বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশালে তিন জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনায় পুলিশ হত্যা মামলার আসামি রহমতউল্লাহ ওরফে জাহিদ ওরফে বুরহান ওরফে সুরাত আলীকে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ। রহমতউল্লাহ ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে দেশটির পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে এত দিন কারাগারে ছিলেন।
ভারতের পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় বেনাপোল সীমান্তে ট্রাভেল পারমিটে রহমতউল্লাহকে বাংলাদেশের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় সমুদ্রপথে মৎস্য আহরণের সময় সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে ঢুকে পড়া পাঁচ জেলে এবং কাজের সন্ধানে ভারতে গিয়ে আটক এক নারীকেও ফেরত দিয়েছে দেশটির পুলিশ।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া বলেন, ২০১২ সালের ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) দারুস সালাম থানায় এবং ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের ত্রিশাল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় যেসব আসামি ছিলেন, তাঁদের মধ্যে একজন রহমতউল্লাহ। জঙ্গি ছিনতাইয়ে পুলিশ হত্যার ঘটনার পর তিনি পালিয়ে ভারতে চলে যান। পরে সেখানে অনুপ্রবেশের অভিযোগে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যান।
ওসি রাসেল মিয়া বলেন, দুই দেশের সরকারের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে তাঁকে ফেরত আনা হয়েছে। রহমতউল্লাহকে সংশিষ্ট থানায় সোপর্দ করা হবে। এ ছাড়া যে ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে ভারতীয় পুলিশ ফেরত দিয়েছে, তাঁদেরকে এনজিওর হাতে তুলে দেওয়া হবে।
পুলিশ সূত্র বলেছে, ২০১২ সালের ২ এপ্রিল ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজন ভ্যানে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে তিন জঙ্গিকে ছিনিয়ে নিয়ে যান তাঁদের সহযোগীরা। এ সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে এক পুলিশ সদস্য নিহত হন। আহত হন এক উপপরিদর্শকসহ (এসআই) দুই পুলিশ সদস্য। ছিনিয়ে নেওয়া তিনজনই নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সক্রিয় সদস্য।
ময়মনসিংহের ত্রিশালে তিন জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনায় পুলিশ হত্যা মামলার আসামি রহমতউল্লাহ ওরফে জাহিদ ওরফে বুরহান ওরফে সুরাত আলীকে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ। রহমতউল্লাহ ভারতে অনুপ্রবেশের অভিযোগে দেশটির পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে এত দিন কারাগারে ছিলেন।
ভারতের পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় বেনাপোল সীমান্তে ট্রাভেল পারমিটে রহমতউল্লাহকে বাংলাদেশের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় সমুদ্রপথে মৎস্য আহরণের সময় সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে ঢুকে পড়া পাঁচ জেলে এবং কাজের সন্ধানে ভারতে গিয়ে আটক এক নারীকেও ফেরত দিয়েছে দেশটির পুলিশ।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাসেল মিয়া বলেন, ২০১২ সালের ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) দারুস সালাম থানায় এবং ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের ত্রিশাল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় যেসব আসামি ছিলেন, তাঁদের মধ্যে একজন রহমতউল্লাহ। জঙ্গি ছিনতাইয়ে পুলিশ হত্যার ঘটনার পর তিনি পালিয়ে ভারতে চলে যান। পরে সেখানে অনুপ্রবেশের অভিযোগে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যান।
ওসি রাসেল মিয়া বলেন, দুই দেশের সরকারের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে তাঁকে ফেরত আনা হয়েছে। রহমতউল্লাহকে সংশিষ্ট থানায় সোপর্দ করা হবে। এ ছাড়া যে ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে ভারতীয় পুলিশ ফেরত দিয়েছে, তাঁদেরকে এনজিওর হাতে তুলে দেওয়া হবে।
পুলিশ সূত্র বলেছে, ২০১২ সালের ২ এপ্রিল ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে ত্রিশালের সাইনবোর্ড এলাকায় প্রিজন ভ্যানে গুলি ও বোমা হামলা চালিয়ে তিন জঙ্গিকে ছিনিয়ে নিয়ে যান তাঁদের সহযোগীরা। এ সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে এক পুলিশ সদস্য নিহত হন। আহত হন এক উপপরিদর্শকসহ (এসআই) দুই পুলিশ সদস্য। ছিনিয়ে নেওয়া তিনজনই নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) সক্রিয় সদস্য।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে