যশোর প্রতিনিধি
ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চেয়ে তৃতীয় ধাপে যশোরের বাঘারপাড়াতে ভোটারের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি। যদিও নারীদের ভোট দেওয়ার গতি বেশ ধীর। আঙুলের ছাপ মেলাতেও সময় লাগছে বেশি। এসব কারণে উপজেলা নির্বাচনে ভোটের হার কম হতে পারে বলে ধারণা করছেন দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা।
আজ বুধবার সকাল ৮টা থেকে প্রথমবারের মতো ইভিএম মেশিনের মাধ্যমে বাঘারপাড়া উপজেলায় ভোট দিয়েছেন ভোটাররা। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ছয়, ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাত ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজনসহ মোট ১৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় একজন হিজড়া ভোটারসহ মোট ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫১১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯৫ হাজার ৪০৬ ও নারী ভোটার ৯৪ হাজার ১০৪ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ৭০টি।
সকাল ১০টার দিকে বাঘারপাড়া উপজেলার খাজুরা ইসলামিয়া কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, নারী ভোটারদের দীর্ঘ লাইন। মাঠে রোদ থাকাতে সবাই কেন্দ্রটির মাদ্রাসার বারান্দায় অবস্থান করছেন। এই কেন্দ্রে নারী-পুরুষ মিলে ৩ হাজার ৫৩৭ ভোটার। ভোট শুরুর দুই ঘণ্টায় ৩২০ ভোট পড়েছে। কেন্দ্রটির চার নম্বর কক্ষে দেখা গেছে, গোপন কক্ষে এক নারী ভোট দিচ্ছেন। ওই নারী ঠিকমতো ইভিএম মেশিনে ভোট ঠিকমতো দিতে না পারার কারণে দূর থেকে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ভোট দেওয়ার নিয়ম শিখিয়ে দিচ্ছেন।
সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নুর নাহার বলেন, ‘গোপন কক্ষে প্রবেশ করার আগে ভোটারদের কীভাবে ভোট দিতে হবে; সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু গোপন কক্ষে গেলে নারীরা গুলিয়ে ফেলছে।’
এই কেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা সত্যজিৎ হালদার বলেন, কেন্দ্রে নারী ভোটারের উপস্থিতি সকাল থেকেই অনেক বেশি। তবে ইভিএমে ভোট দিতে নারীদের বেগ পেতে হচ্ছে। বয়স্ক নারীদের আঙুলের ছাপ পেতে সমস্যা হচ্ছে। ফলে সময় লাগছে বেশি।
তেলী ধান্যপুড়া গ্রাম থেকে সাদিয়া খাতুন নামে এক ভোটার বলেন, ‘এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। খুব আস্তে আস্তে লাইন আগাচ্ছে। আনসাররা বলছে, আরও নাকি ঘণ্টাখানেক দাঁড়ায় থাকা লাগবে। ইভিএমে ভোট দিতে এত দেরি লাগে কেন। শুনেছি টিপ দিলেই ভোট হয়ে যায়। কিন্তু আমাদের লাইনে এত দেরি হচ্ছে কেন।’
উপজেলার বর্ণময় বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রথম ৩০ মিনিটে ১৭টি ভোট পড়েছে। সকাল থেকে কমসংখ্যক ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে। কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল-আমিন বলেন, বর্ণময় বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৮৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ এক হাজার ৩৩৬ এবং নারী ১ হাজার ৪৯৯।
ভোট চলাকালে আঙুলের ছাপ না মেলায় শরিফুল ইসলাম নামে একজন ভোটার ভোট দিতে পারেননি। তিনি বলেন, পোলিং কর্মকর্তারা তাঁকে বলেছেন বাড়ি থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনতে। শরিফুল বাঘারপাড়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহিরন এলাকার বাসিন্দা।
দরাজহাট ইউনিয়নের রোস্তমপুর দাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ডা. শামসীর আরেফিন বলেন, ‘কেন্দ্রটিতে নারী-পুরুষ মিলে ২ হাজার ৮৩৩ ভোটার। ভোটার উপস্থিতি থাকলেও ভোট প্রদানে অজ্ঞতার কারণে ভোটারদের ভোট দিতে ধীর গতি হচ্ছে। কারও কারও আঙুলে ছাপ মিলতে সমস্যা হলে পরবর্তী সময় ভোট না দিয়ে তাঁরা চলে যাচ্ছেন।’
ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চেয়ে তৃতীয় ধাপে যশোরের বাঘারপাড়াতে ভোটারের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি। যদিও নারীদের ভোট দেওয়ার গতি বেশ ধীর। আঙুলের ছাপ মেলাতেও সময় লাগছে বেশি। এসব কারণে উপজেলা নির্বাচনে ভোটের হার কম হতে পারে বলে ধারণা করছেন দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা।
আজ বুধবার সকাল ৮টা থেকে প্রথমবারের মতো ইভিএম মেশিনের মাধ্যমে বাঘারপাড়া উপজেলায় ভোট দিয়েছেন ভোটাররা। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ছয়, ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাত ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজনসহ মোট ১৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ উপজেলায় একজন হিজড়া ভোটারসহ মোট ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫১১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯৫ হাজার ৪০৬ ও নারী ভোটার ৯৪ হাজার ১০৪ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ৭০টি।
সকাল ১০টার দিকে বাঘারপাড়া উপজেলার খাজুরা ইসলামিয়া কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, নারী ভোটারদের দীর্ঘ লাইন। মাঠে রোদ থাকাতে সবাই কেন্দ্রটির মাদ্রাসার বারান্দায় অবস্থান করছেন। এই কেন্দ্রে নারী-পুরুষ মিলে ৩ হাজার ৫৩৭ ভোটার। ভোট শুরুর দুই ঘণ্টায় ৩২০ ভোট পড়েছে। কেন্দ্রটির চার নম্বর কক্ষে দেখা গেছে, গোপন কক্ষে এক নারী ভোট দিচ্ছেন। ওই নারী ঠিকমতো ইভিএম মেশিনে ভোট ঠিকমতো দিতে না পারার কারণে দূর থেকে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ভোট দেওয়ার নিয়ম শিখিয়ে দিচ্ছেন।
সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নুর নাহার বলেন, ‘গোপন কক্ষে প্রবেশ করার আগে ভোটারদের কীভাবে ভোট দিতে হবে; সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু গোপন কক্ষে গেলে নারীরা গুলিয়ে ফেলছে।’
এই কেন্দ্রে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা সত্যজিৎ হালদার বলেন, কেন্দ্রে নারী ভোটারের উপস্থিতি সকাল থেকেই অনেক বেশি। তবে ইভিএমে ভোট দিতে নারীদের বেগ পেতে হচ্ছে। বয়স্ক নারীদের আঙুলের ছাপ পেতে সমস্যা হচ্ছে। ফলে সময় লাগছে বেশি।
তেলী ধান্যপুড়া গ্রাম থেকে সাদিয়া খাতুন নামে এক ভোটার বলেন, ‘এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। খুব আস্তে আস্তে লাইন আগাচ্ছে। আনসাররা বলছে, আরও নাকি ঘণ্টাখানেক দাঁড়ায় থাকা লাগবে। ইভিএমে ভোট দিতে এত দেরি লাগে কেন। শুনেছি টিপ দিলেই ভোট হয়ে যায়। কিন্তু আমাদের লাইনে এত দেরি হচ্ছে কেন।’
উপজেলার বর্ণময় বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে প্রথম ৩০ মিনিটে ১৭টি ভোট পড়েছে। সকাল থেকে কমসংখ্যক ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে। কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল-আমিন বলেন, বর্ণময় বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৮৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ এক হাজার ৩৩৬ এবং নারী ১ হাজার ৪৯৯।
ভোট চলাকালে আঙুলের ছাপ না মেলায় শরিফুল ইসলাম নামে একজন ভোটার ভোট দিতে পারেননি। তিনি বলেন, পোলিং কর্মকর্তারা তাঁকে বলেছেন বাড়ি থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনতে। শরিফুল বাঘারপাড়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহিরন এলাকার বাসিন্দা।
দরাজহাট ইউনিয়নের রোস্তমপুর দাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ডা. শামসীর আরেফিন বলেন, ‘কেন্দ্রটিতে নারী-পুরুষ মিলে ২ হাজার ৮৩৩ ভোটার। ভোটার উপস্থিতি থাকলেও ভোট প্রদানে অজ্ঞতার কারণে ভোটারদের ভোট দিতে ধীর গতি হচ্ছে। কারও কারও আঙুলে ছাপ মিলতে সমস্যা হলে পরবর্তী সময় ভোট না দিয়ে তাঁরা চলে যাচ্ছেন।’
মৌলভীবাজারের বড়লেখা ও সদর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও একজন। গতকাল শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার শ্যামের কোনা এলকায় মৌলভীবাজার-শমশেরনগর সড়কে দুটি মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে জুবেদ মিয়া (২৮) ও কমরুল মিয়া (৩০) নামে দুজন নিহত হন।
১ ঘণ্টা আগেবেজিন নামে একজন জানান, বিকেল থেকে কাজ শুরু হয়েছে আনুমানিক ভোর চারটা পর্যন্ত চলবে। এই কাজে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। তারা পাঁচ থেকে ছয় জন লোক এখানে কাজ করতে এসেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবরিশালে কোস্টগার্ডের দায়িত্ব পালনে বাধার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারায় মাংস কাটতে গিয়ে প্রায় ১ শ মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে হাত কেটে চিকিৎসা নিতে প্রায় ১০০ জন মানুষ এসেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলেও অনেকেই ভর্তি হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কেউ গরু কোরবানি
২ ঘণ্টা আগে