খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার তেরখাদা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি থেকে আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা আলমগীর শিকদারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর তাঁকে কমিটি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
২১ এপ্রিল উপজেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির ৫ নম্বর সদস্য ছিলেন আলমগীর শিকদার। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে গুঞ্জন সৃষ্টি হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাডভোকেট এ বি এম আলমগীর হোসেন শিকদার ২১ এপ্রিল তেরখাদা উপজেলার ৪ নম্বর সাচিয়াদহ ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটিতে ভুলবশত অন্তর্ভুক্ত হন। অভিযোগ থাকার কারণে তাঁকে সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
সূত্র জানায়, খুলনার তেরখাদার সাচিয়াদাহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন এ বি এম আলমগীর শিকদার। ২০১৬ সালে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেন। তবে জিততে পারেননি। ২০২১ সালে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন, সেবারও পরাজিত হন। বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় তাঁকে বহিষ্কার করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, ২০২৬ সালে ইউপি নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত বছর থেকে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন শুরু করেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি পুরোপুরি বিএনপিতে ভিড়ে যান।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আবুল বাশার বলেন, ‘২০২১ সালের নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর থেকে আলমগীর কবির বিএনপির সঙ্গে রয়েছেন। তাঁর বাড়িতে তিন উপজেলার নেতারা দাওয়াত খেয়েছেন। তবে কমিটিতে তাঁর নাম কে দিয়েছে, জানি না।’
ভিন্ন কথা বলেন ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খান গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, আলমগীর আগে কখনো বিএনপির সঙ্গে ছিলেন না। ৫ আগস্টের পর অনেকের সঙ্গে তিনিও নতুন বিএনপি হয়েছেন।
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য আলী ইমরাজ জুয়েল বলেন, গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগের সব সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন আলমগীর শিকদার। বিএনপির যাঁরা নির্যাতিত হয়েছেন, অনেকে কমিটিতে পদ পাননি। এরচেয়ে কষ্টের কিছু হতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এ বি এম আলমগীর শিকদার বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগের কোনো পদে ছিলাম না। একটা সিস্টেম করে নৌকা প্রতীক পাই। কিন্তু আমাকে জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিন-চার বছর ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে আছি। প্রকাশ্যে কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছি। এ জন্য হয়তো আমাকে কমিটিতে রেখেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক চৌধুরী কাওছার আলী বলেন, ভুল করে তাঁর নাম চলে এসেছে।
খুলনার তেরখাদা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি থেকে আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা আলমগীর শিকদারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর তাঁকে কমিটি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
২১ এপ্রিল উপজেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির ৫ নম্বর সদস্য ছিলেন আলমগীর শিকদার। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে গুঞ্জন সৃষ্টি হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অ্যাডভোকেট এ বি এম আলমগীর হোসেন শিকদার ২১ এপ্রিল তেরখাদা উপজেলার ৪ নম্বর সাচিয়াদহ ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুত কমিটিতে ভুলবশত অন্তর্ভুক্ত হন। অভিযোগ থাকার কারণে তাঁকে সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
সূত্র জানায়, খুলনার তেরখাদার সাচিয়াদাহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন এ বি এম আলমগীর শিকদার। ২০১৬ সালে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেন। তবে জিততে পারেননি। ২০২১ সালে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন, সেবারও পরাজিত হন। বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় তাঁকে বহিষ্কার করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা জানান, ২০২৬ সালে ইউপি নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত বছর থেকে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন শুরু করেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি পুরোপুরি বিএনপিতে ভিড়ে যান।
এ বিষয়ে ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক আবুল বাশার বলেন, ‘২০২১ সালের নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর থেকে আলমগীর কবির বিএনপির সঙ্গে রয়েছেন। তাঁর বাড়িতে তিন উপজেলার নেতারা দাওয়াত খেয়েছেন। তবে কমিটিতে তাঁর নাম কে দিয়েছে, জানি না।’
ভিন্ন কথা বলেন ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খান গিয়াস উদ্দিন। তিনি বলেন, আলমগীর আগে কখনো বিএনপির সঙ্গে ছিলেন না। ৫ আগস্টের পর অনেকের সঙ্গে তিনিও নতুন বিএনপি হয়েছেন।
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য আলী ইমরাজ জুয়েল বলেন, গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগের সব সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন আলমগীর শিকদার। বিএনপির যাঁরা নির্যাতিত হয়েছেন, অনেকে কমিটিতে পদ পাননি। এরচেয়ে কষ্টের কিছু হতে পারে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এ বি এম আলমগীর শিকদার বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগের কোনো পদে ছিলাম না। একটা সিস্টেম করে নৌকা প্রতীক পাই। কিন্তু আমাকে জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিন-চার বছর ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে আছি। প্রকাশ্যে কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছি। এ জন্য হয়তো আমাকে কমিটিতে রেখেছে।’
উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক চৌধুরী কাওছার আলী বলেন, ভুল করে তাঁর নাম চলে এসেছে।
পাবনার সাঁথিয়া উপজেলায় একই রাতে তিনটি বাড়ি থেকে দুটি (গাভি) গরু ও আটটি ছাগল চুরির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার দিবাগত রাতে এসব চুরির ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানায়, বুধবার (১৬ জুলাই) দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার আত্রাইশুকা গ্রামের মোকছেদ মোল্লার ছেলে কৃষক ইব্রাহিম মোল্লার গোয়াল ঘর থেকে তালা ভেঙে দুটি...
১৮ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার রহনপুর ইউনিয়নের মিরাপুর বটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ সাতজনকে আটকে করেছে।
৩৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারার বরুমছড়ায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে অস্ত্র, নগদ টাকা ও অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় মো. আব্দুল মজিদ (৪২) নামে এক অস্ত্র কারবারিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে বক্তারা বলেন, ৫ আগস্টের পর দেশে স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর আস্ফালন বেড়ে গেছে। তারা পরিকল্পিতভাবে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও অবমাননাকর বক্তব্য দিচ্ছে, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
২ ঘণ্টা আগে