বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাট জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের আলোচিত প্রধান অফিস সহকারী হাফিজুর রহমানকে খাগড়াছড়ি এপিবিএনে (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) বদলি করা হয়েছে। রোববার (১ জুন) তাঁকে ছাড়পত্র গ্রহণ করে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ প্রশাসনের একটি সূত্র জানায়, হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে কয়েক বছর ধরেই আর্থিক অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ঠিকাদারদের থেকে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের একাধিক অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই তাঁকে বাগেরহাট থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর থেকে হাফিজুর রহমান বাগেরহাট পুলিশ সুপার কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘ এই সময়ে তিনি কর্মচারী বদলির নামে অর্থ লেনদেন, নিয়োগ-বাণিজ্য, অর্থ আত্মসাৎসহ কোটি কোটি টাকার অবৈধ আয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনা ও ঢাকায় নিজের ও বেনামে একাধিক ফ্ল্যাট, প্লট ক্রয়, বাড়ি নির্মাণ এবং নানা ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত থাকার তথ্যও তদন্তে উঠে এসেছে।
সরকারের একাধিক গোয়েন্দা ও দুর্নীতি দমন সংস্থা তার অস্বাভাবিক সম্পদ এবং আর্থিক উৎস যাচাইয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে, নিজের স্ত্রীর নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানসহ অন্তত সাতটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে তিনি পুলিশের বিভিন্ন সরবরাহের টেন্ডার পাইয়ে দেন। বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের কাছ থেকে বিশেষ সুবিধা গ্রহণ করতেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার অফিসের একাধিক কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী সময়ে হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
বাগেরহাট জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের আলোচিত প্রধান অফিস সহকারী হাফিজুর রহমানকে খাগড়াছড়ি এপিবিএনে (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন) বদলি করা হয়েছে। রোববার (১ জুন) তাঁকে ছাড়পত্র গ্রহণ করে নতুন কর্মস্থলে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ প্রশাসনের একটি সূত্র জানায়, হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে কয়েক বছর ধরেই আর্থিক অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং ঠিকাদারদের থেকে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের একাধিক অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই তাঁকে বাগেরহাট থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর থেকে হাফিজুর রহমান বাগেরহাট পুলিশ সুপার কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘ এই সময়ে তিনি কর্মচারী বদলির নামে অর্থ লেনদেন, নিয়োগ-বাণিজ্য, অর্থ আত্মসাৎসহ কোটি কোটি টাকার অবৈধ আয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনা ও ঢাকায় নিজের ও বেনামে একাধিক ফ্ল্যাট, প্লট ক্রয়, বাড়ি নির্মাণ এবং নানা ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত থাকার তথ্যও তদন্তে উঠে এসেছে।
সরকারের একাধিক গোয়েন্দা ও দুর্নীতি দমন সংস্থা তার অস্বাভাবিক সম্পদ এবং আর্থিক উৎস যাচাইয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে, নিজের স্ত্রীর নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানসহ অন্তত সাতটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে তিনি পুলিশের বিভিন্ন সরবরাহের টেন্ডার পাইয়ে দেন। বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের কাছ থেকে বিশেষ সুবিধা গ্রহণ করতেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার অফিসের একাধিক কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী সময়ে হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
অবরোধের কারণে মহাসড়কের উভয় পাশে কয়েক শ যানবাহন আটকে পড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে সাধারণ যাত্রী ও পরিবহনশ্রমিকেরা চরম দুর্ভোগে পড়েন।
২৯ মিনিট আগেএই অতিরিক্ত অর্থের বড় অংশই ভাগাভাগি করে নেয় একটি প্রভাবশালী চক্র। স্কুলের নামে থাকা হাটের আয় থেকে সামান্য একটি অংশ পায় সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষ। বাকি অর্থ হাট ইজারাদার এবং স্থানীয় একটি মহলের মধ্যে বণ্টন হয়।
৪২ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা বাড়ায় দেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎকেন্দ্র কাপ্তাই কর্ণফুলী জলবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনও বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলায় কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার (২ জুন) এ রায় দেন হাইকোর্ট। এর আগে ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত দুজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনকে যাবজ্জীবন দিয়েছিলেন...
১ ঘণ্টা আগে