সৌগত বসু, সাইফুল মাসুম, শেখ আবু হাসান, খুলনা থেকে
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে শহরের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারের উপস্থিতি কম। তবে মূল শহরের বাইরে খালিশপুর ও দৌলতিয়ার ভোট কেন্দ্রগুলোতে মানুষের উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি রয়েছে। আজ সোমবার খুলনা শহর, খালিশপুর ও দৌলতপুরের প্রায় ১৫টি কেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
খুলনা শহরে সকালে মেয়র প্রার্থীরা ভোট দেন। বেলা ১১টা পর্যন্ত শহরের কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি ছিল অনেক কম। তবে বাইরে প্রার্থী ও কর্মীদের ভিড় ছিল বেশি।
নগরীর পাইওনিয়ার মহিলা কলেজ ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রে ভোটার ১ হাজার ৪৪৫ জন। আপনারা দেখেছেন উপস্থিতি অনেক কম। আশা করি বেলা বাড়ার সঙ্গে ভোটার বাড়বে।’
শহরের পশ্চিম বানিয়াখামার এলাকায় দুটি কেন্দ্রে গিয়ে ভোটার উপস্থিতি তেমন লক্ষ করা যায়নি। নারী ভোটারের উপস্থিত নেই বললেই চলে।
তবে ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে শহরের বাইরে। কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি যেমন, তেমন কেন্দ্রের বাইরেও কাউন্সিলর প্রার্থীদের কর্মীদের ভিড়।
খালিশপুরের রোটারি স্কুল কেন্দ্রের ভেতরে-বাইরে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এখানে আওয়ামী লীগসহ ৭ জন কাউন্সিলর প্রার্থী। তাই এখানে ভিড়ও বেশি।
রোটারি স্কুলের ৯১ নম্বর কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার শেখ মেহেদী হাসান বলেন, তাঁর কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ১১৩। বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৩৬২টি।
এই কেন্দ্রের বাইরেও নারী ভোটারদের উপস্থিতি ছিল অনেক বেশি। তবে ইভিএমে অনেকেই ভোট দিতে না বুঝতে পারার কারণে দেরি হচ্ছে।
মেহেদি হাসান বলেন, এখানে সব প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট আছে। ইভিএমে তেমন কোনো সমস্যা নেই, তবে অনেকেই বুঝতে পারেন না। তাই সামান্য দেরি হয়।
খালিশপুরের স্যাটেলাইট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং অফিসার কিংকর বিশ্বাস বলেন, তার কেন্দ্রে সকাল থেকে ভোটার উপস্থিতি অনেক বেশি ছিল। প্রথম এক ঘণ্টায় ১১২টি ভোট পড়েছে। দ্বিতীয় ঘণ্টায় পড়েছে ১২৩টি ভোট। মোট ভোটার ২ হাজার ৫৭ জন।
বলা হচ্ছে, খুলনার বাইরেও দৌলতপুর ও খালিশপুরে ভোটার সংখ্যা ও উপস্থিতি শহর থেকে অনেক বেশি থাকবে।
দৌলতপুরের দিয়ানা উত্তরপাড়া কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৫০০। সেখানেও ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গিয়েছে। বাইরে দীর্ঘ লাইন তবে ইভিএমের কারণে ভোট ধীর গতিতে হচ্ছে।
খুলনা থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে শহরের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারের উপস্থিতি কম। তবে মূল শহরের বাইরে খালিশপুর ও দৌলতিয়ার ভোট কেন্দ্রগুলোতে মানুষের উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি রয়েছে। আজ সোমবার খুলনা শহর, খালিশপুর ও দৌলতপুরের প্রায় ১৫টি কেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
খুলনা শহরে সকালে মেয়র প্রার্থীরা ভোট দেন। বেলা ১১টা পর্যন্ত শহরের কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি ছিল অনেক কম। তবে বাইরে প্রার্থী ও কর্মীদের ভিড় ছিল বেশি।
নগরীর পাইওনিয়ার মহিলা কলেজ ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার সাইফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রে ভোটার ১ হাজার ৪৪৫ জন। আপনারা দেখেছেন উপস্থিতি অনেক কম। আশা করি বেলা বাড়ার সঙ্গে ভোটার বাড়বে।’
শহরের পশ্চিম বানিয়াখামার এলাকায় দুটি কেন্দ্রে গিয়ে ভোটার উপস্থিতি তেমন লক্ষ করা যায়নি। নারী ভোটারের উপস্থিত নেই বললেই চলে।
তবে ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে শহরের বাইরে। কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি যেমন, তেমন কেন্দ্রের বাইরেও কাউন্সিলর প্রার্থীদের কর্মীদের ভিড়।
খালিশপুরের রোটারি স্কুল কেন্দ্রের ভেতরে-বাইরে মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এখানে আওয়ামী লীগসহ ৭ জন কাউন্সিলর প্রার্থী। তাই এখানে ভিড়ও বেশি।
রোটারি স্কুলের ৯১ নম্বর কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার শেখ মেহেদী হাসান বলেন, তাঁর কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ১১৩। বেলা ১১টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৩৬২টি।
এই কেন্দ্রের বাইরেও নারী ভোটারদের উপস্থিতি ছিল অনেক বেশি। তবে ইভিএমে অনেকেই ভোট দিতে না বুঝতে পারার কারণে দেরি হচ্ছে।
মেহেদি হাসান বলেন, এখানে সব প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট আছে। ইভিএমে তেমন কোনো সমস্যা নেই, তবে অনেকেই বুঝতে পারেন না। তাই সামান্য দেরি হয়।
খালিশপুরের স্যাটেলাইট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং অফিসার কিংকর বিশ্বাস বলেন, তার কেন্দ্রে সকাল থেকে ভোটার উপস্থিতি অনেক বেশি ছিল। প্রথম এক ঘণ্টায় ১১২টি ভোট পড়েছে। দ্বিতীয় ঘণ্টায় পড়েছে ১২৩টি ভোট। মোট ভোটার ২ হাজার ৫৭ জন।
বলা হচ্ছে, খুলনার বাইরেও দৌলতপুর ও খালিশপুরে ভোটার সংখ্যা ও উপস্থিতি শহর থেকে অনেক বেশি থাকবে।
দৌলতপুরের দিয়ানা উত্তরপাড়া কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৫০০। সেখানেও ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গিয়েছে। বাইরে দীর্ঘ লাইন তবে ইভিএমের কারণে ভোট ধীর গতিতে হচ্ছে।
খুলনা থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে