প্রতিনিধি
খুলনা: খুলনা জেলায় উপকূলীয় পাঁচ উপজেলার দুই লাখ মানুষ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আতঙ্কে রয়েছেন। তাঁদের নিরাপদে রাখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ হেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সাধারণত ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। সে বিষয়টি মাথায় রেখে উপকূলীয় এলাকায় বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ে প্রাণহানি ও সম্পদের নিরাপত্তার জন্য জেলার উপকূলীয় উপজেলা কয়রায় ১১৮টি, দাকোপে ১২৩টি, ডুমুরিয়ায় ১৯টি, বটিয়াঘাটায় ১৮টি ও পাইকগাছায় পাঁচটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব কেন্দ্রের ধারণ ক্ষমতা এক লাখ ৯০ হাজার ৩৭০ জন।
জেলা ত্রাণ পুনর্বাসন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গো-খাদ্য ও শিশু খাদ্য প্রস্তুত রয়েছে। পাঁচ হাজার ৩২০ জন্য স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় শুকনো খাদ্য ও অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি। এরই মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ফায়ার ব্রিগেড। এর পাশাপাশি খুলনা জেলায় সব মিলিয়ে ৩৫৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হচ্ছে।
গত বছর ঘূর্ণিঝড় আম্পানে খুলনা জেলার দুই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কয়রা উপজেলার কয়েকটি বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। আম্পানে গাছ পড়ে তিনজনের মৃত্যু হয়। জেলায় প্রায় ২০ কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়।
খুলনা: খুলনা জেলায় উপকূলীয় পাঁচ উপজেলার দুই লাখ মানুষ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আতঙ্কে রয়েছেন। তাঁদের নিরাপদে রাখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ হেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সাধারণত ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। সে বিষয়টি মাথায় রেখে উপকূলীয় এলাকায় বিশেষ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ে প্রাণহানি ও সম্পদের নিরাপত্তার জন্য জেলার উপকূলীয় উপজেলা কয়রায় ১১৮টি, দাকোপে ১২৩টি, ডুমুরিয়ায় ১৯টি, বটিয়াঘাটায় ১৮টি ও পাইকগাছায় পাঁচটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব কেন্দ্রের ধারণ ক্ষমতা এক লাখ ৯০ হাজার ৩৭০ জন।
জেলা ত্রাণ পুনর্বাসন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গো-খাদ্য ও শিশু খাদ্য প্রস্তুত রয়েছে। পাঁচ হাজার ৩২০ জন্য স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় শুকনো খাদ্য ও অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি। এরই মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ফায়ার ব্রিগেড। এর পাশাপাশি খুলনা জেলায় সব মিলিয়ে ৩৫৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হচ্ছে।
গত বছর ঘূর্ণিঝড় আম্পানে খুলনা জেলার দুই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কয়রা উপজেলার কয়েকটি বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। আম্পানে গাছ পড়ে তিনজনের মৃত্যু হয়। জেলায় প্রায় ২০ কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান বলেছেন, অনেক কষ্টের বিনিময়ে দেশে একটি রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সেই পরিবেশ থেকেই গণঅভ্যুত্থান ঘটেছে। এ অভ্যুত্থানে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের অবদান অস্বীকার করার সুযোগ নেই। তাঁদের স্মরণে রাখতে হবে।
৩৩ মিনিট আগেসবচেয়ে নাজুক অবস্থায় রয়েছে মহিষখোচা থেকে বুড়িরবাজার পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক। এটি আদিতমারী উপজেলার অর্থনৈতিক কেন্দ্র মহিষখোচাকে লালমনিরহাট–বুড়িমারী মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করে।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিনের পুরোনো বসতি হলেও এ পথে এখনো উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। সড়কটি কাঁচা থাকায় বর্ষা এলেই পরিণত হয় কাদা-পথে। এ সময় এই পথ হয়ে কৃষিপণ্য পরিবহন, শিক্ষার্থীদের যাতায়াত কিংবা অসুস্থ রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া—সবই হয়ে ওঠে দুঃসাধ্য।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয় পুলিশ ও মিল সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ এক বছর বন্ধ থাকার পর গত ২৮ জুলাই গাভুরকাছ গ্রামের ওমর হাসান, মাঈনুল হাসান মিল্টন ও মোবারকপুর গ্রামের রুহুল আমিন মিলে আবু সাঈদ অটো রাইসমিলটি আবার চালু করেন। বর্তমানে সেখানে ১৮ থেকে ২০ জন শ্রমিক কাজ করেন।
২ ঘণ্টা আগে