মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
মোংলা বন্দরের জেটি সংলগ্ন পশুর নদীতে নাব্যতা সংকট দীর্ঘদিনের। নাব্যতা ধরে রাখতে প্রতি বছর মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এই নদী খনন করে। ফলে এখানে জাহাজ ভিড়তে সমস্যা হয় না। তবে চলতি বছর বন্দর কর্তৃপক্ষ নানা প্রতিবন্ধকতায় এর খনন কাজ করতে পারেনি। তাই পশুর নদীতে আবারও নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে। এ কারণেই সময় মতো ভিড়তে পারছে না বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ। গত দুদিন ধরে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আমদানি করা পণ্য নিয়ে বিদেশি জাহাজ এমভিএসটিএল হারভেস্ট বন্দরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকায় বাধ্য হয়ে অবস্থান করছে।
জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট কিউএনএস এর খুলনার ব্যবস্থাপক মো. নাজমুল জানান, পানামা পতাকাবাহী এমভিএসটিএল হারভেস্ট ভারত থেকে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ৩ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন মালামাল নিয়ে গত সোমবার সকাল ৯টায় মোংলা বন্দরের ফেয়ারওয়েতে আসে। কিন্তু বন্দরের নদী এলাকায় অর্থাৎ জেটিতে যথেষ্ট গভীরতা না থাকায় কর্তৃপক্ষ ফেয়ারওয়ে থেকে মালামাল নিয়ে আসতে পারছে না। বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে শুধুমাত্র নাব্যতা রয়েছে। সেখানে বর্তমানে আরও একটি জাহাজ রয়েছে। এ ছাড়া ৭ ও ৮ নম্বরেও নাব্যতা সংকট রয়েছে। ফলে সময় মতো জাহাজটি জেটিতে আনতে পারছে না বন্দর কর্তৃপক্ষ।
নাজমুল আরও জানান, গুরুত্বপূর্ণ রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালামাল নিয়ে আসা জাহাজটি জেটিতে এনে দ্রুত পণ্য খালাস করতে না পারলে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চলমান কার্যক্রম বিঘ্ন হবে। এ মাসের ১৫ তারিখে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালামাল নিয়ে আরও একটি বিদেশি জাহাজ এ বন্দরে আসার কথা রয়েছে। তবে জেটিতে যে নাব্যতা সংকট রয়েছে এতে জাহাজ আনা ও পণ্য খালাস করায় কত বিলম্ব হবে তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখরউদ্দীন আজকের পত্রিকাকে জানান, জেটি সংলগ্ন নদীতে প্রতি বছর খনন করে নাব্যতা সংরক্ষণ করতে হয়। এবার তা করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে বিলম্ব হচ্ছে। জেটির ৯ নম্বরে নাব্যতা রয়েছে, সেখানে ৭ মিটারের জাহাজ ভিড়তে পারছে। আর সেখানে বর্তমানে আরও একটি জাহাজ রয়েছে। বাকি ৭ ও ৮ নম্বরে ড্রেজিংয়ের জন্য ডাইক (বালু ফেলার স্থান) নির্মাণে বন্দরের নির্ধারিত জায়গা তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। খুব দ্রুত খনন কাজ শুরু হবে। খনন শুরু হলে আশা করি এ সমস্যা আর থাকবে না।
মোংলা বন্দরের জেটি সংলগ্ন পশুর নদীতে নাব্যতা সংকট দীর্ঘদিনের। নাব্যতা ধরে রাখতে প্রতি বছর মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ এই নদী খনন করে। ফলে এখানে জাহাজ ভিড়তে সমস্যা হয় না। তবে চলতি বছর বন্দর কর্তৃপক্ষ নানা প্রতিবন্ধকতায় এর খনন কাজ করতে পারেনি। তাই পশুর নদীতে আবারও নাব্যতা সংকট দেখা দিয়েছে। এ কারণেই সময় মতো ভিড়তে পারছে না বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ। গত দুদিন ধরে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আমদানি করা পণ্য নিয়ে বিদেশি জাহাজ এমভিএসটিএল হারভেস্ট বন্দরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকায় বাধ্য হয়ে অবস্থান করছে।
জাহাজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট কিউএনএস এর খুলনার ব্যবস্থাপক মো. নাজমুল জানান, পানামা পতাকাবাহী এমভিএসটিএল হারভেস্ট ভারত থেকে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ৩ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন মালামাল নিয়ে গত সোমবার সকাল ৯টায় মোংলা বন্দরের ফেয়ারওয়েতে আসে। কিন্তু বন্দরের নদী এলাকায় অর্থাৎ জেটিতে যথেষ্ট গভীরতা না থাকায় কর্তৃপক্ষ ফেয়ারওয়ে থেকে মালামাল নিয়ে আসতে পারছে না। বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে শুধুমাত্র নাব্যতা রয়েছে। সেখানে বর্তমানে আরও একটি জাহাজ রয়েছে। এ ছাড়া ৭ ও ৮ নম্বরেও নাব্যতা সংকট রয়েছে। ফলে সময় মতো জাহাজটি জেটিতে আনতে পারছে না বন্দর কর্তৃপক্ষ।
নাজমুল আরও জানান, গুরুত্বপূর্ণ রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালামাল নিয়ে আসা জাহাজটি জেটিতে এনে দ্রুত পণ্য খালাস করতে না পারলে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চলমান কার্যক্রম বিঘ্ন হবে। এ মাসের ১৫ তারিখে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মালামাল নিয়ে আরও একটি বিদেশি জাহাজ এ বন্দরে আসার কথা রয়েছে। তবে জেটিতে যে নাব্যতা সংকট রয়েছে এতে জাহাজ আনা ও পণ্য খালাস করায় কত বিলম্ব হবে তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখরউদ্দীন আজকের পত্রিকাকে জানান, জেটি সংলগ্ন নদীতে প্রতি বছর খনন করে নাব্যতা সংরক্ষণ করতে হয়। এবার তা করতে গিয়ে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে বিলম্ব হচ্ছে। জেটির ৯ নম্বরে নাব্যতা রয়েছে, সেখানে ৭ মিটারের জাহাজ ভিড়তে পারছে। আর সেখানে বর্তমানে আরও একটি জাহাজ রয়েছে। বাকি ৭ ও ৮ নম্বরে ড্রেজিংয়ের জন্য ডাইক (বালু ফেলার স্থান) নির্মাণে বন্দরের নির্ধারিত জায়গা তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। খুব দ্রুত খনন কাজ শুরু হবে। খনন শুরু হলে আশা করি এ সমস্যা আর থাকবে না।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে