কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙন থেকে বসত ভিটা ও ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কে শুরু হওয়া প্রায় ৩ ঘণ্টার অবরোধে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, প্রায় ৩ ঘণ্টার অবরোধে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয় সড়কটিতে। দুই পাশে শত শত পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহনের সারি। অনেক যাত্রী বাস থেকে নেমে হাঁটা শুরু করেন। পরে মিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) আশ্বাসে বিক্ষোভ উঠিয়ে নিলে পুনরায় সচল হয় উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের যোগাযোগ ব্যবস্থা।
বেশ কয়েক দিন ধরে ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যালয়ে ঘেরাও সহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে ভুক্তভোগীরা। তাঁদের কয়েকজন জানান, নদী ভাঙন সমস্যার সমাধান না হলে এই অবরোধ অনির্দিষ্টকালের জন্য চলবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছরের মতো এবারও পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়েছে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলার ৪ ইউনিয়ন। চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষ। ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে কয়েক’শ হেক্টর ফসলি জমি। চরম হুমকির মুখে পড়েছে নদী তীরবর্তী বসতবাড়ি, কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কসহ জাতীয় গ্রিডের কয়েকটি বিদ্যুতের টাওয়ার।
এসব রক্ষায় মিরপুর উপজেলার নওদা খাদিমপুর স্থানে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন এলাকাবাসী। একই দাবিতে ১০ মাইল মুন্সিপাড়া স্থানেও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে ভাঙন কবলিত সহস্রাধিক নারী-পুরুষ অংশ নেয়।
বহলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের শত শত বিঘা ফসলি মাঠ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন হুমকির মুখে পড়েছে বাড়িঘর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। নদীর অব্যাহত ভাঙনে যেকোনো সময় ঘর-বাড়ি নদীগর্ভে চলে যেতে পারে। তাই ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে আমরা বিক্ষোভ করেছি।
ইউএনও বিবি করিমন্নেছা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে সড়ক অবরোধ ছেড়ে দেন এলাকাবাসী।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাশিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপাতত জিও ব্যাগ ও টিউব ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হবে।
কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙন থেকে বসত ভিটা ও ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কে শুরু হওয়া প্রায় ৩ ঘণ্টার অবরোধে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, প্রায় ৩ ঘণ্টার অবরোধে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয় সড়কটিতে। দুই পাশে শত শত পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহনের সারি। অনেক যাত্রী বাস থেকে নেমে হাঁটা শুরু করেন। পরে মিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) আশ্বাসে বিক্ষোভ উঠিয়ে নিলে পুনরায় সচল হয় উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের যোগাযোগ ব্যবস্থা।
বেশ কয়েক দিন ধরে ভাঙন থেকে রক্ষা পেতে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যালয়ে ঘেরাও সহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে ভুক্তভোগীরা। তাঁদের কয়েকজন জানান, নদী ভাঙন সমস্যার সমাধান না হলে এই অবরোধ অনির্দিষ্টকালের জন্য চলবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছরের মতো এবারও পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়েছে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলার ৪ ইউনিয়ন। চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন এসব এলাকার হাজার হাজার মানুষ। ইতিমধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে গেছে কয়েক’শ হেক্টর ফসলি জমি। চরম হুমকির মুখে পড়েছে নদী তীরবর্তী বসতবাড়ি, কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কসহ জাতীয় গ্রিডের কয়েকটি বিদ্যুতের টাওয়ার।
এসব রক্ষায় মিরপুর উপজেলার নওদা খাদিমপুর স্থানে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন এলাকাবাসী। একই দাবিতে ১০ মাইল মুন্সিপাড়া স্থানেও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে ভাঙন কবলিত সহস্রাধিক নারী-পুরুষ অংশ নেয়।
বহলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের শত শত বিঘা ফসলি মাঠ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন হুমকির মুখে পড়েছে বাড়িঘর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। নদীর অব্যাহত ভাঙনে যেকোনো সময় ঘর-বাড়ি নদীগর্ভে চলে যেতে পারে। তাই ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে আমরা বিক্ষোভ করেছি।
ইউএনও বিবি করিমন্নেছা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাঙন রোধে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে সড়ক অবরোধ ছেড়ে দেন এলাকাবাসী।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাশিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপাতত জিও ব্যাগ ও টিউব ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হবে।
আগুনে দগ্ধ রোগীদের শারীরিক আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে প্রবল মানসিক ধাক্কাও সইতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে মানসিক আঘাতের মাত্রাটা বেশি। রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত শিশুদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হঠাৎ বিমান ধসে আগুন ধরে যাওয়া, চোখের সামনে সহপাঠীদের...
৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৭ ঘণ্টা আগেমেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ভোলার মনপুরা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটনকেন্দ্র দখিনা হাওয়া সৈকতের বেশ কিছু অংশ। ফলে দূরদূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা সেখানে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করছেন। গত ৭ মাসে মহাসড়কের এই অংশে অর্ধশতাধিক দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের প্রাণহানি ও শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগে