ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
আয়েশা ও তাঁর দুই সন্তানের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা প্রশাসন, পৌর মেয়র, ভেড়ামারা থানা ও এক যুবলীগ নেতাসহ অনেকে। আজ শনিবার বিকেলে আয়েশার মায়ের বাড়ি কুষ্টিয়া ভেড়ামারা পৌরসভার নওদাপাড়া গ্রামে গিয়ে তাঁরা খাবার, পোশাক ও নগদ অর্থ সহায়তা দেন।
স্বামীর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার পর মায়ের কাছে আশ্রয় নেওয়া আয়েশা খাতুন অভাবের কারণে সন্তান বিক্রির কথা ভাবছিলেন। এ ঘটনা নিয়ে আজকের পত্রিকাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হয়। এরপরই সমাজ ও প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায় থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়।
ভেড়ামারা থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ‘একটি সংবাদপত্রের মাধ্যমে এ খবরটি দৃষ্টিগোচর হয়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি নিয়ে যুবলীগ নেতা আজিজের সঙ্গে কথা হয়। সে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল আলম চুনু সাহেবের সঙ্গে কথা বলেন। পরে ছয় মাসের খাবার, পোশাক ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়। এ ছাড়া মাননীয় পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে ঈদ শুভেচ্ছা হিসেবে নতুন পোশাক পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। যেন ঈদের আনন্দ উদ্যাপন কোনো কমতি না হয়। নিয়মিত দেখভাল করা হবে। এ ছাড়া এর আগে মিরপুর থানায় যে আইনি ব্যবস্থা নিয়েছে আয়েশার পরিবার, সে ব্যাপারে সব রকম সহযোগিতা আমরা করব।’
পৌর মেয়র আনোয়ারুল কবির টুটুল বলেন, ‘পৌরসভার পক্ষ থেকে আবাসন ব্যবস্থাসহ সার্বিকভাবে সব সহযোগিতা করা হবে।’
আয়েশ খাতুন বলেন, ‘প্রশাসন, মেয়র, নেতারা সব এসেছিল খাবার, পোশাক ও নগদ অর্থ সহায়তা করেন। বিভিন্ন আশ্বাস পেয়েছি। সন্তান বিক্রি নয়, তাকে ভালোভাবে মানুষ করতে হবে বলে উপদেশ দিয়ে যান। পাশে থাকার আশ্বাস দেন।’
আয়েশার বাবা নেই। মা ও ভাই দরিদ্র। ভাই দিনমজুর। মা অন্যের বাড়িতে কাজ করেন। অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটে। এ অবস্থায় স্বামী বাড়ি থেকে চার বছরের মেয়ে রাবেয়া ও ১৩ মাসের ছেলে ইব্রাহিমসহ আয়েশাকে বের করে দেন। পরে সন্তানসহ ওঠেন মায়ের কাছে।
অভাবের এ সংসারে ক্ষুধার্ত শিশুর মুখে খাবার তুলে দিতে পারছিলেন না। কোলে ১৩ মাসের সন্তান রেখে কাজে যেতে পারছিলেন না। অনেকে সন্তান বিক্রি করার পরামর্শ দেন। আয়েশা অনেকটা রাজি হয়ে গিয়েছিলেন।
আয়েশা ও তাঁর দুই সন্তানের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা প্রশাসন, পৌর মেয়র, ভেড়ামারা থানা ও এক যুবলীগ নেতাসহ অনেকে। আজ শনিবার বিকেলে আয়েশার মায়ের বাড়ি কুষ্টিয়া ভেড়ামারা পৌরসভার নওদাপাড়া গ্রামে গিয়ে তাঁরা খাবার, পোশাক ও নগদ অর্থ সহায়তা দেন।
স্বামীর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার পর মায়ের কাছে আশ্রয় নেওয়া আয়েশা খাতুন অভাবের কারণে সন্তান বিক্রির কথা ভাবছিলেন। এ ঘটনা নিয়ে আজকের পত্রিকাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হয়। এরপরই সমাজ ও প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায় থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়।
ভেড়ামারা থানার ওসি মজিবুর রহমান বলেন, ‘একটি সংবাদপত্রের মাধ্যমে এ খবরটি দৃষ্টিগোচর হয়। তাৎক্ষণিক বিষয়টি নিয়ে যুবলীগ নেতা আজিজের সঙ্গে কথা হয়। সে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল আলম চুনু সাহেবের সঙ্গে কথা বলেন। পরে ছয় মাসের খাবার, পোশাক ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়। এ ছাড়া মাননীয় পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে ঈদ শুভেচ্ছা হিসেবে নতুন পোশাক পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। যেন ঈদের আনন্দ উদ্যাপন কোনো কমতি না হয়। নিয়মিত দেখভাল করা হবে। এ ছাড়া এর আগে মিরপুর থানায় যে আইনি ব্যবস্থা নিয়েছে আয়েশার পরিবার, সে ব্যাপারে সব রকম সহযোগিতা আমরা করব।’
পৌর মেয়র আনোয়ারুল কবির টুটুল বলেন, ‘পৌরসভার পক্ষ থেকে আবাসন ব্যবস্থাসহ সার্বিকভাবে সব সহযোগিতা করা হবে।’
আয়েশ খাতুন বলেন, ‘প্রশাসন, মেয়র, নেতারা সব এসেছিল খাবার, পোশাক ও নগদ অর্থ সহায়তা করেন। বিভিন্ন আশ্বাস পেয়েছি। সন্তান বিক্রি নয়, তাকে ভালোভাবে মানুষ করতে হবে বলে উপদেশ দিয়ে যান। পাশে থাকার আশ্বাস দেন।’
আয়েশার বাবা নেই। মা ও ভাই দরিদ্র। ভাই দিনমজুর। মা অন্যের বাড়িতে কাজ করেন। অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটে। এ অবস্থায় স্বামী বাড়ি থেকে চার বছরের মেয়ে রাবেয়া ও ১৩ মাসের ছেলে ইব্রাহিমসহ আয়েশাকে বের করে দেন। পরে সন্তানসহ ওঠেন মায়ের কাছে।
অভাবের এ সংসারে ক্ষুধার্ত শিশুর মুখে খাবার তুলে দিতে পারছিলেন না। কোলে ১৩ মাসের সন্তান রেখে কাজে যেতে পারছিলেন না। অনেকে সন্তান বিক্রি করার পরামর্শ দেন। আয়েশা অনেকটা রাজি হয়ে গিয়েছিলেন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৬ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে