শালিখা (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শালিখা উপজেলার রায়জাদাপুর গ্রামে ৬০ বছর ধরে চলাচলের রাস্তার ওপর ছোট ঘর তুলেছেন শুকুর মোল্লা নামে এক ব্যক্তি। এতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে অন্তত ১০টি পরিবার। ওই রাস্তা দিয়ে অন্তত ১ হাজার একর জমির ইরি ধান ঘরে তোলা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ছেন এলাকাবাসী।
জানা যায়, রায়জাদাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তর পাশে মাঠ পর্যন্ত একটি রাস্তা ৬০-৭০ বছর আগে স্থানীয়দের চলাচল ও মাঠ থেকে ফসল ওঠানোর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। সম্প্রতি গ্রামের মৃত আজিবর মোল্লার ছেলে শুকুর মোল্লা রাস্তার ওপর একটি ছোট ঘর তুলেছেন। এ কারণে ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা অন্তত ১০টি পরিবারের লোকজন অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয়, রাস্তা দিয়ে মাঠের প্রায় ১ হাজার একর জমির উঠতি ইরি ধান ঘরে তোলা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন কৃষকেরা।
অবরুদ্ধ শিক্ষক এনামুল, হাসেম মোল্লা, ইসমাইল মোল্লা, ইকরামুল মোল্লাসহ অনেকেই বলেন, ‘প্রায় ৬০-৭০ বছর আগে থেকে এ রাস্তা দিয়ে আমরা চলাচল করি। একই সঙ্গে সারা গ্রামের লোক এই রাস্তা দিয়ে মাঠের ফসল ঘরে তোলেন। হঠাৎ করে শুকুর মোল্লা রাস্তার ওপর একটি ছোট ঘর তুলে এলাকাবাসীর যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছেন।’
শিক্ষকেরা আরও বলেন, ‘রাস্তার ওপর থেকে ঘর সরাতে বললে শুকুর মোল্লা আমাদের নামে মিথ্যা মামলা করেছেন। তাই রাস্তার ওপর থেকে ওই ঘর অপসারণ করে চলাচলের পথ অবমুক্ত করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
অভিযুক্ত শুকুর মোল্লা বলেন, ‘জমিটা আমার ব্যক্তি মালিকানাধীন। এটি সরকারি কোনো রাস্তা নয়। আগে আমরা মানুষের চলাচলের জন্য রাস্তাটি দিয়েছিলাম। এখন আমার দুই ছেলে বাড়ি করবে। রাস্তার জন্য জমি দিলে দুই ছেলের বাড়ি করা যাচ্ছে না। তাই এখন আমি রাস্তার জন্য জমি দিতে পারছি না।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য লুৎফর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে দেখা হয়নি।’
মাগুরার শালিখা উপজেলার রায়জাদাপুর গ্রামে ৬০ বছর ধরে চলাচলের রাস্তার ওপর ছোট ঘর তুলেছেন শুকুর মোল্লা নামে এক ব্যক্তি। এতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে অন্তত ১০টি পরিবার। ওই রাস্তা দিয়ে অন্তত ১ হাজার একর জমির ইরি ধান ঘরে তোলা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ছেন এলাকাবাসী।
জানা যায়, রায়জাদাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উত্তর পাশে মাঠ পর্যন্ত একটি রাস্তা ৬০-৭০ বছর আগে স্থানীয়দের চলাচল ও মাঠ থেকে ফসল ওঠানোর জন্য তৈরি করা হয়েছিল। সম্প্রতি গ্রামের মৃত আজিবর মোল্লার ছেলে শুকুর মোল্লা রাস্তার ওপর একটি ছোট ঘর তুলেছেন। এ কারণে ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা অন্তত ১০টি পরিবারের লোকজন অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয়, রাস্তা দিয়ে মাঠের প্রায় ১ হাজার একর জমির উঠতি ইরি ধান ঘরে তোলা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন কৃষকেরা।
অবরুদ্ধ শিক্ষক এনামুল, হাসেম মোল্লা, ইসমাইল মোল্লা, ইকরামুল মোল্লাসহ অনেকেই বলেন, ‘প্রায় ৬০-৭০ বছর আগে থেকে এ রাস্তা দিয়ে আমরা চলাচল করি। একই সঙ্গে সারা গ্রামের লোক এই রাস্তা দিয়ে মাঠের ফসল ঘরে তোলেন। হঠাৎ করে শুকুর মোল্লা রাস্তার ওপর একটি ছোট ঘর তুলে এলাকাবাসীর যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছেন।’
শিক্ষকেরা আরও বলেন, ‘রাস্তার ওপর থেকে ঘর সরাতে বললে শুকুর মোল্লা আমাদের নামে মিথ্যা মামলা করেছেন। তাই রাস্তার ওপর থেকে ওই ঘর অপসারণ করে চলাচলের পথ অবমুক্ত করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
অভিযুক্ত শুকুর মোল্লা বলেন, ‘জমিটা আমার ব্যক্তি মালিকানাধীন। এটি সরকারি কোনো রাস্তা নয়। আগে আমরা মানুষের চলাচলের জন্য রাস্তাটি দিয়েছিলাম। এখন আমার দুই ছেলে বাড়ি করবে। রাস্তার জন্য জমি দিলে দুই ছেলের বাড়ি করা যাচ্ছে না। তাই এখন আমি রাস্তার জন্য জমি দিতে পারছি না।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য লুৎফর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি, কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে দেখা হয়নি।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে