খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা জেলায় গত জানুয়ারি মাসে মোট মামলা হয়েছে ৩২০টি, যা ডিসেম্বর মাসের চেয়ে ২২টি বেশি। আজ রোববার জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীনের সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলনকক্ষে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান জানান, ‘শুধু মামলা রেকর্ড হলেই যে সেটি সত্য হবে, তা কিন্তু না। পাইকগাছা ও ফুলতলায় ন্যক্কারজনক দুটি খুনের ঘটনা ঘটেছে। জেলা পুলিশ এটি নিয়ে কাজ করছে।’ অল্প সময়ের মধ্যে এই খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। এসব এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সবারকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি।
পুলিশ সুপার বলেন, ‘মামলার নথি ঘাঁটলে দেখা যায়, বেশির ভাগ অপরাধের পেছনে জমি-জায়গাসংক্রান্ত বিরোধ বিদ্যমান। প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ভুয়া মামলা করা হচ্ছে। এমনকি খুনের মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হচ্ছে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে।’ তিনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে চুরি-ডাকাতি রোধে পাহারা ও সিসিটিভি ব্যবহারের প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার শেখ ইমরান বলেন, ‘খুলনা মহানগরী অধিক্ষেত্রে জানুয়ারি মাসে দায়ের হওয়া মামলা গত ডিসেম্বর মাসে দায়ের হওয়া মামলার চেয়ে ৬টি বেশি। এসব মামলা নিয়ে মহানগর পুলিশ কাজ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পদ্মা সেতু চালুর ফলে খুলনায় ট্রাফিক চলাচল বেড়েছে। ফলে কিছুটা যানজট দেখা যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি সামাল দিতে মহানগরে পুলিশ টহল জোরদার করা হয়েছে। আইন অমান্যকারীদের জরিমানা করা হচ্ছে।’
সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন বলেন, ‘জমি-জায়গা নিয়ে বিরোধের জেরে আত্মীয়কে পর্যন্ত হত্যা করে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো হচ্ছে, যা সত্যি ভাবার বিষয়। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সমাজ থেকে এসব অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব।’ সুশীল সমাজকে এ ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি। এ ছাড়া জেলা সিভিল সার্জনকে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান জেলা প্রশাসক।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা সভায় গত মাসে খুলনা জেলা ও মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তুলে ধরেন। খুলনা জেলা অধিক্ষেত্রে বিগত জানুয়ারি মাসে ১৬৫টি মামলা দায়ের হয়েছে, যা গত ডিসেম্বর মাসে দায়ের হওয়া মামলার চেয়ে ১৬টি বেশি। খুলনা মহানগরী অধিক্ষেত্রে জানুয়ারি মাসে ১৫৫টি মামলা দায়ের হয়েছে, যা বিগত ডিসেম্বর মাসে দায়ের হওয়া মামলার চেয়ে ৬টি বেশি।
সভায় জেলা সিভিল সার্জন সুজাত আহমেদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
খুলনা জেলায় গত জানুয়ারি মাসে মোট মামলা হয়েছে ৩২০টি, যা ডিসেম্বর মাসের চেয়ে ২২টি বেশি। আজ রোববার জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীনের সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলনকক্ষে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান জানান, ‘শুধু মামলা রেকর্ড হলেই যে সেটি সত্য হবে, তা কিন্তু না। পাইকগাছা ও ফুলতলায় ন্যক্কারজনক দুটি খুনের ঘটনা ঘটেছে। জেলা পুলিশ এটি নিয়ে কাজ করছে।’ অল্প সময়ের মধ্যে এই খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। এসব এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সবারকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি।
পুলিশ সুপার বলেন, ‘মামলার নথি ঘাঁটলে দেখা যায়, বেশির ভাগ অপরাধের পেছনে জমি-জায়গাসংক্রান্ত বিরোধ বিদ্যমান। প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে ভুয়া মামলা করা হচ্ছে। এমনকি খুনের মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হচ্ছে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে।’ তিনি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে চুরি-ডাকাতি রোধে পাহারা ও সিসিটিভি ব্যবহারের প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
কেএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার শেখ ইমরান বলেন, ‘খুলনা মহানগরী অধিক্ষেত্রে জানুয়ারি মাসে দায়ের হওয়া মামলা গত ডিসেম্বর মাসে দায়ের হওয়া মামলার চেয়ে ৬টি বেশি। এসব মামলা নিয়ে মহানগর পুলিশ কাজ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পদ্মা সেতু চালুর ফলে খুলনায় ট্রাফিক চলাচল বেড়েছে। ফলে কিছুটা যানজট দেখা যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি সামাল দিতে মহানগরে পুলিশ টহল জোরদার করা হয়েছে। আইন অমান্যকারীদের জরিমানা করা হচ্ছে।’
সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন বলেন, ‘জমি-জায়গা নিয়ে বিরোধের জেরে আত্মীয়কে পর্যন্ত হত্যা করে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো হচ্ছে, যা সত্যি ভাবার বিষয়। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সমাজ থেকে এসব অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব।’ সুশীল সমাজকে এ ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি। এ ছাড়া জেলা সিভিল সার্জনকে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান জেলা প্রশাসক।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা সভায় গত মাসে খুলনা জেলা ও মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তুলে ধরেন। খুলনা জেলা অধিক্ষেত্রে বিগত জানুয়ারি মাসে ১৬৫টি মামলা দায়ের হয়েছে, যা গত ডিসেম্বর মাসে দায়ের হওয়া মামলার চেয়ে ১৬টি বেশি। খুলনা মহানগরী অধিক্ষেত্রে জানুয়ারি মাসে ১৫৫টি মামলা দায়ের হয়েছে, যা বিগত ডিসেম্বর মাসে দায়ের হওয়া মামলার চেয়ে ৬টি বেশি।
সভায় জেলা সিভিল সার্জন সুজাত আহমেদ, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয়রা জানায়, ঝিনুকমালা আবাসনের মসজিদের পাশে কলাবাগানে একটি বাজারের ব্যাগ দেখে সন্দেহ হয় স্থানীয়দের। সাথে সাথেই তারা যৌথ বাহিনীকে খবর দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা ওই ব্যাগ থেকে ১১টি ককটেল উদ্ধার করে।
১৬ মিনিট আগেজাতীয়তাবাদী যুবদল ভোলা জেলা শাখার ১০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। মো. জামাল উদ্দিন লিটনকে সভাপতি ও মো. আব্দুল কাদের সেলিমকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার (৪ আগস্ট) যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল
৪০ মিনিট আগেস্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই সড়কটি উল্লাপাড়া, চাটমোহর ও ভাঙ্গুড়া উপজেলার সংযোগস্থলে অবস্থিত। বাগমাড়া, বেদকান্দি, খানপুর, মাদারবাড়িয়া, দাসমরিচসহ একাধিক গ্রামের মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। তবে বর্ষাকালে কাদা ও জলাবদ্ধতার কারণে চলাচল একপ্রকার অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও ভ্যা
১ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকাল ৭টার দিকে মাধবদী বাজারের সোনার বাংলা সমবায় মার্কেটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টার পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের মাধবদী ও নরসিংদী ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
১ ঘণ্টা আগে