কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কুয়েট শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের বাঁশগ্রাম কবরস্থান থেকে ওই শিক্ষকের মরদেহ উত্তোলন করা হয়।
সেলিম হোসেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি কুমারখালীর বাগুলাট ইউনিয়নের বাঁশগ্রাম এলাকার মো. শুকুর আলীর ছেলে।
খুলনা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহম্মেদ সাজাদ, খুলনা খানজাহান আলী থানার ওসি প্রবীর কুমার বিশ্বাস, কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার, কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ফারহান লাবিবের উপস্থিতিতে মরদেহ উত্তোলন করা হয়।
এ সময় পুলিশ, সংবাদকর্মী, নিহতের বাবা, স্বজন ও শত শত এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু অধ্যাপকের স্ত্রী নাছরিন আক্তার ঘটনাস্থলে আসেননি বলে জানান স্বজনেরা।
পরে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠােনা হয়।
এ বিষয়ে খানজাহান আলী থানার ওসি প্রবীর কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘কোর্টের নির্দেশে ও কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় মরদেহ উত্তোলনে বিলম্ব হয়েছে।’
কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘খানজাহান আলী থানা মরদেহ উত্তোলন করেছে। কুমারখালী থানার পুলিশ শুধু আইনি কাজে সহযোগিতা করেছে।’
কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ফারহান লাবিব বলেন, ‘মরদেহ উত্তোলন করে কুষ্টিয়া মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আজই বাঁশগ্রাম কবরস্থানে দাফন করা হবে।’
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহম্মেদ সাজাদ।
সেলিম হোসেনের বাবা মো. শকুর আলী বলেন, ‘পুলিশ মামলা আমলে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়ায় আমি মরদেহ তুলতে রাজি হয়েছি। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
নিহত অধ্যাপকের ছোট দুই বোন শিউলি ও শ্যামলী বলেন, ‘ভাইয়ের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তাঁকে ছাত্রলীগের ছেলেরা হত্যা করেছে। আমরা সবার ফাঁসি চাই।’
উল্লেখ্য, গত ৬ ডিসেম্বর খুলনা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী আনিচুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অধ্যাপক সেলিম হোসেনের মৃত্যুকে অস্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে উল্লেখ করা হয়। মৃত্যুর সঠিক কারণ অনুসন্ধানের কথা বলা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের খানজাহান আলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহরিয়ার হাসান মরদেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কুষ্টিয়া জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে বলা হয়।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর অধ্যাপক সেলিম হোসেন ক্যাম্পাসের পাশের ভাড়া বাসায় মারা যান। ১ ডিসেম্বর ময়নাতদন্ত ছাড়া তাঁর মরদেহ কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাঁশগ্রাম কবরস্থানে দাফন করা হয়।
মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কুয়েট শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের বাঁশগ্রাম কবরস্থান থেকে ওই শিক্ষকের মরদেহ উত্তোলন করা হয়।
সেলিম হোসেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি কুমারখালীর বাগুলাট ইউনিয়নের বাঁশগ্রাম এলাকার মো. শুকুর আলীর ছেলে।
খুলনা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহম্মেদ সাজাদ, খুলনা খানজাহান আলী থানার ওসি প্রবীর কুমার বিশ্বাস, কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার, কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ফারহান লাবিবের উপস্থিতিতে মরদেহ উত্তোলন করা হয়।
এ সময় পুলিশ, সংবাদকর্মী, নিহতের বাবা, স্বজন ও শত শত এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু অধ্যাপকের স্ত্রী নাছরিন আক্তার ঘটনাস্থলে আসেননি বলে জানান স্বজনেরা।
পরে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠােনা হয়।
এ বিষয়ে খানজাহান আলী থানার ওসি প্রবীর কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘কোর্টের নির্দেশে ও কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ায় মরদেহ উত্তোলনে বিলম্ব হয়েছে।’
কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘খানজাহান আলী থানা মরদেহ উত্তোলন করেছে। কুমারখালী থানার পুলিশ শুধু আইনি কাজে সহযোগিতা করেছে।’
কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ফারহান লাবিব বলেন, ‘মরদেহ উত্তোলন করে কুষ্টিয়া মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আজই বাঁশগ্রাম কবরস্থানে দাফন করা হবে।’
তবে এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হননি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহম্মেদ সাজাদ।
সেলিম হোসেনের বাবা মো. শকুর আলী বলেন, ‘পুলিশ মামলা আমলে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়ায় আমি মরদেহ তুলতে রাজি হয়েছি। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চাই।’
নিহত অধ্যাপকের ছোট দুই বোন শিউলি ও শ্যামলী বলেন, ‘ভাইয়ের শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তাঁকে ছাত্রলীগের ছেলেরা হত্যা করেছে। আমরা সবার ফাঁসি চাই।’
উল্লেখ্য, গত ৬ ডিসেম্বর খুলনা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী আনিচুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে অধ্যাপক সেলিম হোসেনের মৃত্যুকে অস্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে উল্লেখ করা হয়। মৃত্যুর সঠিক কারণ অনুসন্ধানের কথা বলা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের খানজাহান আলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহরিয়ার হাসান মরদেহ কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্তের জন্য আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কুষ্টিয়া জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে বলা হয়।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর অধ্যাপক সেলিম হোসেন ক্যাম্পাসের পাশের ভাড়া বাসায় মারা যান। ১ ডিসেম্বর ময়নাতদন্ত ছাড়া তাঁর মরদেহ কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাঁশগ্রাম কবরস্থানে দাফন করা হয়।
খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত অভিযান চলে।
৪৪ মিনিট আগেসমন্বিত উদ্যোগে মাত্র ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে রাজধানী ঢাকার বিস্তৃত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যারা ঘামের বিনিময়ে এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখেন, তাঁরা আমাদের নীরব নায়ক।
১ ঘণ্টা আগেখুলনার রূপসায় একটি ঘর থেকে সুমাইয়া খাতুন জান্নাত (৩০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার আইচগাতীর উত্তর পাড়া এলাকায় প্রবাসী শাওন শেখের বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়। তিনি শাওন শেখের স্ত্রী।
১ ঘণ্টা আগেজোরেশোরে ঘোষণার পরেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন করতে পারেনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক)। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষকে দুর্গন্ধে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঈদের দিন রাত ৮টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কথা থাকলেও পরদিন রোববার দুপুর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করতে দেখা যায় সিটি
১ ঘণ্টা আগে