পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে দেশ। বৈশাখের শুরুতে সাতক্ষীরার ওপর দিয়ে বয়ে চলেছে দাবদাহ। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। দেখা নেই বৃষ্টির। বৃষ্টির অভাবে গাছ থেকে ঝরে পড়ছে আমের গুটি।
বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এবার সাতক্ষীরায় সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা বিরাজ করছে। উপকূল তাপমাত্রা আরও বেশি। গত কয়েক মাস এ অঞ্চলে বড় ধরনের বৃষ্টিপাত হয়নি। টানা বৃষ্টি হীনতা আর খরায় পাটকেলঘাটা উপজেলায় আমের গুটি ও লিচু ব্যাপক হারে ঝরে পড়ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আম গাছে প্রচুর মুকুল ও গুটি ধরে। তবে বৃষ্টির অভাবে গুটি ঝরে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষি ও বাগান মালিকেরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার সরুলিয়া, ধানদিয়া, পাটকেলঘাটা, ইসলামকাটি বিভিন্ন গ্রামেবড় বড় আম বাগান রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা পাঁচটি ইউনিয়নে আম বাগানে রয়েছে বিভিন্ন উন্নত জাতের আমগাছ।
বর্তমানে এসব এলাকার আম গাছের নিচে দেখা যায় ঝরে পড়ে রয়েছে অসংখ্য ছোট ছোট আমের গুটি।
ঘোনা এলাকার আমচাষি এজাহার আলী বলেন, ‘আমি ৪০-৫০ বিঘা বাগান কিনেছি। আমার আমের বাগানে খরার কারণে আমের গুটি ঝরে পড়ছে। বৃষ্টির দেখা নেই। দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। বাগানের গাছে তিন ভাগের এক ভাগ আম ঝরে পড়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় আম নিয়ে বেকায়দায় রয়েছি।’
সরুলিয়া গ্রামের আমচাষি আব্দুর রউপ বলেন, ‘তীব্র খরার কারণে আমের গুটি ঝরে গেছে। আমগাছে সেচ ও কীটনাশকের মিশ্রণ ম্প্রে করেও গুটি টেকানো যাচ্ছে না। এ সময় বৃষ্টি না হওয়ায় আম নিয়ে চিন্তায় রয়েছি। বাগানের দক্ষিণের গাছগুলোর গুটি ঝরেছে। কারণ দক্ষিণের দিকে সূর্যের তাপ বেশি লাগে। আর উত্তরের গাছগুলোতে সূর্যের তাপ কিছুটা লাগলেও ছায়া থাকে বেশি।’
উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম বলেন, উপজেলায় ৬৫০ হেক্টর আম বাগান রয়েছে। তাপমাত্রা বাড়ার পরেও আমের গুটি যেটুকু ঝরছে সেটা স্বাভাবিক। কৃষক বা চাষিদের হতাশার কিছু নেই। বেশি গুটি ঝরছে মনে হলে সেচ দিতে হবে। খরার জন্য আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। তবে আমচাষিদের পরামর্শ দিচ্ছি গাছের গোড়ায় পানি দেওয়াসহ ছত্রাকনাশক ওষুধ স্প্রে করার জন্য।
এ সময় আম রক্ষার্থে বাগান মালিক ও চাষিদের গাছের গোড়া মাটি দিয়ে গোল করে বেঁধে বেশি করে পানি দিতে হবে। কৃষকদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই, তাপমাত্রা বাড়ার কারণে আমগাছের গুটি ঝরে যাওয়া স্বাভাবিক বলে জানান এই কৃষি কর্মকর্তা।
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে দেশ। বৈশাখের শুরুতে সাতক্ষীরার ওপর দিয়ে বয়ে চলেছে দাবদাহ। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। দেখা নেই বৃষ্টির। বৃষ্টির অভাবে গাছ থেকে ঝরে পড়ছে আমের গুটি।
বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এবার সাতক্ষীরায় সর্বোচ্চ ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা বিরাজ করছে। উপকূল তাপমাত্রা আরও বেশি। গত কয়েক মাস এ অঞ্চলে বড় ধরনের বৃষ্টিপাত হয়নি। টানা বৃষ্টি হীনতা আর খরায় পাটকেলঘাটা উপজেলায় আমের গুটি ও লিচু ব্যাপক হারে ঝরে পড়ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আম গাছে প্রচুর মুকুল ও গুটি ধরে। তবে বৃষ্টির অভাবে গুটি ঝরে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষি ও বাগান মালিকেরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার সরুলিয়া, ধানদিয়া, পাটকেলঘাটা, ইসলামকাটি বিভিন্ন গ্রামেবড় বড় আম বাগান রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলা পাঁচটি ইউনিয়নে আম বাগানে রয়েছে বিভিন্ন উন্নত জাতের আমগাছ।
বর্তমানে এসব এলাকার আম গাছের নিচে দেখা যায় ঝরে পড়ে রয়েছে অসংখ্য ছোট ছোট আমের গুটি।
ঘোনা এলাকার আমচাষি এজাহার আলী বলেন, ‘আমি ৪০-৫০ বিঘা বাগান কিনেছি। আমার আমের বাগানে খরার কারণে আমের গুটি ঝরে পড়ছে। বৃষ্টির দেখা নেই। দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। বাগানের গাছে তিন ভাগের এক ভাগ আম ঝরে পড়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় আম নিয়ে বেকায়দায় রয়েছি।’
সরুলিয়া গ্রামের আমচাষি আব্দুর রউপ বলেন, ‘তীব্র খরার কারণে আমের গুটি ঝরে গেছে। আমগাছে সেচ ও কীটনাশকের মিশ্রণ ম্প্রে করেও গুটি টেকানো যাচ্ছে না। এ সময় বৃষ্টি না হওয়ায় আম নিয়ে চিন্তায় রয়েছি। বাগানের দক্ষিণের গাছগুলোর গুটি ঝরেছে। কারণ দক্ষিণের দিকে সূর্যের তাপ বেশি লাগে। আর উত্তরের গাছগুলোতে সূর্যের তাপ কিছুটা লাগলেও ছায়া থাকে বেশি।’
উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা বেগম বলেন, উপজেলায় ৬৫০ হেক্টর আম বাগান রয়েছে। তাপমাত্রা বাড়ার পরেও আমের গুটি যেটুকু ঝরছে সেটা স্বাভাবিক। কৃষক বা চাষিদের হতাশার কিছু নেই। বেশি গুটি ঝরছে মনে হলে সেচ দিতে হবে। খরার জন্য আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে। তবে আমচাষিদের পরামর্শ দিচ্ছি গাছের গোড়ায় পানি দেওয়াসহ ছত্রাকনাশক ওষুধ স্প্রে করার জন্য।
এ সময় আম রক্ষার্থে বাগান মালিক ও চাষিদের গাছের গোড়া মাটি দিয়ে গোল করে বেঁধে বেশি করে পানি দিতে হবে। কৃষকদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই, তাপমাত্রা বাড়ার কারণে আমগাছের গুটি ঝরে যাওয়া স্বাভাবিক বলে জানান এই কৃষি কর্মকর্তা।
হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. মো. ফরিদুর রহমানকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হবিগঞ্জ শহরের শ্মশানঘাটস্থ সদর উপজেলা এনসিপির কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ দাবি করেন পদযাত্রা বাস্তবায়ন কমিটির আ
৪ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের খাতুনগঞ্জ শাখায় অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এস. আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেডের ১৩ হাজার ৩১৭ কোটি টাকার ঋণখেলাপির মামলায় এস আলম গ্রুপসংশ্লিষ্ট ৫৪৮ কোটি টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স এবং ৫৮ কোটি ৮৭ লাখ ৬২ হাজার ৬২১টি শেয়ার হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলায় পৃথক স্থানে পুকুরে ডুবে দুই শিশু মারা গেছে। আজ বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুর ও সন্ধ্যায় রংছাতি ও খারনৈ ইউনিয়নের দুটি গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হচ্ছে জাবের ইবনে ওমর (১০ মাস) ও আজমাইন (আড়াই বছর)।
১৪ মিনিট আগেসাঁথিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম বাচ্চুকে (৫০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে পল্টন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইনভেস্টিগেশন বিভাগের একটি টিম।
১৬ মিনিট আগে