যশোর প্রতিনিধি
দুই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে। গতকাল সোমবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে তাঁদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিন কান্তি খান।
এদিকে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার খাসকররা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ফাঁসি কার্যকরের পর একসঙ্গে জানাজা শেষে মিন্টু ও আজিজকে পাশাপাশি দাফন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জানাজার পর চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার রায়লক্ষ্মীপুরে নিজ গ্রামের গোরস্থানে তাঁদের দাফন করা হয়। জানাজায় এলাকার অসংখ্য মানুষ অংশ নেয়।
চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, সকাল হতেই আশপাশের গ্রামের অনেক নারী-পুরুষ মিন্টু ও আজিজের বাড়িতে আসেন। কেউ কেউ তাঁদের কবর দেখতে যান। এর আগে রাত আড়াইটার দিকে দুজনের মরদেহ নিয়ে আলমডাঙ্গার নিজ গ্রাম রায়লক্ষ্মীপুরে আনা হয়। আজিজুল ও মিন্টুর দাফনের জন্য গ্রামের মসজিদে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগেই হয়ে যায় ফজরের জামাত।
এরপর মসজিদের সামনের ফাঁকা চত্বরে অনুষ্ঠিত হয় জানাজা। আজিজ ও মিন্টুর মরদেহ সামনে রেখে একই সঙ্গে জানাজা পড়ানো হয়। আজিজুলের মামাতো ভাই ঝিনাইদহের সাধুহাটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান জানাজার নামাজে ইমামতি করেন।
এদিকে, বিচারিক ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের ফাঁসি কার্যকরের মধ্য দিয়ে টানা ১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন নিহতদের স্বজনরা।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিন কান্তি খান বলেন, সোমবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিট ও ১০ টাকা ৫০ মিনিটে আজিজ ও কালুর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি, সিভিল সার্জন, চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। অন্য সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাত ১২টার দিকে দুজনের মরদেহ তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। রাত সাড়ে ১২টার দিকে আলাদা আলাদা অ্যাম্বুলেন্সে পুলিশ প্রহরায় দুজনের মরদেহ নিয়ে রওনা দেন স্বজনরা।
উল্লেখ্য ২০০৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা থানার হাজিরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা কমেলা খাতুন ও তার বান্ধবী ফিঙ্গে বেগম খুন হন। ধর্ষণের পর ওই দুজনকে খুন করা হয়েছিল। এ ঘটনায় ২০০৭ সালের ২৪ জুলাই চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত সুজন, আজিজ ও মিন্টুকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ দু’জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় বহাল রাখে। এরপর গত ৬ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁদের প্রাণভিক্ষার আবেদনও নাকচ হয়। যা ৮ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছালে সোমবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে এ রায় কার্যকর করে কারা কর্তৃপক্ষ।
দুই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে। গতকাল সোমবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে তাঁদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিন কান্তি খান।
এদিকে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার খাসকররা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ফাঁসি কার্যকরের পর একসঙ্গে জানাজা শেষে মিন্টু ও আজিজকে পাশাপাশি দাফন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জানাজার পর চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার রায়লক্ষ্মীপুরে নিজ গ্রামের গোরস্থানে তাঁদের দাফন করা হয়। জানাজায় এলাকার অসংখ্য মানুষ অংশ নেয়।
চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, সকাল হতেই আশপাশের গ্রামের অনেক নারী-পুরুষ মিন্টু ও আজিজের বাড়িতে আসেন। কেউ কেউ তাঁদের কবর দেখতে যান। এর আগে রাত আড়াইটার দিকে দুজনের মরদেহ নিয়ে আলমডাঙ্গার নিজ গ্রাম রায়লক্ষ্মীপুরে আনা হয়। আজিজুল ও মিন্টুর দাফনের জন্য গ্রামের মসজিদে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগেই হয়ে যায় ফজরের জামাত।
এরপর মসজিদের সামনের ফাঁকা চত্বরে অনুষ্ঠিত হয় জানাজা। আজিজ ও মিন্টুর মরদেহ সামনে রেখে একই সঙ্গে জানাজা পড়ানো হয়। আজিজুলের মামাতো ভাই ঝিনাইদহের সাধুহাটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান জানাজার নামাজে ইমামতি করেন।
এদিকে, বিচারিক ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের ফাঁসি কার্যকরের মধ্য দিয়ে টানা ১৮ বছরের প্রতীক্ষার অবসান ঘটায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন নিহতদের স্বজনরা।
যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার তুহিন কান্তি খান বলেন, সোমবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিট ও ১০ টাকা ৫০ মিনিটে আজিজ ও কালুর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি, সিভিল সার্জন, চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন। অন্য সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে রাত ১২টার দিকে দুজনের মরদেহ তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। রাত সাড়ে ১২টার দিকে আলাদা আলাদা অ্যাম্বুলেন্সে পুলিশ প্রহরায় দুজনের মরদেহ নিয়ে রওনা দেন স্বজনরা।
উল্লেখ্য ২০০৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা থানার হাজিরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা কমেলা খাতুন ও তার বান্ধবী ফিঙ্গে বেগম খুন হন। ধর্ষণের পর ওই দুজনকে খুন করা হয়েছিল। এ ঘটনায় ২০০৭ সালের ২৪ জুলাই চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত সুজন, আজিজ ও মিন্টুকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ দু’জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় বহাল রাখে। এরপর গত ৬ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁদের প্রাণভিক্ষার আবেদনও নাকচ হয়। যা ৮ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছালে সোমবার রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে এ রায় কার্যকর করে কারা কর্তৃপক্ষ।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
৯ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে