যশোর প্রতিনিধি
যশোরে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪৬ জন। এর মধ্যে চলতি বছরে আক্রান্ত দুই শিশুসহ ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার যশোর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কনফারেন্স রুমে এক মতবিনিময় সভায় এ তথ্য জানান জেলা এইচআইভি প্রতিরোধ কমিটির ফোকাল পারসন আবিদুর রহমান।
সভার প্রধান অতিথি জেলা সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস বলেন, ‘যশোরে যেভাবে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তা আমাদের জন্য একটি সতর্কবার্তা। সীমান্তবর্তী হওয়াতে এই জেলাটিতে এইডস রোগীর আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এইচআইভি আক্রান্তদের একটি বড় অংশ জানেন না তারা কীভাবে সংক্রমিত হলেন।’
তিনি বলেন, ‘তাই সব শ্রেণির মানুষের মধ্যেই সচেতনতা দরকার। যশোরে এখনো এইডস রোগীদের চিকিৎসার জন্য কোনো সেন্টার নেই। এ জন্য রোগীদের খুলনায় পাঠাতে হয়। তবে আগস্ট মাসে যশোরে এইডস রোগীদের চিকিৎসায় এআরটি সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। এটি স্থাপিত হলে এইডস রোগীদের চিকিৎসার জন্য খুলনায় ছুটতে হবে না।
জেলা সিভিল সার্জন বলেন, ‘কয়েক দিন আগে যশোর এমএম কলেজে তিনজনের শরীরে এইচআইভি ধরা পড়েছে। তারা তিনজন একই সঙ্গে থাকতেন। ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি সাধারণ জনগণের মধ্যেও সচেতনতা বাড়াতে হবে। সমাজে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ বসবাস করে। প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করলে এইচআইভি প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সহায়ক হবে।’
ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিকের সভাপতিত্ব সভায় বক্তব্য দেন–মেডিকেল অফিসার (সিএস) ডা. রেহেনেওয়াজ, ছিন্নমূল মানব কল্যাণ সোসাইটি (সিএমকেএস) কনসোর্টিয়াম সাব-ডিআইসি ইনচার্জ মিলন মল, এইডস কমিটির ফোকাল পারসন আবিদুর রহমান, এইচআইভি কাউন্সিলর কাম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সুদেব কুমার বিশ্বাস, পৌরসভার কাউন্সিলর নাছিমা আক্তার জলি, সাংবাদিক তৌহিদ জামান প্রমুখ।
তথ্যমতে, যশোরে ২০০৬ সাল থেকে এইচআইভি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়। ২০০৬-২০২২ পর্যন্ত ১৪৬ জন নারী-পুরুষের শরীরে এইচআইভি শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২০০৮ সালে দুজন, ২০১০ সালে সাতজন, ২০১১ সালে ছয়জন, ২০১২ সালে নয়জন, ২০১৩ সালে আটজন, ২০১৪ সালে ২৩ জন, ২০১৫ সালে ৩৩ জন, ২০১৬ সালে ১৩ জন, ২০১৭ সালে আটজন, ২০১৮ সালে ছয়জন, ২০১৯ সালে ১০ জন, ২০২০ সালে ১০ জন, ২০২১ সালে একজন এবং ২০২২ সালে ১০ জন। এর মধ্যে এইডস রোগী সংখ্যা ২০ জন। এদের মধ্যে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে আটজন পুরুষ, পাঁচজন নারী ও শিশু।
যশোরে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪৬ জন। এর মধ্যে চলতি বছরে আক্রান্ত দুই শিশুসহ ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার যশোর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কনফারেন্স রুমে এক মতবিনিময় সভায় এ তথ্য জানান জেলা এইচআইভি প্রতিরোধ কমিটির ফোকাল পারসন আবিদুর রহমান।
সভার প্রধান অতিথি জেলা সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস বলেন, ‘যশোরে যেভাবে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তা আমাদের জন্য একটি সতর্কবার্তা। সীমান্তবর্তী হওয়াতে এই জেলাটিতে এইডস রোগীর আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এইচআইভি আক্রান্তদের একটি বড় অংশ জানেন না তারা কীভাবে সংক্রমিত হলেন।’
তিনি বলেন, ‘তাই সব শ্রেণির মানুষের মধ্যেই সচেতনতা দরকার। যশোরে এখনো এইডস রোগীদের চিকিৎসার জন্য কোনো সেন্টার নেই। এ জন্য রোগীদের খুলনায় পাঠাতে হয়। তবে আগস্ট মাসে যশোরে এইডস রোগীদের চিকিৎসায় এআরটি সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। এটি স্থাপিত হলে এইডস রোগীদের চিকিৎসার জন্য খুলনায় ছুটতে হবে না।
জেলা সিভিল সার্জন বলেন, ‘কয়েক দিন আগে যশোর এমএম কলেজে তিনজনের শরীরে এইচআইভি ধরা পড়েছে। তারা তিনজন একই সঙ্গে থাকতেন। ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি সাধারণ জনগণের মধ্যেও সচেতনতা বাড়াতে হবে। সমাজে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ বসবাস করে। প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করলে এইচআইভি প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সহায়ক হবে।’
ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিকের সভাপতিত্ব সভায় বক্তব্য দেন–মেডিকেল অফিসার (সিএস) ডা. রেহেনেওয়াজ, ছিন্নমূল মানব কল্যাণ সোসাইটি (সিএমকেএস) কনসোর্টিয়াম সাব-ডিআইসি ইনচার্জ মিলন মল, এইডস কমিটির ফোকাল পারসন আবিদুর রহমান, এইচআইভি কাউন্সিলর কাম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সুদেব কুমার বিশ্বাস, পৌরসভার কাউন্সিলর নাছিমা আক্তার জলি, সাংবাদিক তৌহিদ জামান প্রমুখ।
তথ্যমতে, যশোরে ২০০৬ সাল থেকে এইচআইভি পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়। ২০০৬-২০২২ পর্যন্ত ১৪৬ জন নারী-পুরুষের শরীরে এইচআইভি শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২০০৮ সালে দুজন, ২০১০ সালে সাতজন, ২০১১ সালে ছয়জন, ২০১২ সালে নয়জন, ২০১৩ সালে আটজন, ২০১৪ সালে ২৩ জন, ২০১৫ সালে ৩৩ জন, ২০১৬ সালে ১৩ জন, ২০১৭ সালে আটজন, ২০১৮ সালে ছয়জন, ২০১৯ সালে ১০ জন, ২০২০ সালে ১০ জন, ২০২১ সালে একজন এবং ২০২২ সালে ১০ জন। এর মধ্যে এইডস রোগী সংখ্যা ২০ জন। এদের মধ্যে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে আটজন পুরুষ, পাঁচজন নারী ও শিশু।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৮ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩৫ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৯ মিনিট আগে