খুলনা প্রতিনিধি
কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে কোনো সাংবাদিক প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জারি করা নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন পরিচালক ডা. কাজী মো. আইনুল ইসলাম। তবে দুই চিঠিই ইস্যু করার তারিখ লেখা রয়েছে ৯ আগস্ট। নির্দেশনা জারির বিষয়টি গতকাল শনিবার এবং প্রত্যাহারের বিষয়টি আজ রোববার জানাজানি হয়।
এদিকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি জানাজানির আগে খুমেক হাসপাতালের পরিচালকের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু হেনা মোস্তফা জামাল। আইনজীবী বাবুল হাওলাদারের মাধ্যমে পরিচালকের কাছে পাঠানো নোটিশে বলা হয়েছে, এমন আদেশ জারি স্পষ্টত আইনের লঙ্ঘন।
গত বৃহস্পতিবার খুমেক হাসপাতালের পরিচালক ডা. কাজী মো. আইনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘পরিচালকের অনুমতি ছাড়া কিছু মিডিয়াকর্মী হাসপাতালের ভেতরে রোগীদের ছবি তুলছেন, যা কাম্য নয়। এতে রোগী এবং চিকিৎসক উভয়ই হয়রানির শিকার হচ্ছেন। হাসপাতালে রোগীদের স্বাভাবিক চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে।’
নির্দেশনার বিষয়টি জানাজানি হলে খুলনার সাংবাদিকদের মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। গণমাধ্যমেও এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে আজ জানা যায়, খুমেক হাসপাতাল পরিচালক আরেকটি চিঠিতে আগের আদেশ প্রত্যাহার করেছেন। তবে এই চিঠিতেও ইস্যুর তারিখ ৯ অক্টোবর।
প্রত্যাহার আদেশে পরিচালক উল্লেখ করেন, ‘এতদ্বারা একই তারিখ ও স্মারকের স্বপক্ষে সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৫০০ শয্যায় দৈনিক ২০০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নেওয়ায় নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা দেওয়া প্রয়োজন। এমতাবস্থায় পরবর্তীতে অফিস চলাকালীন সময়ে পরিচালক মহোদয়/কর্তব্যরত চিকিৎসক/দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে অবহিত করে এবং অফিস সময়ের পূর্বে ও পরে কর্তব্যরত চিকিৎসককে অবহিত করে এবং সাংবাদিকতার ইথিক্স মেনে সাংবাদিক ও অন্যান্য মিডিয়া ব্যক্তিত্বের সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
এদিকে খুমেক হাসপাতালের পরিচালকের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে আজ সন্ধ্যায় খুলনা প্রেসক্লাবে প্রতিবাদ সভা হয়। এতে অবিলম্বে খুমেক হাসপাতালের পরিচালকের অপসারণের দাবি জানানো হয়।
কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে কোনো সাংবাদিক প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জারি করা নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন পরিচালক ডা. কাজী মো. আইনুল ইসলাম। তবে দুই চিঠিই ইস্যু করার তারিখ লেখা রয়েছে ৯ আগস্ট। নির্দেশনা জারির বিষয়টি গতকাল শনিবার এবং প্রত্যাহারের বিষয়টি আজ রোববার জানাজানি হয়।
এদিকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি জানাজানির আগে খুমেক হাসপাতালের পরিচালকের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন খুলনা টিভি রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু হেনা মোস্তফা জামাল। আইনজীবী বাবুল হাওলাদারের মাধ্যমে পরিচালকের কাছে পাঠানো নোটিশে বলা হয়েছে, এমন আদেশ জারি স্পষ্টত আইনের লঙ্ঘন।
গত বৃহস্পতিবার খুমেক হাসপাতালের পরিচালক ডা. কাজী মো. আইনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, ‘পরিচালকের অনুমতি ছাড়া কিছু মিডিয়াকর্মী হাসপাতালের ভেতরে রোগীদের ছবি তুলছেন, যা কাম্য নয়। এতে রোগী এবং চিকিৎসক উভয়ই হয়রানির শিকার হচ্ছেন। হাসপাতালে রোগীদের স্বাভাবিক চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে।’
নির্দেশনার বিষয়টি জানাজানি হলে খুলনার সাংবাদিকদের মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। গণমাধ্যমেও এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে আজ জানা যায়, খুমেক হাসপাতাল পরিচালক আরেকটি চিঠিতে আগের আদেশ প্রত্যাহার করেছেন। তবে এই চিঠিতেও ইস্যুর তারিখ ৯ অক্টোবর।
প্রত্যাহার আদেশে পরিচালক উল্লেখ করেন, ‘এতদ্বারা একই তারিখ ও স্মারকের স্বপক্ষে সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৫০০ শয্যায় দৈনিক ২০০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নেওয়ায় নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা দেওয়া প্রয়োজন। এমতাবস্থায় পরবর্তীতে অফিস চলাকালীন সময়ে পরিচালক মহোদয়/কর্তব্যরত চিকিৎসক/দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে অবহিত করে এবং অফিস সময়ের পূর্বে ও পরে কর্তব্যরত চিকিৎসককে অবহিত করে এবং সাংবাদিকতার ইথিক্স মেনে সাংবাদিক ও অন্যান্য মিডিয়া ব্যক্তিত্বের সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
এদিকে খুমেক হাসপাতালের পরিচালকের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে আজ সন্ধ্যায় খুলনা প্রেসক্লাবে প্রতিবাদ সভা হয়। এতে অবিলম্বে খুমেক হাসপাতালের পরিচালকের অপসারণের দাবি জানানো হয়।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে