স্বাক্ষর নিয়েছি’’- এটা কি সম্ভব! আর তাঁরা কী সব পাগল, যে বললে স্বাক্ষর করে দিয়েছেন।’
অভিযুক্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘মূল কথা পরিষদ থেকে তাঁরা লুটেপুটে খেতে না পারায় এসব মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ করছেন আমার বিরুদ্ধে।’
এদিকে এর আগে গত ৬ মার্চ কোটচাঁদপুরের বলুহর ইউপির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একই ধরনে অভিযোগ করেছিলেন ওই পরিষদের ৯ জন সদস্য। যা কয়েক দিন থেকে মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
তবে বিষয়টি এখনো মেটেনি বলে নিশ্চিত করেছেন কোটচাঁদপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. দেলোয়ার হোসেন। এ বিষয়ে ইউএনও বলেন, বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার বসা হয়েছিল। সবার কাছ থেকে শোনা হয়েছে। তবে এখানো সমাধান হয়নি।
ইউএনও আরও বলেন, ‘আজ বুধবার দুপুরের একই ধরনের অভিযোগ তুলেছেন দোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা। এটা আমি জেনেছি। পরে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
৩ মিনিট আগেপুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে