শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের রবিতলী গ্রামে বাঙ্গালী নদীর ভাঙনে কৃষকের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ বিঘা জমি। হুমকির মুখে পড়েছে আরও শতাধিক বিঘা জমি, ১৫টিরও বেশি বসতবাড়ি ও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। টানা এক মাস ধরে নদীভাঙন চললেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় কৃষক রুবেল আহমেদ ও আব্দুল জলিল জানান, প্রায় এক মাস আগে উজান থেকে নেমে আসা পানির প্রবল স্রোতের কারণে নদীতে ভাঙন শুরু হয়। পানি কমে গেলেও ভাঙন থামেনি। ধীরে ধীরে জমির মাটি দেবে যাচ্ছে, ফাটল ধরছে এবং একে একে ফসলি জমি নদীতে চলে যাচ্ছে। তাঁরা জানান, গ্রামের অন্তত ৩০ জন কৃষকের জমি এখন সরাসরি হুমকির মুখে, আর মোট ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০ থেকে ৪০ বিঘা জমি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিতলী গ্রামের উত্তর পাশে ভাঙনের মুখে রয়েছে অন্তত ১৫টি বসতবাড়ি। আর ভাঙন এলাকা থেকে মাত্র ১৫০ ফুট দূরে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় যা নিয়েও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে অভিভাবকদের মধ্যে।
গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তিরা জানান, ১০ বছর ধরে বর্ষা মৌসুমে এই নদীভাঙন নিয়মিত হয়ে উঠেছে। তবে এবারের ক্ষতি তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এ পরিস্থিতিতে দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে গ্রামটির আরও দুই থেকে আড়াই শ বিঘা জমি নদীতে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পিয়ার উদ্দিন বলেন, ‘এই গ্রামের প্রায় প্রতিটি পরিবার কৃষিকাজে নির্ভরশীল। জমি হারালে তারা নিঃস্ব হয়ে যাবে। নদীভাঙনের বিষয়টি আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি।’
বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের শেরপুর অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারণ চক্রবর্তী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। অর্থ বরাদ্দ পাওয়া মাত্র জরুরি ভিত্তিতে প্রতিরোধমূলক কাজ শুরু করা হবে।’
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের রবিতলী গ্রামে বাঙ্গালী নদীর ভাঙনে কৃষকের ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ বিঘা জমি। হুমকির মুখে পড়েছে আরও শতাধিক বিঘা জমি, ১৫টিরও বেশি বসতবাড়ি ও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। টানা এক মাস ধরে নদীভাঙন চললেও এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
স্থানীয় কৃষক রুবেল আহমেদ ও আব্দুল জলিল জানান, প্রায় এক মাস আগে উজান থেকে নেমে আসা পানির প্রবল স্রোতের কারণে নদীতে ভাঙন শুরু হয়। পানি কমে গেলেও ভাঙন থামেনি। ধীরে ধীরে জমির মাটি দেবে যাচ্ছে, ফাটল ধরছে এবং একে একে ফসলি জমি নদীতে চলে যাচ্ছে। তাঁরা জানান, গ্রামের অন্তত ৩০ জন কৃষকের জমি এখন সরাসরি হুমকির মুখে, আর মোট ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩০ থেকে ৪০ বিঘা জমি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিতলী গ্রামের উত্তর পাশে ভাঙনের মুখে রয়েছে অন্তত ১৫টি বসতবাড়ি। আর ভাঙন এলাকা থেকে মাত্র ১৫০ ফুট দূরে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় যা নিয়েও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে অভিভাবকদের মধ্যে।
গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তিরা জানান, ১০ বছর ধরে বর্ষা মৌসুমে এই নদীভাঙন নিয়মিত হয়ে উঠেছে। তবে এবারের ক্ষতি তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এ পরিস্থিতিতে দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে গ্রামটির আরও দুই থেকে আড়াই শ বিঘা জমি নদীতে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
খানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পিয়ার উদ্দিন বলেন, ‘এই গ্রামের প্রায় প্রতিটি পরিবার কৃষিকাজে নির্ভরশীল। জমি হারালে তারা নিঃস্ব হয়ে যাবে। নদীভাঙনের বিষয়টি আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি।’
বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের শেরপুর অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারণ চক্রবর্তী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। অর্থ বরাদ্দ পাওয়া মাত্র জরুরি ভিত্তিতে প্রতিরোধমূলক কাজ শুরু করা হবে।’
রাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় কারখানার আগুন ছড়িয়ে পড়ে সাততলার পুরো ভবনটিই জ্বলছে। ১০ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি আগুন। আগুনের তাপের কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাছে যেতে পারছেন না। দূর থেকে পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন তাঁরা।
১৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের বেগম রোকেয়া হলেও ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবিরের চেয়ে তিন গুণ বেশি ভোট পেয়েছেন ছাত্রশিবির প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
২৯ মিনিট আগেতিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে তিস্তা নদীপারে মশাল প্রজ্বালন করেছে হাজারো মানুষ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলা কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, রংপুর ও নীলফামারীতে একযোগে এই কর্মসূচি পালন করে ‘তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি’।
১ ঘণ্টা আগে