ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বঙ্গবন্ধু জাতীয় ভারোত্তলন প্রতিযোগিতার তৃতীয় দিনে ৯টি নতুন জাতীয় রেকর্ড করেছেন প্রতিযোগিরা। বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ভারোত্তলন ফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত চার দিন ব্যাপী প্রতিযোগিতার তৃতীয় দিনে এসব রেকর্ড হয়।
ভারোত্তলন ফেডারেশন সূত্রে জানায়, তিন দিনে ১৫টি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, বিজিবি, আনসার ও জেল পুলিশ দল সহ প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন জেলার ১৭টি ক্লাব অংশগ্রহণ করেন। এতে মোট ১৪০ জন নারী ও পুরুষ ক্রীড়াবিদ এতে অংশ নিচ্ছেন। এদের মধ্যে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দলের প্রতিযোগী মারিয়া আক্তার সীমান্ত ৭১ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্লাচ ৮২ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১০৮ কেজি সহ মোট ১৯০ কেজি ওজন তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন।
এ ছাড়া একই দলের মোসা. বৃষ্টি আক্তার ৭১ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্লাচ ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে মোট ১২৭ কেজি তুলে জাতীয় রেকর্ড করেন। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মাজিয়া আক্তার ইকরা ৫৫ কেজি ওজন শ্রেণিতে ৭৩ কেজি, ৫৯ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্মৃতি আক্তার স্লাচ ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে মোট ১৭৭ কেজি, মনীরা কাজী ৭৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৯৭ কেজি ওজন তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন।
বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দলের জহুরা আক্তার নিশি ৮১ কেজি ওজন শ্রেণির ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৯৭ কেজি তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন। এ ছাড়া বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর জিয়ারুল হক ৯৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্লাচ ১০৩ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৫৪ কেজি সহ মোট ২৮৪ কেজি ওজন তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন।
জাতীয় রেকর্ড গড়া স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত খেলোয়াড় স্মৃতি আক্তার বলেন, ‘ভারোত্তলন খেলায় ফিটনেসের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। জাতীয় রেকর্ড গড়তে পেরে খুব ভালো লাগছে।’
বঙ্গবন্ধু জাতীয় ভারোত্তলন প্রতিযোগিতা আয়োজনের সভাপতি ও ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, ‘একটি উপজেলায় জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরে আমরা ফকিরহাটবাসী খুব গর্বিত। এ প্রতিযোগিতায় নতুন নতুন রেকর্ড গড়া ও পদকপ্রাপ্তসহ সকল প্রতিযোগীকে অভিনন্দন জানাই।’
বঙ্গবন্ধু জাতীয় ভারোত্তলন প্রতিযোগিতার তৃতীয় দিনে ৯টি নতুন জাতীয় রেকর্ড করেছেন প্রতিযোগিরা। বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ভারোত্তলন ফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত চার দিন ব্যাপী প্রতিযোগিতার তৃতীয় দিনে এসব রেকর্ড হয়।
ভারোত্তলন ফেডারেশন সূত্রে জানায়, তিন দিনে ১৫টি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, বিজিবি, আনসার ও জেল পুলিশ দল সহ প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন জেলার ১৭টি ক্লাব অংশগ্রহণ করেন। এতে মোট ১৪০ জন নারী ও পুরুষ ক্রীড়াবিদ এতে অংশ নিচ্ছেন। এদের মধ্যে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দলের প্রতিযোগী মারিয়া আক্তার সীমান্ত ৭১ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্লাচ ৮২ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১০৮ কেজি সহ মোট ১৯০ কেজি ওজন তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন।
এ ছাড়া একই দলের মোসা. বৃষ্টি আক্তার ৭১ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্লাচ ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে মোট ১২৭ কেজি তুলে জাতীয় রেকর্ড করেন। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মাজিয়া আক্তার ইকরা ৫৫ কেজি ওজন শ্রেণিতে ৭৩ কেজি, ৫৯ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্মৃতি আক্তার স্লাচ ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে মোট ১৭৭ কেজি, মনীরা কাজী ৭৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৯৭ কেজি ওজন তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন।
বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দলের জহুরা আক্তার নিশি ৮১ কেজি ওজন শ্রেণির ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ৯৭ কেজি তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন। এ ছাড়া বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর জিয়ারুল হক ৯৬ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্লাচ ১০৩ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৫৪ কেজি সহ মোট ২৮৪ কেজি ওজন তুলে জাতীয় রেকর্ড গড়েন।
জাতীয় রেকর্ড গড়া স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত খেলোয়াড় স্মৃতি আক্তার বলেন, ‘ভারোত্তলন খেলায় ফিটনেসের জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। জাতীয় রেকর্ড গড়তে পেরে খুব ভালো লাগছে।’
বঙ্গবন্ধু জাতীয় ভারোত্তলন প্রতিযোগিতা আয়োজনের সভাপতি ও ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, ‘একটি উপজেলায় জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করতে পেরে আমরা ফকিরহাটবাসী খুব গর্বিত। এ প্রতিযোগিতায় নতুন নতুন রেকর্ড গড়া ও পদকপ্রাপ্তসহ সকল প্রতিযোগীকে অভিনন্দন জানাই।’
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২৫ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২৮ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩৫ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৯ মিনিট আগে